বিরল (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দুই বছরের বেশি সময় ধরে দিনাজপুরের বিরল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার বন্ধ। এতে দুর্ভোগে পড়েন ভারতগামীরা। তাঁদের অনেক দূর ঘুরে চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে হয়। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিগগির আবার শুরু হবে এই ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার।
বিরল স্থলবন্দরের পরিচালক সবুজার সিদ্দিক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংসদ সদস্য নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছেন এই ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশের যাত্রী পারাপার চালুর জন্য। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার আবার শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, দুই দেশের দুই বাংলার দিনাজপুর জেলার বিরল-রাধিকাপুর ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। এই চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে প্রবেশ করলেই সীমান্তের কয়েক শ মিটারের মধ্যেই ভারতের রাধিকাপুর রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনেই পাওয়া যায় কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার ট্রেন। কিন্তু করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৩ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে এই দুই দেশের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার। ফলে বিপাকে পড়েছেন এই অঞ্চলের ভারতগামী যাত্রীরা।
ভুক্তভোগীরা জানান, কাছেই রেলস্টেশন থাকায় এই ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে গেলে তেমন দুর্ভোগ পোহাতে হয় না ভারতগামী রোগীদের। ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকায় তাঁদের অনেক দূর পথ পাড়িয় দিয়ে হচ্ছে ভারতে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগী ও তাঁদের স্বজনদের। এই দুর্ভোগ কাটাতে অবিলম্বে ইমিগ্রেশন চালুর দাবি করেন তাঁরা।
বিরল ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২০২০ সালের ১৩ মার্চ থেকে বন্ধ হয়েছে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। চালুর ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি। তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আমরা জানিয়েছি। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ইমিগ্রেশন দিয়ে পুনরায় যাতায়াত শুরু হবে।
দুই বছরের বেশি সময় ধরে দিনাজপুরের বিরল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার বন্ধ। এতে দুর্ভোগে পড়েন ভারতগামীরা। তাঁদের অনেক দূর ঘুরে চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে হয়। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিগগির আবার শুরু হবে এই ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার।
বিরল স্থলবন্দরের পরিচালক সবুজার সিদ্দিক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংসদ সদস্য নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছেন এই ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশের যাত্রী পারাপার চালুর জন্য। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার আবার শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, দুই দেশের দুই বাংলার দিনাজপুর জেলার বিরল-রাধিকাপুর ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। এই চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে প্রবেশ করলেই সীমান্তের কয়েক শ মিটারের মধ্যেই ভারতের রাধিকাপুর রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনেই পাওয়া যায় কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার ট্রেন। কিন্তু করোনার কারণে ২০২০ সালের ১৩ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে এই দুই দেশের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার। ফলে বিপাকে পড়েছেন এই অঞ্চলের ভারতগামী যাত্রীরা।
ভুক্তভোগীরা জানান, কাছেই রেলস্টেশন থাকায় এই ইমিগ্রেশন দিয়ে ভারতে গেলে তেমন দুর্ভোগ পোহাতে হয় না ভারতগামী রোগীদের। ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকায় তাঁদের অনেক দূর পথ পাড়িয় দিয়ে হচ্ছে ভারতে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় রোগী ও তাঁদের স্বজনদের। এই দুর্ভোগ কাটাতে অবিলম্বে ইমিগ্রেশন চালুর দাবি করেন তাঁরা।
বিরল ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা ও উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২০২০ সালের ১৩ মার্চ থেকে বন্ধ হয়েছে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট। চালুর ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি। তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আমরা জানিয়েছি। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ইমিগ্রেশন দিয়ে পুনরায় যাতায়াত শুরু হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪