রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
অভয়নগরে অতিবৃষ্টির কারণে চারদিক থইথই করছে পানি। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট। ফলে এলাকায় যানবাহনের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে তালের নৌকা (ডোঙা)। হাটবাজারসহ যেখানে-সেখানে বিক্রি হচ্ছে এ তালের ডোঙা বা নৌকা। উপজেলার কয়েকটি পরিবার ডোঙা বানিয়েই স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে।
জানা যায়, বর্ষার শেষ মৌসুমে অতিবৃষ্টিতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘর তলিয়ে থাকায় তাঁদের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এখন নৌকা বা তালের ডোঙা। বিশেষ করে উপজেলার ভবদহ অঞ্চলের মানুষের। বিলে পানি বাড়ায় তালের ডোঙা বা নৌকা বানানোর ধুম পড়েছে এলাকায়। ব্যস্ততা বেড়েছে কারিগরদের। হাঁকাচ্ছেন ডোঙা-নৌকার দাম। নৌকাবিশেষে দাম নিচ্ছেন ৪-৬ হাজার টাকা।
এদিকে নৌকা বিক্রি করেই সংসার চলছে অভয়নগর উপজেলার সুন্দরী ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের রতন মল্লিকের ছেলে উদয়ন মল্লিক, গোবিন্দপুর গ্রামের অতুল মণ্ডলের ছেলে সুনীল মণ্ডল, রাজাপুর গ্রামের রজনীকান্ত বকশির ছেলে অমল বকশির।
নৌকার ব্যবসায় পরিবারগুলো এখন অনেকটা স্বাবলম্বী। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কারিগরেরা তৈরি করে চলেছেন তালগাছের নৌকা (তালের ডোঙা)। অনেকে আবার ২০-২৫ বছর ধরে করছেন এই ব্যবসা।
উপজেলার সুন্দরী গ্রামের নৌকা তৈরির কারিগর সুনীল মণ্ডল বলেন, ‘এখন ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানানোর কাজে। চাহিদা মোতাবেক ছোট-বড় বিভিন্ন রকম নৌকা বানানো হয়। নৌকাগুলো ৬-৭ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।’
সড়াডাঙ্গা এলাকার অমল বকশি বলেন, ‘আগে ভালো কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি করা হতো। এখন কড়ই, বাবলা দিয়েই বেশি নৌকা তৈরি করা হয়। নৌকা তৈরিতে কাঠ ছাড়াও মাটিয়া তৈল, আলকাতরা, তারকাঁটা, গজাল, পাতাম ইত্যাদি লাগে; যা নৌকাকে টেকসই করে।’
ডুমুরতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পলাশ মল্লিক বলেন, ‘অতিবৃষ্টির কারণে আমাদের স্কুলসহ এলাকা পানিতে টইটম্বুর। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতও নৌকা বা তালের ডোঙায়।’
নৌকা কারিগগেরা আরও জানান, ভবদহে জলাবদ্ধতার কারণে বর্ষা মৌসুম শেষ হলেও চলছে নৌকা তৈরি ও বিক্রির কাজ।
অভয়নগরে অতিবৃষ্টির কারণে চারদিক থইথই করছে পানি। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট। ফলে এলাকায় যানবাহনের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে তালের নৌকা (ডোঙা)। হাটবাজারসহ যেখানে-সেখানে বিক্রি হচ্ছে এ তালের ডোঙা বা নৌকা। উপজেলার কয়েকটি পরিবার ডোঙা বানিয়েই স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে।
জানা যায়, বর্ষার শেষ মৌসুমে অতিবৃষ্টিতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘর তলিয়ে থাকায় তাঁদের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এখন নৌকা বা তালের ডোঙা। বিশেষ করে উপজেলার ভবদহ অঞ্চলের মানুষের। বিলে পানি বাড়ায় তালের ডোঙা বা নৌকা বানানোর ধুম পড়েছে এলাকায়। ব্যস্ততা বেড়েছে কারিগরদের। হাঁকাচ্ছেন ডোঙা-নৌকার দাম। নৌকাবিশেষে দাম নিচ্ছেন ৪-৬ হাজার টাকা।
এদিকে নৌকা বিক্রি করেই সংসার চলছে অভয়নগর উপজেলার সুন্দরী ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের রতন মল্লিকের ছেলে উদয়ন মল্লিক, গোবিন্দপুর গ্রামের অতুল মণ্ডলের ছেলে সুনীল মণ্ডল, রাজাপুর গ্রামের রজনীকান্ত বকশির ছেলে অমল বকশির।
নৌকার ব্যবসায় পরিবারগুলো এখন অনেকটা স্বাবলম্বী। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কারিগরেরা তৈরি করে চলেছেন তালগাছের নৌকা (তালের ডোঙা)। অনেকে আবার ২০-২৫ বছর ধরে করছেন এই ব্যবসা।
উপজেলার সুন্দরী গ্রামের নৌকা তৈরির কারিগর সুনীল মণ্ডল বলেন, ‘এখন ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানানোর কাজে। চাহিদা মোতাবেক ছোট-বড় বিভিন্ন রকম নৌকা বানানো হয়। নৌকাগুলো ৬-৭ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।’
সড়াডাঙ্গা এলাকার অমল বকশি বলেন, ‘আগে ভালো কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি করা হতো। এখন কড়ই, বাবলা দিয়েই বেশি নৌকা তৈরি করা হয়। নৌকা তৈরিতে কাঠ ছাড়াও মাটিয়া তৈল, আলকাতরা, তারকাঁটা, গজাল, পাতাম ইত্যাদি লাগে; যা নৌকাকে টেকসই করে।’
ডুমুরতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পলাশ মল্লিক বলেন, ‘অতিবৃষ্টির কারণে আমাদের স্কুলসহ এলাকা পানিতে টইটম্বুর। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতও নৌকা বা তালের ডোঙায়।’
নৌকা কারিগগেরা আরও জানান, ভবদহে জলাবদ্ধতার কারণে বর্ষা মৌসুম শেষ হলেও চলছে নৌকা তৈরি ও বিক্রির কাজ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে