সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের সামনে থেকে সাতভাইয়াপাড়া এলাকার বটতলা পর্যন্ত সড়কটি প্রায় দুই কিলোমিটার। সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে এবং কিছু অংশ পুকুরে ধসে পড়েছে। এতে সড়ক দিয়ে যান চলাচল করতে পারছে না। ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ।
বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নে থেকে মেঘনা নদীর বৈদ্যেরবাজার ঘাটে যাওয়ার জন্য এলাকাবাসী সড়কটি ব্যবহার করেন। ওই এলাকার পাঁচটি গ্রামের স্কুল ও কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। ঝুঁকিপূর্ণ এ সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে সাতভাইয়াপাড়া এলাকায় দেখা গেছে, সড়কটির বেশির ভাগ অংশই রাস্তার পাশের পুকুরে ধসে গেছে। সিসি ঢালাইয়ে নির্মিত সড়কটি রক্ষায় পুকুরের পাড়ে কোনো সুরক্ষা দেওয়া (গাইড ওয়াল) হয়নি। সামান্য বাঁশের বেড়া দিয়ে সড়কটি টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হলেও তা নষ্ট হয়ে পুকুরে ধসে গেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক নির্মাণের কারণেই এ বেহাল দশা হয়েছে। এ কারণে পাঁচ গ্রামের মানুষের ভোগান্তির শেষ নাই। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তার নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত ঠিকাদারের শাস্তির দাবি করেন।
সাতভাইয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহীদুল ইসলাম ও আলী হোসেন বলেন, সড়কটি নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণের কারণেই দ্রুত নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে এ সড়ক দিয়ে কোনো যান চলাচল করতে পারছে না। তাই এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আল আমিন সরকার বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন নির্বাচিত হয়েছি। এ সড়কটির অবস্থা খুবই খারাপ। সড়কটি চলাচলের উপযোগী করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের প্রকৌশলী ওয়ালিউল্লাহ জানান, সড়কটি নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ থেকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে জামিল এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করে। ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর এ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হয়। মাত্র দুই বছরে কেন এ সড়কের বেহাল দশা এ প্রশ্নের উত্তরে প্রকৌশলী বলেন, সড়কটি সিসি ঢালাইয়ে করা হয়েছিল। আরসিসি ঢালাইয়ে করলে এমনটি হতো না। তা ছাড়া দরপত্রে গাইড ওয়াল ছিল না, তাই বিভিন্ন স্থানে ধসে গেছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জামিল এন্টারপ্রাইজের তত্ত্বাবধায়ক কামরুল হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রাস্তাটি নির্মাণে কোনো ত্রুটি ছিল না। বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টির কারণে ধসে গেছে। সোনারগাঁ উপজেলা প্রকৌশলী মো. আরজুরুল হক বলেন, সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি দীর্ঘদিন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। এলজিইডি থেকে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই এ সড়কের নির্মাণকাজ শুরু করা যাবে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদের পুরোনো ভবনের সামনে থেকে সাতভাইয়াপাড়া এলাকার বটতলা পর্যন্ত সড়কটি প্রায় দুই কিলোমিটার। সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে এবং কিছু অংশ পুকুরে ধসে পড়েছে। এতে সড়ক দিয়ে যান চলাচল করতে পারছে না। ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ।
বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নে থেকে মেঘনা নদীর বৈদ্যেরবাজার ঘাটে যাওয়ার জন্য এলাকাবাসী সড়কটি ব্যবহার করেন। ওই এলাকার পাঁচটি গ্রামের স্কুল ও কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। ঝুঁকিপূর্ণ এ সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে সাতভাইয়াপাড়া এলাকায় দেখা গেছে, সড়কটির বেশির ভাগ অংশই রাস্তার পাশের পুকুরে ধসে গেছে। সিসি ঢালাইয়ে নির্মিত সড়কটি রক্ষায় পুকুরের পাড়ে কোনো সুরক্ষা দেওয়া (গাইড ওয়াল) হয়নি। সামান্য বাঁশের বেড়া দিয়ে সড়কটি টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা হলেও তা নষ্ট হয়ে পুকুরে ধসে গেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সড়ক নির্মাণের কারণেই এ বেহাল দশা হয়েছে। এ কারণে পাঁচ গ্রামের মানুষের ভোগান্তির শেষ নাই। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তার নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত ঠিকাদারের শাস্তির দাবি করেন।
সাতভাইয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহীদুল ইসলাম ও আলী হোসেন বলেন, সড়কটি নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণের কারণেই দ্রুত নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে এ সড়ক দিয়ে কোনো যান চলাচল করতে পারছে না। তাই এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আল আমিন সরকার বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন নির্বাচিত হয়েছি। এ সড়কটির অবস্থা খুবই খারাপ। সড়কটি চলাচলের উপযোগী করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের প্রকৌশলী ওয়ালিউল্লাহ জানান, সড়কটি নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ থেকে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে জামিল এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করে। ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর এ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হয়। মাত্র দুই বছরে কেন এ সড়কের বেহাল দশা এ প্রশ্নের উত্তরে প্রকৌশলী বলেন, সড়কটি সিসি ঢালাইয়ে করা হয়েছিল। আরসিসি ঢালাইয়ে করলে এমনটি হতো না। তা ছাড়া দরপত্রে গাইড ওয়াল ছিল না, তাই বিভিন্ন স্থানে ধসে গেছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জামিল এন্টারপ্রাইজের তত্ত্বাবধায়ক কামরুল হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রাস্তাটি নির্মাণে কোনো ত্রুটি ছিল না। বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টির কারণে ধসে গেছে। সোনারগাঁ উপজেলা প্রকৌশলী মো. আরজুরুল হক বলেন, সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি দীর্ঘদিন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। এলজিইডি থেকে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই এ সড়কের নির্মাণকাজ শুরু করা যাবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে