মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর-শরীয়তপুর আঞ্চলিক সড়কের পুরাতন কোর্ট মোড় এলাকার জিরো পয়েন্টে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হন পথচারীরা। তাই গোলচত্বর নির্মাণের দাবি সচেতন মহল ও স্থানীয়দের। এই জিরো পয়েন্ট মোড় থেকে চারদিকে চারটি রাস্তা গেছে। ফলে পথচারীদের আতঙ্কের মধ্যে রাস্তা পার হতে হয়।
জানা গেছে, শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত পুরাতন কোর্ট এলাকার জিরো পয়েন্টের চারটি রাস্তার একটি গেছে মাদারীপুরের প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা পুরান বাজারের দিকে, একটি হাসপাতালের দিকে, একটি শরীয়তপুর ও অপরটি মস্তফাপুরের দিকে। এ ছাড়া জিরো পয়েন্ট এলাকার এই স্থানে আছে জেলার গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ভবন মাদারীপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি। বছরজুড়ে প্রায় সময় নানা ধরনের অনুষ্ঠান হয় জেলা শিল্পকলা একাডেমির হলরুমে। এতে সব সময় মানুষের আনাগোনা থাকে। এ ছাড়া মোড়ে রয়েছে জেলা সাবরেজিস্ট্রার অফিস, যা জেলাবাসীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । আরও রয়েছে মাদারীপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল, পোস্ট অফিস। তাই মাদারীপুরের স্থানীয় ও সচেতন মহল দীর্ঘদিন ধরে একটি গোলচত্বর নির্মাণের দাবি করে আসছেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোমায়রা লতিফ পান্না বলেন, পুরান কোর্ট মোড়ে একটি গোলচত্বর জরুরি হয়ে পড়েছে। এখান দিয়ে অনেকে হেঁটে যেতেও ভয় পান। তাই এখানে দ্রুত একটি গোলচত্বর নির্মাণ করা প্রয়োজন।
নকশিকাঁথার সদস্য কে এম জুবায়ের জাহিদ, সিয়াম, শামীমসহ একাধিক সদস্য বলেন, এই সড়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল। পদ্মা সেতু হওয়ার পর আর সড়ক প্রশস্ত করার কারণে এই সড়কে যান চলাচল বেড়েছে। তাই সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এখানে গোলচত্বর নির্মাণ করা দরকার।
মাদারীপুর লিগ্যাল এইড অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া বলেন, এখানে গোলচত্বরের মাধ্যমে একটি নিরাপদ জোন করা দরকার। এখানে চারটি রাস্তা রয়েছে, গাড়িগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে মোড়গুলো ঘোরে। যার ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে অনেক বেশি। গোলচত্বর হলে চতুর্দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ইউটার্ন নেওয়া যায় এবং ট্রাফিকের নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর এখন গোলচত্বর না থাকায় যে যার মতো করে চলাচল করছে। গোলচত্বরের মাধ্যমে যান চলাচলে শৃঙ্খলা আনা দরকার।
মাদারীপুর ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক (প্রশাসন) চন্দন কুমার সরকার বলেন, স্থানীয় ও সচেতন মহলের দাবির সঙ্গে আমিও একমত পোষণ করছি, দ্রুত যাতে এখানে গোলচত্বর নির্মাণ করা হয়।
মাদারীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মোড়টি হচ্ছে একটি সিকুইন বা এস কার্ট। এ জন্য মোড়ের দুই পাশে কিছু স্থাপনা ভাঙতে হবে। তা ছাড়া সড়কটি চার লেন করলে আর গোলচত্বর করার প্রয়োজন হবে না।
মাদারীপুর-শরীয়তপুর আঞ্চলিক সড়কের পুরাতন কোর্ট মোড় এলাকার জিরো পয়েন্টে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হন পথচারীরা। তাই গোলচত্বর নির্মাণের দাবি সচেতন মহল ও স্থানীয়দের। এই জিরো পয়েন্ট মোড় থেকে চারদিকে চারটি রাস্তা গেছে। ফলে পথচারীদের আতঙ্কের মধ্যে রাস্তা পার হতে হয়।
জানা গেছে, শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত পুরাতন কোর্ট এলাকার জিরো পয়েন্টের চারটি রাস্তার একটি গেছে মাদারীপুরের প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা পুরান বাজারের দিকে, একটি হাসপাতালের দিকে, একটি শরীয়তপুর ও অপরটি মস্তফাপুরের দিকে। এ ছাড়া জিরো পয়েন্ট এলাকার এই স্থানে আছে জেলার গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ভবন মাদারীপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি। বছরজুড়ে প্রায় সময় নানা ধরনের অনুষ্ঠান হয় জেলা শিল্পকলা একাডেমির হলরুমে। এতে সব সময় মানুষের আনাগোনা থাকে। এ ছাড়া মোড়ে রয়েছে জেলা সাবরেজিস্ট্রার অফিস, যা জেলাবাসীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । আরও রয়েছে মাদারীপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল, পোস্ট অফিস। তাই মাদারীপুরের স্থানীয় ও সচেতন মহল দীর্ঘদিন ধরে একটি গোলচত্বর নির্মাণের দাবি করে আসছেন।
মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোমায়রা লতিফ পান্না বলেন, পুরান কোর্ট মোড়ে একটি গোলচত্বর জরুরি হয়ে পড়েছে। এখান দিয়ে অনেকে হেঁটে যেতেও ভয় পান। তাই এখানে দ্রুত একটি গোলচত্বর নির্মাণ করা প্রয়োজন।
নকশিকাঁথার সদস্য কে এম জুবায়ের জাহিদ, সিয়াম, শামীমসহ একাধিক সদস্য বলেন, এই সড়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল। পদ্মা সেতু হওয়ার পর আর সড়ক প্রশস্ত করার কারণে এই সড়কে যান চলাচল বেড়েছে। তাই সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এখানে গোলচত্বর নির্মাণ করা দরকার।
মাদারীপুর লিগ্যাল এইড অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া বলেন, এখানে গোলচত্বরের মাধ্যমে একটি নিরাপদ জোন করা দরকার। এখানে চারটি রাস্তা রয়েছে, গাড়িগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে মোড়গুলো ঘোরে। যার ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে অনেক বেশি। গোলচত্বর হলে চতুর্দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ইউটার্ন নেওয়া যায় এবং ট্রাফিকের নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর এখন গোলচত্বর না থাকায় যে যার মতো করে চলাচল করছে। গোলচত্বরের মাধ্যমে যান চলাচলে শৃঙ্খলা আনা দরকার।
মাদারীপুর ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক (প্রশাসন) চন্দন কুমার সরকার বলেন, স্থানীয় ও সচেতন মহলের দাবির সঙ্গে আমিও একমত পোষণ করছি, দ্রুত যাতে এখানে গোলচত্বর নির্মাণ করা হয়।
মাদারীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মোড়টি হচ্ছে একটি সিকুইন বা এস কার্ট। এ জন্য মোড়ের দুই পাশে কিছু স্থাপনা ভাঙতে হবে। তা ছাড়া সড়কটি চার লেন করলে আর গোলচত্বর করার প্রয়োজন হবে না।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে