রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবান সড়কে অন্তত ২০টি ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সাইনবোর্ড টাঙিয়ে এসব সেতুর ওপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করেছে। কিন্তু এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সেতুর ওপর দিয়ে ভারী যান চলাচল অব্যাহত রয়েছে। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের কুতুকছড়ি, বগাছড়ি, ১৭ মাইল, ১৮ মাইল, কেঙ্গলছড়ি-রাঙামাটি বান্দরবান সড়কের রাইখালী, কারিগরপাড়া, বাঙাল হালিয়া এলাকার সেতুগুলো ছাড়াও উপজেলাগুলোর সংযোগ সড়কে রয়েছে আরও ১৫টির বেশি বেইলি সেতু।
আশির দশকে নির্মিত এসব সেতুর প্রত্যেকটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। সেতুগুলোর কোনোটির পাটাতনের স্ক্রু খুলে গেছে। কোনোটির পাটাতন ক্ষয় হয়ে পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এসব সেতুর ওপর দিয়ে চলতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সেতুগুলোর ওপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়েছে সওজ বিভাগ। তবে এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভারী যানবাহন চলাচল থামছে না।
রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার বগাছড়ি এলাকার মো. মিজান বলেন, ‘১৭ মাইল, ১৮ মাইল এলাকার সেতুতে আমি একাধিকবার মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটতে দেখেছি। সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনার শিকার হয় মোটরসাইকেলগুলো। বর্ষাকালে বৃষ্টি হলে এবং শীতকালে কুয়াশা পড়লে এসব সেতু পিচ্ছিল হয়ে যায়। ফলে এখানে দুর্ঘটনার শিকার হয় যানবাহন। এসব পুরোনো সেতু অপসারণ করে গার্ডার সেতু নির্মাণ করলে এ ধরনের দুর্ঘটনা কমবে।’
মোটরসাইকেল চালক সমিরণ চাকমা বলেন, বেইলি সেতুগুলো সরু। এ কারণে একসঙ্গে দুটি যান চলাচল করতে পারে না। অনেক সময় হঠাৎ করে বড় গাড়ি সেতুর ওপর উঠে যায়। তখন মোটরসাইকেল ব্রেক করতে হয়। আর ব্রেক করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
রাঙামাটি বাস মালিক সমিতির সভাপতি মঈন উদ্দিন সেলিম বলেন, ‘পাহাড়ের বিভিন্ন প্রান্তে এখন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হচ্ছে। সেখানে রড, ইট, বালু, পাথরের প্রয়োজন হয়। এ নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য ভারী যানবাহন প্রয়োজন হয়। দেখা যায় সেতুর ধারণক্ষমতা ৫ টন, সেখানে ২৫ টনের বেশি মালামাল নিয়ে যান চলাচল করছে। এমনিতেই সেতুগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সওজ বিভাগ শুধু একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়ে দায় সেরেছে।’
জানতে চাইলে রাঙামাটি সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহে আরেফীন বলেন, রাঙামাটির সঙ্গে দুই জেলার সংযোগ ছাড়াও উপজেলা সংযোগ সড়কগুলোতে মোট ২২টি ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু আছে। এগুলোর প্রত্যকটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে, অপসারণ করে গার্ডার সেতু নির্মাণ করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় এসব চিঠির অনুমোদন দিলে নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি-বান্দরবান সড়কে অন্তত ২০টি ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সাইনবোর্ড টাঙিয়ে এসব সেতুর ওপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করেছে। কিন্তু এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সেতুর ওপর দিয়ে ভারী যান চলাচল অব্যাহত রয়েছে। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের কুতুকছড়ি, বগাছড়ি, ১৭ মাইল, ১৮ মাইল, কেঙ্গলছড়ি-রাঙামাটি বান্দরবান সড়কের রাইখালী, কারিগরপাড়া, বাঙাল হালিয়া এলাকার সেতুগুলো ছাড়াও উপজেলাগুলোর সংযোগ সড়কে রয়েছে আরও ১৫টির বেশি বেইলি সেতু।
আশির দশকে নির্মিত এসব সেতুর প্রত্যেকটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। সেতুগুলোর কোনোটির পাটাতনের স্ক্রু খুলে গেছে। কোনোটির পাটাতন ক্ষয় হয়ে পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এসব সেতুর ওপর দিয়ে চলতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সেতুগুলোর ওপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়েছে সওজ বিভাগ। তবে এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভারী যানবাহন চলাচল থামছে না।
রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার বগাছড়ি এলাকার মো. মিজান বলেন, ‘১৭ মাইল, ১৮ মাইল এলাকার সেতুতে আমি একাধিকবার মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটতে দেখেছি। সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনার শিকার হয় মোটরসাইকেলগুলো। বর্ষাকালে বৃষ্টি হলে এবং শীতকালে কুয়াশা পড়লে এসব সেতু পিচ্ছিল হয়ে যায়। ফলে এখানে দুর্ঘটনার শিকার হয় যানবাহন। এসব পুরোনো সেতু অপসারণ করে গার্ডার সেতু নির্মাণ করলে এ ধরনের দুর্ঘটনা কমবে।’
মোটরসাইকেল চালক সমিরণ চাকমা বলেন, বেইলি সেতুগুলো সরু। এ কারণে একসঙ্গে দুটি যান চলাচল করতে পারে না। অনেক সময় হঠাৎ করে বড় গাড়ি সেতুর ওপর উঠে যায়। তখন মোটরসাইকেল ব্রেক করতে হয়। আর ব্রেক করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
রাঙামাটি বাস মালিক সমিতির সভাপতি মঈন উদ্দিন সেলিম বলেন, ‘পাহাড়ের বিভিন্ন প্রান্তে এখন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হচ্ছে। সেখানে রড, ইট, বালু, পাথরের প্রয়োজন হয়। এ নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য ভারী যানবাহন প্রয়োজন হয়। দেখা যায় সেতুর ধারণক্ষমতা ৫ টন, সেখানে ২৫ টনের বেশি মালামাল নিয়ে যান চলাচল করছে। এমনিতেই সেতুগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। সওজ বিভাগ শুধু একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়ে দায় সেরেছে।’
জানতে চাইলে রাঙামাটি সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহে আরেফীন বলেন, রাঙামাটির সঙ্গে দুই জেলার সংযোগ ছাড়াও উপজেলা সংযোগ সড়কগুলোতে মোট ২২টি ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু আছে। এগুলোর প্রত্যকটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে, অপসারণ করে গার্ডার সেতু নির্মাণ করতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় এসব চিঠির অনুমোদন দিলে নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে