পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে আটকে থাকা বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষা গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে নেওয়া শুরু করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)। তবে পরীক্ষা শুরুর আগেই সকল ফি পরিশোধ করতে নির্দেশনা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফি বাকি থাকলে আটকে দেওয়া হয় পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
করোনার কারণে ইবি কর্তৃপক্ষ ২০২০-২১ অর্থবছরে আবাসিক হলের সিট ভাড়া ও পরিবহন ফি মওকুফ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বাসভাড়া ও হলের সিটভাড়া মওকুফ করা হলো। তবে ফি মওকুফের খাত যথেষ্ট নয় বলে দাবি শিক্ষার্থীদের। কেবল দুই ধরনের ফি মওকুফ করলেও সেবা না দিয়েই আরও অনেক ফি আদায় করছে ইবি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের হলের আনুষঙ্গিক ফি ৩০০ থেকে ৩৩২ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত আবাসিক শিক্ষার্থীদের থেকে হলের ফি ৯১২ টাকা পর্যন্ত এবং ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতকোত্তরে ৪৮০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বাসভাড়া ও হলের সিটভাড়া মওকুফ করা হলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব শাখা থেকে জানা গেছে, আটটি আবাসিক হলের সংস্কার ও মেরামতের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে এক কোটি ৩৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ইবিকে।
এদিকে, ইউজিসির বরাদ্দ সত্ত্বেও হল উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ আয়ের নামে সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ না করেও স্বাস্থ্য পরীক্ষা, গ্রন্থাগার উন্নয়ন, ক্রীড়া, আইসিটি সেল, ইন্টারনেট, ইন্টারনেট রক্ষণাবেক্ষণ, কাউন্সেলিং, তৈজসপত্র, বৈদ্যুতিক, বিশ্ববিদ্যালয় ও হল উন্নয়ন ফিসহ ১০টি খাতে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত ফি আদায় করছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘২০২০-২১ একাডেমিক ইয়ারের হলের সিটভাড়া ও পরিবহন ফি মওকুফ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অন্য সকল ফি প্রদান করতে হবে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে আটকে থাকা বিভিন্ন বর্ষের পরীক্ষা গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে নেওয়া শুরু করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)। তবে পরীক্ষা শুরুর আগেই সকল ফি পরিশোধ করতে নির্দেশনা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ফি বাকি থাকলে আটকে দেওয়া হয় পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
করোনার কারণে ইবি কর্তৃপক্ষ ২০২০-২১ অর্থবছরে আবাসিক হলের সিট ভাড়া ও পরিবহন ফি মওকুফ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বাসভাড়া ও হলের সিটভাড়া মওকুফ করা হলো। তবে ফি মওকুফের খাত যথেষ্ট নয় বলে দাবি শিক্ষার্থীদের। কেবল দুই ধরনের ফি মওকুফ করলেও সেবা না দিয়েই আরও অনেক ফি আদায় করছে ইবি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের হলের আনুষঙ্গিক ফি ৩০০ থেকে ৩৩২ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ২০১৭-১৮ থেকে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত আবাসিক শিক্ষার্থীদের থেকে হলের ফি ৯১২ টাকা পর্যন্ত এবং ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতকোত্তরে ৪৮০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের বাসভাড়া ও হলের সিটভাড়া মওকুফ করা হলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব শাখা থেকে জানা গেছে, আটটি আবাসিক হলের সংস্কার ও মেরামতের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে এক কোটি ৩৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ইবিকে।
এদিকে, ইউজিসির বরাদ্দ সত্ত্বেও হল উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে শিক্ষার্থীদের থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ আয়ের নামে সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ না করেও স্বাস্থ্য পরীক্ষা, গ্রন্থাগার উন্নয়ন, ক্রীড়া, আইসিটি সেল, ইন্টারনেট, ইন্টারনেট রক্ষণাবেক্ষণ, কাউন্সেলিং, তৈজসপত্র, বৈদ্যুতিক, বিশ্ববিদ্যালয় ও হল উন্নয়ন ফিসহ ১০টি খাতে শিক্ষার্থীদের কাছে অতিরিক্ত ফি আদায় করছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘২০২০-২১ একাডেমিক ইয়ারের হলের সিটভাড়া ও পরিবহন ফি মওকুফ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অন্য সকল ফি প্রদান করতে হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে