বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিনেতা মীর সাব্বির এবং গায়ক ও চিত্রগ্রাহক টি ডব্লিউ সৈনিকের সম্পর্কটা বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ। কিন্তু সম্প্রতি একটি গানকে কেন্দ্র করে তাঁরা দাঁড়িয়েছেন মুখোমুখি অবস্থানে। সম্প্রতি ‘মা আমার মা’ শিরোনামের একটি গানের ভিডিও প্রকাশ করেছেন সৈনিক। তাতে গীতিকার হিসেবে আছে টি ডব্লিউ সৈনিকের নাম। কিন্তু সাব্বির দাবি করেছেন, ‘মা’ গানটি তিনি লিখেছেন, সৈনিক এই গানের গীতিকার নন।
মীর সাব্বির বলেন, ‘আমার প্রথম সন্তান মীর ফারসাদের জন্ম হয় ২০০৬ সালে। এরপর আমি গানটা লিখলাম। ২০০৮ সালে এস আই টুটুল ভাইকে শোনালাম গানের কথা। তিনি সুর করলেন। সৈনিক ভাই একরকম জোর অনুরোধ করে গানটা গাইতে চাইলেন। ঢাকায় এসে গানের রেকর্ডিং হলো। আজ দেখলাম গানের কথা সৈনিক ভাইয়ের। আমি অবাক হলাম!’
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করা হয় টি ডব্লিউ সৈনিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মীর সাব্বির গানের স্থায়ীটুকু লিখেছেন। অনেক দিন আমি তাঁকে বলেছিলাম, সম্পূর্ণ গানটি লিখে দেওয়ার জন্য। ব্যস্ততার কারণে পারছিলেন না। বলেছিলেন আমাকে লিখে নিতে। পরে দুটো অন্তরা আমি লিখে গানটি সম্পূর্ণ করি। যেহেতু বেশির ভাগ অংশ আমি লিখেছি, তাই গীতিকার হিসেবে আমার নাম দিয়েছি।’
টি ডব্লিউ সৈনিক জানান, ‘মা আমার মা’ গানটি তাঁর দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘ঘুমের পরে মেঘ’ (২০১৫)-এ ছিল। পরে গানটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গেয়েছেন সৈনিক। গানের স্থায়ীটুকু যে মীর সাব্বিরের লেখা প্রতিবারই সেটা বলেছেন। সৈনিক বলেন, ‘আমার ভুল হয়েছে, এ ভিডিওতেও সেটা বলা উচিত ছিল। কিন্তু পরে দেখলাম পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে গেছে। মীর সাব্বির এটা নিয়ে অনেককে ট্যাগ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়েছেন। অনেকে নানা কুমন্তব্য করছেন। সেগুলো দেখে খুব খারাপ লাগছে। বিষয়টি সাব্বির ব্যক্তিগতভাবে আমাকে বলতে পারতেন।’
টি ডব্লিউ সৈনিক পেশাগত কাজে এখন কলকাতায়। সেখান থেকে ফিরে পুরো বিষয় বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে মীর সাব্বির আক্ষেপ করে বলেন, ‘এ নিয়ে আর কথা বলে কী হবে! মেধাস্বত্ব চুরি হয়ে গেলে কী-ইবা করার থাকে!’
অভিনেতা মীর সাব্বির এবং গায়ক ও চিত্রগ্রাহক টি ডব্লিউ সৈনিকের সম্পর্কটা বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ। কিন্তু সম্প্রতি একটি গানকে কেন্দ্র করে তাঁরা দাঁড়িয়েছেন মুখোমুখি অবস্থানে। সম্প্রতি ‘মা আমার মা’ শিরোনামের একটি গানের ভিডিও প্রকাশ করেছেন সৈনিক। তাতে গীতিকার হিসেবে আছে টি ডব্লিউ সৈনিকের নাম। কিন্তু সাব্বির দাবি করেছেন, ‘মা’ গানটি তিনি লিখেছেন, সৈনিক এই গানের গীতিকার নন।
মীর সাব্বির বলেন, ‘আমার প্রথম সন্তান মীর ফারসাদের জন্ম হয় ২০০৬ সালে। এরপর আমি গানটা লিখলাম। ২০০৮ সালে এস আই টুটুল ভাইকে শোনালাম গানের কথা। তিনি সুর করলেন। সৈনিক ভাই একরকম জোর অনুরোধ করে গানটা গাইতে চাইলেন। ঢাকায় এসে গানের রেকর্ডিং হলো। আজ দেখলাম গানের কথা সৈনিক ভাইয়ের। আমি অবাক হলাম!’
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করা হয় টি ডব্লিউ সৈনিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মীর সাব্বির গানের স্থায়ীটুকু লিখেছেন। অনেক দিন আমি তাঁকে বলেছিলাম, সম্পূর্ণ গানটি লিখে দেওয়ার জন্য। ব্যস্ততার কারণে পারছিলেন না। বলেছিলেন আমাকে লিখে নিতে। পরে দুটো অন্তরা আমি লিখে গানটি সম্পূর্ণ করি। যেহেতু বেশির ভাগ অংশ আমি লিখেছি, তাই গীতিকার হিসেবে আমার নাম দিয়েছি।’
টি ডব্লিউ সৈনিক জানান, ‘মা আমার মা’ গানটি তাঁর দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘ঘুমের পরে মেঘ’ (২০১৫)-এ ছিল। পরে গানটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গেয়েছেন সৈনিক। গানের স্থায়ীটুকু যে মীর সাব্বিরের লেখা প্রতিবারই সেটা বলেছেন। সৈনিক বলেন, ‘আমার ভুল হয়েছে, এ ভিডিওতেও সেটা বলা উচিত ছিল। কিন্তু পরে দেখলাম পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে গেছে। মীর সাব্বির এটা নিয়ে অনেককে ট্যাগ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়েছেন। অনেকে নানা কুমন্তব্য করছেন। সেগুলো দেখে খুব খারাপ লাগছে। বিষয়টি সাব্বির ব্যক্তিগতভাবে আমাকে বলতে পারতেন।’
টি ডব্লিউ সৈনিক পেশাগত কাজে এখন কলকাতায়। সেখান থেকে ফিরে পুরো বিষয় বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে মীর সাব্বির আক্ষেপ করে বলেন, ‘এ নিয়ে আর কথা বলে কী হবে! মেধাস্বত্ব চুরি হয়ে গেলে কী-ইবা করার থাকে!’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে