উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
সচিবালয়ের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এপিডি (নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ) শাখা। গত বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই শাখার আশপাশে ঘোরাঘুরি করছিলেন একজন উপসচিব। বিসিএস ২৫তম ব্যাচের ওই কর্মকর্তার মুখ শীতেও কিছুটা ঘেমে গেছে। রুমাল দিয়ে ঘাম মুছলেনও। কারণ জানতে চাইলে বললেন, ‘শুনলাম নতুন মন্ত্রীদের একান্ত সচিব (পিএস) পদে সম্ভাব্য কর্মকর্তাদের তালিকা হচ্ছে। এটা কোনো কথা! মন্ত্রীরা তাঁদের পছন্দমতো কর্মকর্তাও নিতে পারবেন না? দেখি, কারও পিএস হতে পারি কি না!’
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে ওই শাখার এক অতিরিক্ত সচিবের সঙ্গে দেখা করতে দপ্তরের বাইরে হাঁটাহাঁটি করছিলেন বিসিএস ২৭তম ব্যাচের এক কর্মকর্তা। অবশ্য তখন ওই অতিরিক্ত সচিব দপ্তরে ছিলেন না। মন্ত্রীর পিএস হতে ইচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বললেন, তালিকায় তাঁর নাম থাকায় কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছেন।
গতকাল শপথ নেওয়া মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস হতে ইচ্ছুক এই দুই কর্মকর্তার মতো উপসচিবদের অনেকে গত দুই দিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিয়েছেন, তদবির করেছেন। কেউ কেউ প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দিয়ে এপিডি অনুবিভাগে ফোনও করিয়েছেন।
জানা গেছে, ‘দ্য মিনিস্টার্স, মিনিস্টার্স অব স্টেট অ্যান্ড ডেপুটি মিনিস্টার্স (রেমুনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজেজ) অ্যাক্ট, ১৯৭৩’-এ মন্ত্রিসভার সদস্যদের পছন্দ অনুযায়ী পিএস নিয়োগ দেওয়ার বিধান রয়েছে। ২০১৯ সালের আগে সেই বিধান অনুযায়ী মন্ত্রীরা পছন্দের ব্যক্তির নাম জানিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আধা সরকারি পত্র (ডিও) পাঠাতেন। মন্ত্রণালয় সেই পছন্দ অনুযায়ী পিএস নিয়োগের আদেশ দিত। কিন্তু ২০১৪-১৮ মেয়াদে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পিএস-এপিএসদের অনেকের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা বা দলীয় কর্মী বাদ দিয়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পরিবারের সদস্য বা নিকটাত্মীয়দের পিএস/এপিএস নিয়োগ দেওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এরপর ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরামর্শে ব্যাচভিত্তিক বিসিএস কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরি করে মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এবারও পিএস নিয়োগ দিতে ‘পিএস পুল’ গঠন করা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, এবারের পিএসদের তালিকা অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এই পুলে (তালিকা) বিসিএস ২৪তম ব্যাচ থেকে ২৯তম ব্যাচের অন্তত ১০০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ২৪ ও ২৫তম ব্যাচের যেসব কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে মাঠে কাজ করেছেন, তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ২৭, ২৮ ও ২৯তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকেও পিএস নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
এবার এপিএস (সহকারী একান্ত সচিব) নিয়োগে আগের মতো নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে নেওয়ার এখতিয়ার থাকলেও মন্ত্রীরা যাঁকে ইচ্ছা তাঁকে এ পদে নিতে পারবেন না। এবার নিয়োগের ক্ষেত্রে এপিএসদের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার পদে আবেদন করার ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। আগে যেকোনো ব্যক্তিকে এপিএস নিয়োগ দিতে পারতেন মন্ত্রীরা।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এপিডি) মো. নাজমুছ সাদাত সেলিম গতকাল সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রীদের শপথের পর পিএস নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ পিএস নিয়োগে সম্ভাব্য কর্মকর্তাদের তালিকা করা হচ্ছে কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এ ধরনের তালিকার কথা সঠিক নয়।’
সূত্র বলছে, সাধারণত প্রশাসনের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীর পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক সময় এই কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেলেও মন্ত্রীরা তাঁদের নিজের সঙ্গে রেখে দেন। অতিরিক্ত সচিবেরও কোনো কোনো মন্ত্রীর পিএস হিসেবে কাজ করার অনেক নজিরও আছে। তবে এবার মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস ঠিক করে দেওয়ায় নতুন সরকারে থাকা পুরোনো মন্ত্রীরা আগের পিএসকে রাখতে পারবেন না। বিশেষ করে যাঁরা দুই বছর এ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের আবার পিএস করা হচ্ছে না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সদ্য বিদায়ী মন্ত্রীদের একাধিক পিএস আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের নির্দেশনায় পিএস-এপিএস নিয়োগ দিলেও সেসব পুরো বন্ধ হয়নি। পছন্দসই পিএস না পাওয়া কয়েকজন মন্ত্রীর ইন্ধনে তাঁদের স্বজনেরা ওই মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নকাজের নিয়ন্ত্রণ করেছেন। মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধান এবং বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) পিএসকে আড়াল করে মন্ত্রীর বাসায় যাওয়ার ঘটনাও আছে।
নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস নিয়োগ প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতবারের অনুসৃত রীতির বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে দেখছি।’
সচিবালয়ের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এপিডি (নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ) শাখা। গত বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই শাখার আশপাশে ঘোরাঘুরি করছিলেন একজন উপসচিব। বিসিএস ২৫তম ব্যাচের ওই কর্মকর্তার মুখ শীতেও কিছুটা ঘেমে গেছে। রুমাল দিয়ে ঘাম মুছলেনও। কারণ জানতে চাইলে বললেন, ‘শুনলাম নতুন মন্ত্রীদের একান্ত সচিব (পিএস) পদে সম্ভাব্য কর্মকর্তাদের তালিকা হচ্ছে। এটা কোনো কথা! মন্ত্রীরা তাঁদের পছন্দমতো কর্মকর্তাও নিতে পারবেন না? দেখি, কারও পিএস হতে পারি কি না!’
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে ওই শাখার এক অতিরিক্ত সচিবের সঙ্গে দেখা করতে দপ্তরের বাইরে হাঁটাহাঁটি করছিলেন বিসিএস ২৭তম ব্যাচের এক কর্মকর্তা। অবশ্য তখন ওই অতিরিক্ত সচিব দপ্তরে ছিলেন না। মন্ত্রীর পিএস হতে ইচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বললেন, তালিকায় তাঁর নাম থাকায় কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছেন।
গতকাল শপথ নেওয়া মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস হতে ইচ্ছুক এই দুই কর্মকর্তার মতো উপসচিবদের অনেকে গত দুই দিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিয়েছেন, তদবির করেছেন। কেউ কেউ প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দিয়ে এপিডি অনুবিভাগে ফোনও করিয়েছেন।
জানা গেছে, ‘দ্য মিনিস্টার্স, মিনিস্টার্স অব স্টেট অ্যান্ড ডেপুটি মিনিস্টার্স (রেমুনারেশন অ্যান্ড প্রিভিলেজেজ) অ্যাক্ট, ১৯৭৩’-এ মন্ত্রিসভার সদস্যদের পছন্দ অনুযায়ী পিএস নিয়োগ দেওয়ার বিধান রয়েছে। ২০১৯ সালের আগে সেই বিধান অনুযায়ী মন্ত্রীরা পছন্দের ব্যক্তির নাম জানিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আধা সরকারি পত্র (ডিও) পাঠাতেন। মন্ত্রণালয় সেই পছন্দ অনুযায়ী পিএস নিয়োগের আদেশ দিত। কিন্তু ২০১৪-১৮ মেয়াদে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পিএস-এপিএসদের অনেকের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা বা দলীয় কর্মী বাদ দিয়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পরিবারের সদস্য বা নিকটাত্মীয়দের পিএস/এপিএস নিয়োগ দেওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এরপর ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরামর্শে ব্যাচভিত্তিক বিসিএস কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরি করে মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এবারও পিএস নিয়োগ দিতে ‘পিএস পুল’ গঠন করা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, এবারের পিএসদের তালিকা অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এই পুলে (তালিকা) বিসিএস ২৪তম ব্যাচ থেকে ২৯তম ব্যাচের অন্তত ১০০ কর্মকর্তাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে ২৪ ও ২৫তম ব্যাচের যেসব কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে মাঠে কাজ করেছেন, তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ২৭, ২৮ ও ২৯তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকেও পিএস নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
এবার এপিএস (সহকারী একান্ত সচিব) নিয়োগে আগের মতো নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে নেওয়ার এখতিয়ার থাকলেও মন্ত্রীরা যাঁকে ইচ্ছা তাঁকে এ পদে নিতে পারবেন না। এবার নিয়োগের ক্ষেত্রে এপিএসদের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার পদে আবেদন করার ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে। আগে যেকোনো ব্যক্তিকে এপিএস নিয়োগ দিতে পারতেন মন্ত্রীরা।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এপিডি) মো. নাজমুছ সাদাত সেলিম গতকাল সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রীদের শপথের পর পিএস নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’ পিএস নিয়োগে সম্ভাব্য কর্মকর্তাদের তালিকা করা হচ্ছে কি না–এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, এ ধরনের তালিকার কথা সঠিক নয়।’
সূত্র বলছে, সাধারণত প্রশাসনের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীর পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়। অনেক সময় এই কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেলেও মন্ত্রীরা তাঁদের নিজের সঙ্গে রেখে দেন। অতিরিক্ত সচিবেরও কোনো কোনো মন্ত্রীর পিএস হিসেবে কাজ করার অনেক নজিরও আছে। তবে এবার মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস ঠিক করে দেওয়ায় নতুন সরকারে থাকা পুরোনো মন্ত্রীরা আগের পিএসকে রাখতে পারবেন না। বিশেষ করে যাঁরা দুই বছর এ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের আবার পিএস করা হচ্ছে না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সদ্য বিদায়ী মন্ত্রীদের একাধিক পিএস আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের নির্দেশনায় পিএস-এপিএস নিয়োগ দিলেও সেসব পুরো বন্ধ হয়নি। পছন্দসই পিএস না পাওয়া কয়েকজন মন্ত্রীর ইন্ধনে তাঁদের স্বজনেরা ওই মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নকাজের নিয়ন্ত্রণ করেছেন। মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধান এবং বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) পিএসকে আড়াল করে মন্ত্রীর বাসায় যাওয়ার ঘটনাও আছে।
নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের পিএস নিয়োগ প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতবারের অনুসৃত রীতির বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে দেখছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে