মো. মাসুম, টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার প্রধান সড়কের মালিরঅংক বাজার-সংলগ্ন ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। সেতুর পাটাতনে মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।
সেতুটি দিয়ে যাতায়াত করতে গেলে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে। ভাঙা পাটাতনে যানবাহনের টায়ার আটকে প্রতিদিন কোনো-না কোনো দুর্ঘটনা ঘটছে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে দ্রুত সংস্কার বা রাস্তা অথবা পাকা সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসী ও যানবাহনের চালকদের। স্থানীয়দের দাবি, খালটি আগেই ভরাট হয়ে গেছে। তাই এখানে সেতুর প্রয়োজন নেই, রাস্তা করে দেওয়া হোক।
সরেজমিন দেখা গেছে, মাওয়া-লৌহজং থেকে টঙ্গিবাড়ী-মুন্সিগঞ্জ যাতায়াতের আঞ্চলিক প্রধান সড়কের মালিরঅংক বাজারের প্রবেশমুখে মেয়াদোত্তীর্ণ এই সেতুর পাটাতনে মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন মেরামত না করায় সেতুটি নাজুক অবস্থায় রয়েছে। সেতুটি সরু হওয়ায় দুটি ছোট গাড়ি পাশাপাশি যেতে পারে না। এতে যানবাহনের জটলা লেগে থাকে।
মালিরঅংক বাজারের দোকানি মো. ইদ্রিস শেখ বলেন, খাল ভরাট হয়ে গেছে, এখানে সেতুর দরকার কী? সেতু ভেঙে রাস্তা নির্মাণ করা হোক।
অটোরিকশার চালক শরিফ হোসেন জানান, সেতুর পাটাতন ভাঙার কারণে লৌহার প্লেটের ফাঁকে পড়ে টায়ার কেটে যায়। তাঁর গাড়ির টায়ার অনেকবার নষ্ট হয়ে গেছে।
বেজগাঁও ৪ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. মিজানুর রহমান বলেন, যেহেতু এখানে খাল ভরাট হয়ে গেছে। আমার ব্যক্তিগত মতামত বেইলি সেতু ভেঙে রাস্তা হলে ভালো হয়।
বেজগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফারুক ইকবাল মৃধা জানান, মালিরঅংক বেইলি সেতুর ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে সেতু ভেঙে রাস্তা নির্মাণের জন্য বলা হয়েছিল। তিনি জানান ম্যাপে এ খাল আছে। আমি দেখেছি, সেতুর নিচের খালটি ভরাট হয়ে গেছে। এখন বড় করে কালভার্ট নির্মাণ করে রাস্তা হলে সাধারণ মানুষের চলাচলে অনেক সুবিধা হয়। বর্তমানে যে যানজট লেগে থাকে, তা থাকবে না।
মুন্সিগঞ্জ জেলা সড়ক ও জনপথ উপবিভাগের প্রকৌশলী ফাহিম রহমান খান জানান, মালিরঅংক বেইলি সেতু ভেঙে রাস্তা করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া সেতু যে ভাঙা বা ফাটল—বিষয়টি অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার প্রধান সড়কের মালিরঅংক বাজার-সংলগ্ন ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। সেতুর পাটাতনে মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট।
সেতুটি দিয়ে যাতায়াত করতে গেলে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে। ভাঙা পাটাতনে যানবাহনের টায়ার আটকে প্রতিদিন কোনো-না কোনো দুর্ঘটনা ঘটছে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে দ্রুত সংস্কার বা রাস্তা অথবা পাকা সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসী ও যানবাহনের চালকদের। স্থানীয়দের দাবি, খালটি আগেই ভরাট হয়ে গেছে। তাই এখানে সেতুর প্রয়োজন নেই, রাস্তা করে দেওয়া হোক।
সরেজমিন দেখা গেছে, মাওয়া-লৌহজং থেকে টঙ্গিবাড়ী-মুন্সিগঞ্জ যাতায়াতের আঞ্চলিক প্রধান সড়কের মালিরঅংক বাজারের প্রবেশমুখে মেয়াদোত্তীর্ণ এই সেতুর পাটাতনে মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন মেরামত না করায় সেতুটি নাজুক অবস্থায় রয়েছে। সেতুটি সরু হওয়ায় দুটি ছোট গাড়ি পাশাপাশি যেতে পারে না। এতে যানবাহনের জটলা লেগে থাকে।
মালিরঅংক বাজারের দোকানি মো. ইদ্রিস শেখ বলেন, খাল ভরাট হয়ে গেছে, এখানে সেতুর দরকার কী? সেতু ভেঙে রাস্তা নির্মাণ করা হোক।
অটোরিকশার চালক শরিফ হোসেন জানান, সেতুর পাটাতন ভাঙার কারণে লৌহার প্লেটের ফাঁকে পড়ে টায়ার কেটে যায়। তাঁর গাড়ির টায়ার অনেকবার নষ্ট হয়ে গেছে।
বেজগাঁও ৪ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. মিজানুর রহমান বলেন, যেহেতু এখানে খাল ভরাট হয়ে গেছে। আমার ব্যক্তিগত মতামত বেইলি সেতু ভেঙে রাস্তা হলে ভালো হয়।
বেজগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফারুক ইকবাল মৃধা জানান, মালিরঅংক বেইলি সেতুর ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে সেতু ভেঙে রাস্তা নির্মাণের জন্য বলা হয়েছিল। তিনি জানান ম্যাপে এ খাল আছে। আমি দেখেছি, সেতুর নিচের খালটি ভরাট হয়ে গেছে। এখন বড় করে কালভার্ট নির্মাণ করে রাস্তা হলে সাধারণ মানুষের চলাচলে অনেক সুবিধা হয়। বর্তমানে যে যানজট লেগে থাকে, তা থাকবে না।
মুন্সিগঞ্জ জেলা সড়ক ও জনপথ উপবিভাগের প্রকৌশলী ফাহিম রহমান খান জানান, মালিরঅংক বেইলি সেতু ভেঙে রাস্তা করার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া সেতু যে ভাঙা বা ফাটল—বিষয়টি অতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪