সৌগত বসু ও সাইফুল মাসুম, ঢাকা
ঢাকায় ভবনসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণ সুশৃঙ্খল রাখার জন্য দুই সিটি করপোরেশনে নগর-পরিকল্পনা বিভাগ আছে। কিন্তু আয়তন ও জনগোষ্ঠীর বিপরীতে এসব বিভাগে পরিকল্পনাবিদ আছেন মাত্র আটজন। জনবলসংকটের কারণে বিপুল অর্থ খরচ করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করিয়ে নিচ্ছে সংস্থা দুটি।
নগরবিদেরা বলছেন, অবকাঠামোগত কাজগুলো সুপরিকল্পিতভাবে করলে ঢাকা বসবাসের উপযোগিতার মানদণ্ডে অনেকটাই এগিয়ে যাবে। নগরবাসীর ভোগান্তিও কমবে। আর সে সুপরিকল্পনা ওয়ার্ড পর্যায় থেকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই ওয়ার্ড ও আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোতেও পরিকল্পনাবিদ থাকা জরুরি।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আওতাভুক্ত এলাকাগুলোর কোথায় কোথায় ভবন, রাস্তা, ফুটপাত, খেলার মাঠ, অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র (এসটিএস) ও বনায়ন হবে তা ঠিক করেন নগর পরিকল্পনাবিদেরা। দুই সিটি মিলিয়ে ওয়ার্ড আছে ১২৯টি। এতগুলো ওয়ার্ডের পরিকল্পনা করা আটজন পরিকল্পনাবিদের পক্ষে অনেকটাই অসম্ভব।
দুই সিটিতে মোট আটজন নগর পরিকল্পনাবিদের মধ্যে একজন করে পরিকল্পনাবিদ, দুজন করে সহকারী পরিকল্পনাবিদ। এর বাইরে উত্তরে একজন প্রধান পরিকল্পনাবিদ ও দক্ষিণে একজন স্থাপত্যবিদ আছেন। তাঁদের নিয়োগ হয় ২০২০ ও ২০২১ সালে। এর আগে দুই সিটিতে নগর পরিকল্পনাবিদ ছিলেন না।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে সহকারী নগর পরিকল্পনাবিদ হিসেবে দুজনকে নিয়োগ দেয় দক্ষিণ সিটি। নিয়োগের আগের দুজন আছেন প্রেষণে। একইভাবে ২০২১ সালের অক্টোবরে একজন পরিকল্পনাবিদ নিয়োগ দেয় উত্তর সিটি। আগের তিনজন অন্য বিভাগ বা প্রশাসনিক অবস্থান থেকে প্রেষণে কাজ করেন।
সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনা বিভাগের সূত্র বলছে, শহরের সব ব্যবস্থাপনার দায়-দায়িত্ব তাদের। যখন এগুলো পরিকল্পনার বিষয় আসে তখন তা বাস্তবায়ন করতেই বেগ পেতে হয়। সিটি করপোরেশনের অন্য বিভাগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও আঞ্চলিক কার্যালয়ে পদ থাকলেও পরিকল্পনাবিদেরা শুধু প্রধান কার্যালয়ে কাজ করেন।
টাকা যাচ্ছে পরামর্শ নিতে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ঘিরে মেয়র ফজলে নূর তাপস একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছেন। এর আওতায় প্রতিটি ওয়ার্ডের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাধার, ভবন, খেলার মাঠ আর সব নাগরিক সুবিধার বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। ২০২১ সালের ২৭ জুলাই ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও সাতত্ত্ব আর্কিটেক্টকে ৩০ বছর মেয়াদি এ মাস্টারপ্ল্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। পরিকল্পনা তৈরিতে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দুটির পেছনে ডিএসসিসি কর্তৃপক্ষ খরচ করছে প্রায় ৮ কোটি টাকা।
২০১৭ সালে বাড্ডা, ভাটারা, সাঁতারকুল, বেরাইদ, ডুমনি, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও হরিরামপুর ইউনিয়নকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১৮টি ওয়ার্ডে রূপান্তর করা হয়। এগুলোর উন্নয়ন নিয়ে পরিকল্পনা মডেল করা হয় ২০১৯ সালে। সে প্রকল্পে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করেছে ত্রৈয়ী অ্যাসোসিয়েশন ও ডাটা এক্সপার্ট। তার কাছে থেকে পরামর্শ নিতে ডিএনসিসির খরচ প্রায় চার কোটি টাকা।
পরিকল্পনা বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব কাজে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব পরিকল্পনাবিদের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কিন্তু তাঁরা অন্য প্রকল্প ও কাজ নিয়ে ব্যস্ত। এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, পরিকল্পনাবিদ বাড়বে। সিটি করপোরেশনে নতুন এলাকা ও ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। সংগত কারণে নতুন প্রশাসনিক কাঠামো তৈরি করতে হচ্ছে। সেই অনুযায়ী জনবল চাওয়া হয়েছে।
আর ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেছেন, সিটি করপোরেশনে হাজার হাজার পরিকল্পনাবিদ নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ নেই। করপোরেশনের বড় বড় পরিকল্পনায় জাতীয় পর্যায়ের পরিকল্পনাবিদদের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে কাজ করা হয়। নতুন ১৮ ওয়ার্ডের মাস্টারপ্ল্যানেও জাতীয় পর্যায়ের স্বনামধন্য পরিকল্পনাবিদেরা যুক্ত ছিলেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাবেক সভাপতি আকতার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই মেয়র যখন নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাঁদের নির্বাচনী ইশতেহারে ওয়ার্ডভিত্তিক পরিকল্পনার কথা উল্লেখ ছিল। তবে বাস্তবে সেটা সম্ভব হয়নি। খেলার মাঠ, জলাধার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এগুলো প্রতিটি ওয়ার্ডে করার কথা। কাউন্সিলররা এসব কাজের মাধ্যমে নাগরিকদের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। কিন্তু নগর তৈরির পরিকল্পনা যাঁরা করবেন, তাঁদের প্রাপ্যতার জায়গাতেই বড় গলদ।
ঢাকায় ভবনসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণ সুশৃঙ্খল রাখার জন্য দুই সিটি করপোরেশনে নগর-পরিকল্পনা বিভাগ আছে। কিন্তু আয়তন ও জনগোষ্ঠীর বিপরীতে এসব বিভাগে পরিকল্পনাবিদ আছেন মাত্র আটজন। জনবলসংকটের কারণে বিপুল অর্থ খরচ করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করিয়ে নিচ্ছে সংস্থা দুটি।
নগরবিদেরা বলছেন, অবকাঠামোগত কাজগুলো সুপরিকল্পিতভাবে করলে ঢাকা বসবাসের উপযোগিতার মানদণ্ডে অনেকটাই এগিয়ে যাবে। নগরবাসীর ভোগান্তিও কমবে। আর সে সুপরিকল্পনা ওয়ার্ড পর্যায় থেকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই ওয়ার্ড ও আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোতেও পরিকল্পনাবিদ থাকা জরুরি।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আওতাভুক্ত এলাকাগুলোর কোথায় কোথায় ভবন, রাস্তা, ফুটপাত, খেলার মাঠ, অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র (এসটিএস) ও বনায়ন হবে তা ঠিক করেন নগর পরিকল্পনাবিদেরা। দুই সিটি মিলিয়ে ওয়ার্ড আছে ১২৯টি। এতগুলো ওয়ার্ডের পরিকল্পনা করা আটজন পরিকল্পনাবিদের পক্ষে অনেকটাই অসম্ভব।
দুই সিটিতে মোট আটজন নগর পরিকল্পনাবিদের মধ্যে একজন করে পরিকল্পনাবিদ, দুজন করে সহকারী পরিকল্পনাবিদ। এর বাইরে উত্তরে একজন প্রধান পরিকল্পনাবিদ ও দক্ষিণে একজন স্থাপত্যবিদ আছেন। তাঁদের নিয়োগ হয় ২০২০ ও ২০২১ সালে। এর আগে দুই সিটিতে নগর পরিকল্পনাবিদ ছিলেন না।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে সহকারী নগর পরিকল্পনাবিদ হিসেবে দুজনকে নিয়োগ দেয় দক্ষিণ সিটি। নিয়োগের আগের দুজন আছেন প্রেষণে। একইভাবে ২০২১ সালের অক্টোবরে একজন পরিকল্পনাবিদ নিয়োগ দেয় উত্তর সিটি। আগের তিনজন অন্য বিভাগ বা প্রশাসনিক অবস্থান থেকে প্রেষণে কাজ করেন।
সিটি করপোরেশনের নগর পরিকল্পনা বিভাগের সূত্র বলছে, শহরের সব ব্যবস্থাপনার দায়-দায়িত্ব তাদের। যখন এগুলো পরিকল্পনার বিষয় আসে তখন তা বাস্তবায়ন করতেই বেগ পেতে হয়। সিটি করপোরেশনের অন্য বিভাগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও আঞ্চলিক কার্যালয়ে পদ থাকলেও পরিকল্পনাবিদেরা শুধু প্রধান কার্যালয়ে কাজ করেন।
টাকা যাচ্ছে পরামর্শ নিতে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ঘিরে মেয়র ফজলে নূর তাপস একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছেন। এর আওতায় প্রতিটি ওয়ার্ডের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাধার, ভবন, খেলার মাঠ আর সব নাগরিক সুবিধার বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। ২০২১ সালের ২৭ জুলাই ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কনসালট্যান্ট লিমিটেড ও সাতত্ত্ব আর্কিটেক্টকে ৩০ বছর মেয়াদি এ মাস্টারপ্ল্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। পরিকল্পনা তৈরিতে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দুটির পেছনে ডিএসসিসি কর্তৃপক্ষ খরচ করছে প্রায় ৮ কোটি টাকা।
২০১৭ সালে বাড্ডা, ভাটারা, সাঁতারকুল, বেরাইদ, ডুমনি, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও হরিরামপুর ইউনিয়নকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১৮টি ওয়ার্ডে রূপান্তর করা হয়। এগুলোর উন্নয়ন নিয়ে পরিকল্পনা মডেল করা হয় ২০১৯ সালে। সে প্রকল্পে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করেছে ত্রৈয়ী অ্যাসোসিয়েশন ও ডাটা এক্সপার্ট। তার কাছে থেকে পরামর্শ নিতে ডিএনসিসির খরচ প্রায় চার কোটি টাকা।
পরিকল্পনা বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব কাজে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব পরিকল্পনাবিদের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কিন্তু তাঁরা অন্য প্রকল্প ও কাজ নিয়ে ব্যস্ত। এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, পরিকল্পনাবিদ বাড়বে। সিটি করপোরেশনে নতুন এলাকা ও ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। সংগত কারণে নতুন প্রশাসনিক কাঠামো তৈরি করতে হচ্ছে। সেই অনুযায়ী জনবল চাওয়া হয়েছে।
আর ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেছেন, সিটি করপোরেশনে হাজার হাজার পরিকল্পনাবিদ নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ নেই। করপোরেশনের বড় বড় পরিকল্পনায় জাতীয় পর্যায়ের পরিকল্পনাবিদদের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে কাজ করা হয়। নতুন ১৮ ওয়ার্ডের মাস্টারপ্ল্যানেও জাতীয় পর্যায়ের স্বনামধন্য পরিকল্পনাবিদেরা যুক্ত ছিলেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাবেক সভাপতি আকতার মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই মেয়র যখন নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাঁদের নির্বাচনী ইশতেহারে ওয়ার্ডভিত্তিক পরিকল্পনার কথা উল্লেখ ছিল। তবে বাস্তবে সেটা সম্ভব হয়নি। খেলার মাঠ, জলাধার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এগুলো প্রতিটি ওয়ার্ডে করার কথা। কাউন্সিলররা এসব কাজের মাধ্যমে নাগরিকদের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। কিন্তু নগর তৈরির পরিকল্পনা যাঁরা করবেন, তাঁদের প্রাপ্যতার জায়গাতেই বড় গলদ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে