মাদারীপুর প্রতিনিধি
অভিযান চালিয়ে মাদারীপুরের কুমার নদে জেগে ওঠা চর দখলমুক্ত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের স্লুইসগেট এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাইনউদ্দিন। অভিযোগ রয়েছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সোহরাব খান প্লট বিক্রির পরিকল্পনা করে কুমার নদের জায়গা ভরাট করে দখল করে ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড়া মৌজার কুমার নদের ওপর একটি স্লুইসগেট নির্মাণ করা হয়। পরে সেই স্লুইসগেটটির কার্যক্রম পলি পড়ে বন্ধ হয়ে যায়। এতে নদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব খান কুমার নদের জেগে ওঠা চরের এক একর জমি মাটি দিয়ে ভরাট করেন। স্থানীয়ভাবে অভিযোগ পাওয়া যায় চেয়ারম্যানের পরিকল্পনা ছিল নদের পাড়ে প্লট বানিয়ে তা বিক্রি করার। এই বিষয়টি জানতে পেরে ইউনিয়নের তহশিলদার লিখিতভাবে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসনকে জানান। গতকাল ঘটনাস্থলে যান ইউএনও মো. মাইনউদ্দিন। তিনি ঘটনার সত্যতা পেলে ভেকু মেশিন দিয়ে নদের পাড়ের বাঁধ ভেঙে দেন। অভিযানে আরও ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইফুল ইসলামসহ অন্যরা।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহরাব খান বলেন, ‘আমি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকজনের মিথ্যা অভিযোগের শিকার হয়েছি। প্রতিপক্ষ আমার বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়েছে। আমি প্লট করার জন্য ভরাট করেনি। ভরাট করা জায়গাটিতে ফুলের বাগান নির্মাণ করার পরিকল্পনা ছিল।’
ইউএনও মো. মাইনউদ্দিন বলেন, যাঁরা সরকারের অনুমতি ছাড়া কুমার নদের জায়গা দখলে জড়িত ছিলেন তাঁদের নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। পাশাপাশি অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযান চালিয়ে মাদারীপুরের কুমার নদে জেগে ওঠা চর দখলমুক্ত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের স্লুইসগেট এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাইনউদ্দিন। অভিযোগ রয়েছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সোহরাব খান প্লট বিক্রির পরিকল্পনা করে কুমার নদের জায়গা ভরাট করে দখল করে ছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে মস্তফাপুর ইউনিয়নের চতুরপাড়া মৌজার কুমার নদের ওপর একটি স্লুইসগেট নির্মাণ করা হয়। পরে সেই স্লুইসগেটটির কার্যক্রম পলি পড়ে বন্ধ হয়ে যায়। এতে নদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব খান কুমার নদের জেগে ওঠা চরের এক একর জমি মাটি দিয়ে ভরাট করেন। স্থানীয়ভাবে অভিযোগ পাওয়া যায় চেয়ারম্যানের পরিকল্পনা ছিল নদের পাড়ে প্লট বানিয়ে তা বিক্রি করার। এই বিষয়টি জানতে পেরে ইউনিয়নের তহশিলদার লিখিতভাবে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসনকে জানান। গতকাল ঘটনাস্থলে যান ইউএনও মো. মাইনউদ্দিন। তিনি ঘটনার সত্যতা পেলে ভেকু মেশিন দিয়ে নদের পাড়ের বাঁধ ভেঙে দেন। অভিযানে আরও ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইফুল ইসলামসহ অন্যরা।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহরাব খান বলেন, ‘আমি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকজনের মিথ্যা অভিযোগের শিকার হয়েছি। প্রতিপক্ষ আমার বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়েছে। আমি প্লট করার জন্য ভরাট করেনি। ভরাট করা জায়গাটিতে ফুলের বাগান নির্মাণ করার পরিকল্পনা ছিল।’
ইউএনও মো. মাইনউদ্দিন বলেন, যাঁরা সরকারের অনুমতি ছাড়া কুমার নদের জায়গা দখলে জড়িত ছিলেন তাঁদের নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। পাশাপাশি অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে