লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
নির্দেশনা আসার এক মাসেও লক্ষ্মীপুরে ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি জেলা খাদ্য বিভাগ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গত ৭ নভেম্বর থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত তালিকা প্রস্তুত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার জেলার পাঁচ উপজেলায় আমন ধানের আবাদ হয়েছে ৮১ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) জাতের ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ৪২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে থাকলেও চাষ হয়েছে ৫১ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। যা গত বছরের চেয়ে ৯ হাজার ৪০০ হেক্টর বেশি। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। গত বছরের চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে এমন আশা জেলা কৃষি বিভাগের।
এদিকে জেলায় ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হলেও সরকারিভাবে কাঙ্ক্ষিত ধান কিনছে না জেলা খাদ্য গুদাম।
জেলা খাদ্য গুদাম সূত্রে জানা যায়, এবার সরকারিভাবে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি ও ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে ৪ হাজার ৬০৯ মেট্রিক টন ধান এবং ৪০ টাকা কেজি দরে ৩ হাজার ৬০১ মেট্রিক টন চাল কেনার কথা রয়েছে।
সদর উপজেলার চররুহিতার ধান চাষি সলিম উদ্দিন ও তোফায়েল আহমদ জানান, ৭ নভেম্বর থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা থাকলেও তা শুরু করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। ইতিমধ্যে কয়েকবার খাদ্যগুদামে এসে ফিরে যেতে হয়েছে তাদের। খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে নানা শর্ত মানতে হয় কৃষকের। এ ক্ষেত্রে রয়েছে নানা বিড়ম্বনা। সেখানে শর্ত ছাড়াই প্রতিমণ ধান বাজারে বিক্রি করা যায় আরও বেশি দামে। তাই কৃষকের দিকে তাকিয়ে ধানের দাম আরও বাড়ানোর পাশাপাশি শর্ত শিথিল করে ধান সংগ্রহের দাবি কৃষকের।
কমলনগরের মতিরহাট এলাকার সিরাজ উদ্দিন ও সদর উপজেলার কুশাখালী গ্রামের কৃষক মানিক মিয়া জানান, এবার আমনের ভালো ফলন হয়েছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার, কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় প্রতিমণ ধানের পেছনে খরচ পড়ে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে গেলে দাম পাওয়া যায় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা। এতে লোকসানের মুখে পড়তে হয় কৃষককে।
এদিকে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মংখ্যাই বলেন, তালিকা চূড়ান্ত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ধান সংগ্রহ শুরু করা হবে। পাশাপাশি ধানের দাম ও চালের দাম বাড়ানোর একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত পেলে সে অনুযায়ী ধান সংগ্রহ করা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন জানান, এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তবে বৃষ্টিতে ধানের সামান্য ক্ষতি হলেও লক্ষ্যমাত্রা উৎপাদন ব্যাহত হবে না। এবার ধানের উৎপাদন হবে ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। ইতিমধ্যে কৃষকের তালিকা তৈরি করে খাদ্য গুদামে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনা আসার এক মাসেও লক্ষ্মীপুরে ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি জেলা খাদ্য বিভাগ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গত ৭ নভেম্বর থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত তালিকা প্রস্তুত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার জেলার পাঁচ উপজেলায় আমন ধানের আবাদ হয়েছে ৮১ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে উচ্চ ফলনশীল (উফশী) জাতের ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ৪২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে থাকলেও চাষ হয়েছে ৫১ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে। যা গত বছরের চেয়ে ৯ হাজার ৪০০ হেক্টর বেশি। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। গত বছরের চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে এমন আশা জেলা কৃষি বিভাগের।
এদিকে জেলায় ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হলেও সরকারিভাবে কাঙ্ক্ষিত ধান কিনছে না জেলা খাদ্য গুদাম।
জেলা খাদ্য গুদাম সূত্রে জানা যায়, এবার সরকারিভাবে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি ও ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে ৪ হাজার ৬০৯ মেট্রিক টন ধান এবং ৪০ টাকা কেজি দরে ৩ হাজার ৬০১ মেট্রিক টন চাল কেনার কথা রয়েছে।
সদর উপজেলার চররুহিতার ধান চাষি সলিম উদ্দিন ও তোফায়েল আহমদ জানান, ৭ নভেম্বর থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করার কথা থাকলেও তা শুরু করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। ইতিমধ্যে কয়েকবার খাদ্যগুদামে এসে ফিরে যেতে হয়েছে তাদের। খাদ্য বিভাগের কাছে ধান বিক্রি করতে নানা শর্ত মানতে হয় কৃষকের। এ ক্ষেত্রে রয়েছে নানা বিড়ম্বনা। সেখানে শর্ত ছাড়াই প্রতিমণ ধান বাজারে বিক্রি করা যায় আরও বেশি দামে। তাই কৃষকের দিকে তাকিয়ে ধানের দাম আরও বাড়ানোর পাশাপাশি শর্ত শিথিল করে ধান সংগ্রহের দাবি কৃষকের।
কমলনগরের মতিরহাট এলাকার সিরাজ উদ্দিন ও সদর উপজেলার কুশাখালী গ্রামের কৃষক মানিক মিয়া জানান, এবার আমনের ভালো ফলন হয়েছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার, কীটনাশকের দাম বেশি হওয়ায় প্রতিমণ ধানের পেছনে খরচ পড়ে ১ হাজার ৩০০ টাকা। কিন্তু বাজারে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে গেলে দাম পাওয়া যায় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা। এতে লোকসানের মুখে পড়তে হয় কৃষককে।
এদিকে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মংখ্যাই বলেন, তালিকা চূড়ান্ত না হওয়ায় ধান সংগ্রহ শুরু করতে দেরি হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ধান সংগ্রহ শুরু করা হবে। পাশাপাশি ধানের দাম ও চালের দাম বাড়ানোর একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত পেলে সে অনুযায়ী ধান সংগ্রহ করা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন জানান, এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তবে বৃষ্টিতে ধানের সামান্য ক্ষতি হলেও লক্ষ্যমাত্রা উৎপাদন ব্যাহত হবে না। এবার ধানের উৎপাদন হবে ৩ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। ইতিমধ্যে কৃষকের তালিকা তৈরি করে খাদ্য গুদামে পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে