এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
পাঁচ বছর আগে সাড়ে ৪ কোটি টাকায় পুনরায় খনন করা হয় নারোদ নদী। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল নদী খনন করে বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন ও খরা মৌসুমে কৃষিকাজে সেচের ব্যবস্থা করা। কিন্তু কয়েকটি স্থানে সড়ক সংযোগে কালভার্ট নির্মাণ না করায় পদ্মা নদী থেকে প্রয়োজনীয় পানি আসছে না। একই সঙ্গে বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনও হচ্ছে না। এতে নদী অনেক স্থানে ভরাট হয়ে যাচ্ছে।
অপর দিকে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী নদী দখল নিয়ে মাছ চাষ করছেন। ফলে নদী খননের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বরেন্দ্র এলাকায় খাল ও নদীর পানি সংরক্ষণ এবং সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় দখল ও ভরাট হয়ে যাওয়া নারোদ নদীটি পুনরায় খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়। চারঘাট উপজেলার মুক্তারপুর এলাকা থেকে মুসাখাঁ পর্যন্ত নারোদ নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। অবৈধ দখলমুক্তকরণ ও পুনরায় খনন করে পানিপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে খরা মৌসুমে এ অঞ্চলের ১ হাজার ৬৫০ হেক্টর কৃষিজমি সেচের আওতায় আসত। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চলের জমিগুলোতে বর্ষা মৌসুমে দীর্ঘ সময় জমে থাকা অতিরিক্ত পানিনিষ্কাশনে সহায়ক হবে। সে লক্ষ্যে নারোদ নদীর ১৩টি স্থানে সোলার প্যানেলভিত্তিক অগভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু চারঘাট-সারদা ট্রাফিক মোড়ের কাছে একটি কালভার্ট সংস্কার ও সম্প্রসারণ না করায় পদ্মা নদী থেকে নারোদ নদীতে পানির প্রবাহ বন্ধ রয়েছে।
চারঘাট বালদিয়াড় এলাকার চাষি কবির হোসেন বলেন, ‘খননের আগে নদীর বেশির ভাগ অংশের কোনো চিহ্ন ছিল না। পরে তা দখলমুক্ত করে নদী আবার খনন করা হয়, যা প্রায় ৫ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু নদীর ওপরে বিভিন্ন স্থানে কালভার্ট তৈরি করা হয়নি। যার কারণে নদীতে পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে মাছ চাষ শুরু করেছেন। তাঁরা সেচের জন্য নদী থেকে পানি তুলতে গেলে বাধা দেন।’
পুঠিয়া সদর ইউনিয়ন এলাকার বাসিন্দা রাজ্জাক হোসেন বলেন, বরেন্দ্র নদী খননের সঙ্গে দুই পাড়ে বৃক্ষ রোপণ করা হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবে সেই গাছ কেটে সাবাড় করছেন।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ পুঠিয়া আঞ্চলিক কর্মকর্তা আল মামুন অর রশিদ বলেন, ‘নারোদ নদী দখলমুক্ত করে প্রায় ৫ বছর আগে পুনরায় খনন করা হয়। আবারও তা বেদখল হলে ভূমি অফিস দখলমুক্ত করবে। স্থানীয় চাষিদের সেচসুবিধার বিষয়টি বিবেচনা করে নদীর বিভিন্ন স্থানে অগভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। আর গাছপালা কেটে ফেলা হচ্ছে, এমন অভিযোগ এখনো পাইনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
পাঁচ বছর আগে সাড়ে ৪ কোটি টাকায় পুনরায় খনন করা হয় নারোদ নদী। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল নদী খনন করে বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন ও খরা মৌসুমে কৃষিকাজে সেচের ব্যবস্থা করা। কিন্তু কয়েকটি স্থানে সড়ক সংযোগে কালভার্ট নির্মাণ না করায় পদ্মা নদী থেকে প্রয়োজনীয় পানি আসছে না। একই সঙ্গে বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনও হচ্ছে না। এতে নদী অনেক স্থানে ভরাট হয়ে যাচ্ছে।
অপর দিকে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী নদী দখল নিয়ে মাছ চাষ করছেন। ফলে নদী খননের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বরেন্দ্র এলাকায় খাল ও নদীর পানি সংরক্ষণ এবং সেচ সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় দখল ও ভরাট হয়ে যাওয়া নারোদ নদীটি পুনরায় খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়। চারঘাট উপজেলার মুক্তারপুর এলাকা থেকে মুসাখাঁ পর্যন্ত নারোদ নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। অবৈধ দখলমুক্তকরণ ও পুনরায় খনন করে পানিপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে খরা মৌসুমে এ অঞ্চলের ১ হাজার ৬৫০ হেক্টর কৃষিজমি সেচের আওতায় আসত। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চলের জমিগুলোতে বর্ষা মৌসুমে দীর্ঘ সময় জমে থাকা অতিরিক্ত পানিনিষ্কাশনে সহায়ক হবে। সে লক্ষ্যে নারোদ নদীর ১৩টি স্থানে সোলার প্যানেলভিত্তিক অগভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু চারঘাট-সারদা ট্রাফিক মোড়ের কাছে একটি কালভার্ট সংস্কার ও সম্প্রসারণ না করায় পদ্মা নদী থেকে নারোদ নদীতে পানির প্রবাহ বন্ধ রয়েছে।
চারঘাট বালদিয়াড় এলাকার চাষি কবির হোসেন বলেন, ‘খননের আগে নদীর বেশির ভাগ অংশের কোনো চিহ্ন ছিল না। পরে তা দখলমুক্ত করে নদী আবার খনন করা হয়, যা প্রায় ৫ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু নদীর ওপরে বিভিন্ন স্থানে কালভার্ট তৈরি করা হয়নি। যার কারণে নদীতে পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি স্থানে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে মাছ চাষ শুরু করেছেন। তাঁরা সেচের জন্য নদী থেকে পানি তুলতে গেলে বাধা দেন।’
পুঠিয়া সদর ইউনিয়ন এলাকার বাসিন্দা রাজ্জাক হোসেন বলেন, বরেন্দ্র নদী খননের সঙ্গে দুই পাড়ে বৃক্ষ রোপণ করা হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবে সেই গাছ কেটে সাবাড় করছেন।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ পুঠিয়া আঞ্চলিক কর্মকর্তা আল মামুন অর রশিদ বলেন, ‘নারোদ নদী দখলমুক্ত করে প্রায় ৫ বছর আগে পুনরায় খনন করা হয়। আবারও তা বেদখল হলে ভূমি অফিস দখলমুক্ত করবে। স্থানীয় চাষিদের সেচসুবিধার বিষয়টি বিবেচনা করে নদীর বিভিন্ন স্থানে অগভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। আর গাছপালা কেটে ফেলা হচ্ছে, এমন অভিযোগ এখনো পাইনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে