কলকাতা প্রতিনিধি
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে জারি হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন বাংলাদেশে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন শহরে সহিংসতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। তবে বুদ্ধিজীবীদের বড় অংশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন।
বাংলাদেশের ঘটনা নিয়ে ভারতের সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে উত্তেজনা রয়েছে। দেশের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সমর্থিত বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন প্রতিদিনই বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করছে। আজ মঙ্গলবার কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে তাদের যৌথ বিক্ষোভ কর্মসূচি রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, বাংলাদেশের হিন্দুদের পাশে রয়েছেন তাঁরা। হিন্দুদের ওপর আক্রমণ চললে বিজেপি চুপচাপ বসে থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিজেপি সূত্রে খবর, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, আরএসএসসহ বিভিন্ন সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে আজ কলকাতায় বাংলাদেশ দূতাবাসে বিক্ষোভ দেখাবেন তাঁরা। পুলিশ আটকে দিলে গ্রেপ্তারবরণ করবেন হিন্দুত্ববাদীরা।
গতকাল সোমবার আসামের গুয়াহাটিতে সাবেক বিধায়ক শিলাদিত্য দেবের নেতৃত্বে সেখানকার বাংলাদেশ সহকারী দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়। সনাতন হিন্দু সমাজের ব্যানারে আগরতলায়ও সহকারী দূতাবাস এলাকায় বিক্ষোভ চলে।
অন্যদিকে পবিত্র সরকার, মহম্মদ সেলিম, দীপঙ্কর ভট্টাচার্যসহ পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্টজনেরা এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশকে ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু বলে বর্ণনা করেছেন। সেই সঙ্গে অপরাধীদের কঠোর শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা।
এমন অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে জারি করা হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রতিটি জেলার পুলিশ সুপার ও অন্য কর্মকর্তাদের সতর্ক করেছেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, আজ কলকাতায় বিজেপির যৌথ কর্মসূচির বিষয়েও তারা সতর্ক। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের ধারেকাছেও যাতে বিজেপির কর্মীরা ঘেঁষতে না পারেন, সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে রাজ্যবাসীকে শান্তি বজায় রাখার আবেদন করা হয়েছে। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, ‘আমরা ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশেরই সংখ্যালঘু সুরক্ষার পক্ষে।’
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে জারি হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন বাংলাদেশে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন শহরে সহিংসতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। তবে বুদ্ধিজীবীদের বড় অংশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন।
বাংলাদেশের ঘটনা নিয়ে ভারতের সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে উত্তেজনা রয়েছে। দেশের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সমর্থিত বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন প্রতিদিনই বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করছে। আজ মঙ্গলবার কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে তাদের যৌথ বিক্ষোভ কর্মসূচি রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, বাংলাদেশের হিন্দুদের পাশে রয়েছেন তাঁরা। হিন্দুদের ওপর আক্রমণ চললে বিজেপি চুপচাপ বসে থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিজেপি সূত্রে খবর, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, আরএসএসসহ বিভিন্ন সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে আজ কলকাতায় বাংলাদেশ দূতাবাসে বিক্ষোভ দেখাবেন তাঁরা। পুলিশ আটকে দিলে গ্রেপ্তারবরণ করবেন হিন্দুত্ববাদীরা।
গতকাল সোমবার আসামের গুয়াহাটিতে সাবেক বিধায়ক শিলাদিত্য দেবের নেতৃত্বে সেখানকার বাংলাদেশ সহকারী দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়। সনাতন হিন্দু সমাজের ব্যানারে আগরতলায়ও সহকারী দূতাবাস এলাকায় বিক্ষোভ চলে।
অন্যদিকে পবিত্র সরকার, মহম্মদ সেলিম, দীপঙ্কর ভট্টাচার্যসহ পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্টজনেরা এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশকে ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু বলে বর্ণনা করেছেন। সেই সঙ্গে অপরাধীদের কঠোর শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা।
এমন অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে জারি করা হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রতিটি জেলার পুলিশ সুপার ও অন্য কর্মকর্তাদের সতর্ক করেছেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, আজ কলকাতায় বিজেপির যৌথ কর্মসূচির বিষয়েও তারা সতর্ক। বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের ধারেকাছেও যাতে বিজেপির কর্মীরা ঘেঁষতে না পারেন, সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে রাজ্যবাসীকে শান্তি বজায় রাখার আবেদন করা হয়েছে। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, ‘আমরা ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশেরই সংখ্যালঘু সুরক্ষার পক্ষে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে