অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ইটনায় সপ্তম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। উপজেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনের মতো ইটনায়ও আওয়ামী লীগ কাউকে দলীয় মনোনয়ন দেবে না। অন্যদিকে দলীয়ভাবে বিএনপি ইউপি অংশ না নেওয়ার ঘোষণা করলেও, সাধারণ মানুষের ধারণা ইটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মাঠে থাকবেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানা গেছে, সপ্তম ধাপে ইটনার সব ইউপিতে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ হবে। এর মধ্যে রায়টুটি, ধনপুর, মৃগা, ইটনা সদর, বাদলা, বড়ি বাড়ি, এলেংজুরী, জয়সিদ্ধি, চৌগাঙ্গা ইউপি রয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা যাচাই-বাছাই হবে ১৫ জানুয়ারি। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত এবং প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২৩ জানুয়ারি।
এই ৯ ইউপিতে ১ লাখ ৫২ হাজার ১৯৭ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে ৭৮ হাজার ৮৯৮ জন পুরুষ, ৭৩ হাজার ২৯৯ জন মহিলা ভোটার রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের একাংশ বলছেন, উপজেলার সব ইউপিতে দলীয় মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাঁদের দাবি, বিএনপি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছে না। তাই অধিকাংশ প্রার্থী আওয়ামী লীগের। তাই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরাই জিতবেন। তাই নিজেদের যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা প্রমাণের ক্ষেত্র হবে এই নির্বাচন। দলীয় মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রার্থীদের মধ্যেও রয়েছে চাঙাভাব।
অন্যদিকে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বলছেন, সারা দেশে সরকারি দমন পীড়ন ও নির্বাচনে কারচুপির কারণে বিএনপি ইউপি নির্বাচন বর্জন করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইটনার সব ইউপিতে যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও, তাঁরা অংশগ্রহণ করবে না। তবে কোনো বিএনপি সমর্থক ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহণ করলে সেটা দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে। তবে নির্বাচনে যদি বিএনপির সমর্থকেরা অংশ নেন এবং ভোট দেওয়ার পরিবেশ থাকলে, মানুষ বিএনপি সমর্থক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন।
উপজেলার সাধারণ ভোটারেরা বলছেন, দলীয়ভাবে নির্বাচন না হলে, ভোটারদের মূল্যায়ন বাড়ে। এতে যোগ্য প্রার্থীদের নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ইটনা সদর ইউনিয়নের নগরহাটি গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণ কালী দাস (৬২) বলেন, ‘দলীয় মার্কা না দেওনে ভালা হইছে। প্রার্থী বেশি হবে। আমরা বিচার-বিবেচনা করে যোগ্য মানুষকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারব।’
ইটনা মহেশ চন্দ্র মডেল বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক আবু বকর সিদ্দিক বলেন, দলীয় প্রতীক নানা থাকায় স্থানীয় নেতারা নিজেদের নেতৃত্ব গুন জনগণের সামনে প্রকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। জনগণও সেরা নেতা নির্বাচনের সুযোগ পাবেন।
ইটনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘দল নয়, বিএনপির কোনো সমর্থকও যদি নির্বাচনে প্রার্থী হন এবং ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকলে, মানুষ বিএনপিকেই ভোট দেবে। আমি চাই বিএনপির সমর্থক প্রার্থীদের জয় হোক।’
ইটনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান বলেন, ইটনায় নৌকার প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে। দলীয় প্রতীক না দেওয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংখ্যা বেশি হবে। এতে বিএনপি একক প্রার্থী দিয়েও বিজয়ের সুযোগ নিতে পারে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ম. কামরুল হাসান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য আমাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে। আশা করি সবার সহযোগিতায় নির্বাচন অংশগ্রহণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে।’
কিশোরগঞ্জের ইটনায় সপ্তম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৯টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। উপজেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনের মতো ইটনায়ও আওয়ামী লীগ কাউকে দলীয় মনোনয়ন দেবে না। অন্যদিকে দলীয়ভাবে বিএনপি ইউপি অংশ না নেওয়ার ঘোষণা করলেও, সাধারণ মানুষের ধারণা ইটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মাঠে থাকবেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানা গেছে, সপ্তম ধাপে ইটনার সব ইউপিতে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ হবে। এর মধ্যে রায়টুটি, ধনপুর, মৃগা, ইটনা সদর, বাদলা, বড়ি বাড়ি, এলেংজুরী, জয়সিদ্ধি, চৌগাঙ্গা ইউপি রয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা যাচাই-বাছাই হবে ১৫ জানুয়ারি। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত এবং প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২৩ জানুয়ারি।
এই ৯ ইউপিতে ১ লাখ ৫২ হাজার ১৯৭ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে ৭৮ হাজার ৮৯৮ জন পুরুষ, ৭৩ হাজার ২৯৯ জন মহিলা ভোটার রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের একাংশ বলছেন, উপজেলার সব ইউপিতে দলীয় মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাঁদের দাবি, বিএনপি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছে না। তাই অধিকাংশ প্রার্থী আওয়ামী লীগের। তাই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরাই জিতবেন। তাই নিজেদের যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা প্রমাণের ক্ষেত্র হবে এই নির্বাচন। দলীয় মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রার্থীদের মধ্যেও রয়েছে চাঙাভাব।
অন্যদিকে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বলছেন, সারা দেশে সরকারি দমন পীড়ন ও নির্বাচনে কারচুপির কারণে বিএনপি ইউপি নির্বাচন বর্জন করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইটনার সব ইউপিতে যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও, তাঁরা অংশগ্রহণ করবে না। তবে কোনো বিএনপি সমর্থক ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহণ করলে সেটা দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে। তবে নির্বাচনে যদি বিএনপির সমর্থকেরা অংশ নেন এবং ভোট দেওয়ার পরিবেশ থাকলে, মানুষ বিএনপি সমর্থক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন।
উপজেলার সাধারণ ভোটারেরা বলছেন, দলীয়ভাবে নির্বাচন না হলে, ভোটারদের মূল্যায়ন বাড়ে। এতে যোগ্য প্রার্থীদের নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ইটনা সদর ইউনিয়নের নগরহাটি গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণ কালী দাস (৬২) বলেন, ‘দলীয় মার্কা না দেওনে ভালা হইছে। প্রার্থী বেশি হবে। আমরা বিচার-বিবেচনা করে যোগ্য মানুষকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারব।’
ইটনা মহেশ চন্দ্র মডেল বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক আবু বকর সিদ্দিক বলেন, দলীয় প্রতীক নানা থাকায় স্থানীয় নেতারা নিজেদের নেতৃত্ব গুন জনগণের সামনে প্রকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। জনগণও সেরা নেতা নির্বাচনের সুযোগ পাবেন।
ইটনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘দল নয়, বিএনপির কোনো সমর্থকও যদি নির্বাচনে প্রার্থী হন এবং ভোটকেন্দ্রে সুষ্ঠু পরিবেশ থাকলে, মানুষ বিএনপিকেই ভোট দেবে। আমি চাই বিএনপির সমর্থক প্রার্থীদের জয় হোক।’
ইটনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান বলেন, ইটনায় নৌকার প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে। দলীয় প্রতীক না দেওয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংখ্যা বেশি হবে। এতে বিএনপি একক প্রার্থী দিয়েও বিজয়ের সুযোগ নিতে পারে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ম. কামরুল হাসান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য আমাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে। আশা করি সবার সহযোগিতায় নির্বাচন অংশগ্রহণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে