রোবেল মাহমুদ, গফরগাঁও
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ভ্যাপসা গরমে বেড়েছে ডাবের চাহিদা। গরমে স্বস্তি ফিরে পেতে অনেকেই পান করছেন ডাবের পানি। তবে স্বস্তি নেই ডাবের দামে। একটি ডাব কিনতে গুনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এদিকে দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, ডাবের চাহিদা বাড়ায় জোগান কমেছে।
পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশ কয়েকটি সড়কে ভ্যানে করে ডাব বিক্রি করা হচ্ছে। ডাব ব্যবসায়ীরা জানান, এই গরমে ডাবের চাহিদা বেড়েছে দ্বিগুণ।
চাহিদা বাড়লেও বাজারে ডাবের জোগান কম। পাইকারি দামে একটি ডাব কেনা পড়ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। কিছুদিন আগেও এই ডাব ৫০ থেকে ৬০ টাকায় পাইকারি কিনতেন দোকানিরা।
ডাব বিক্রেতা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘গেল রমজানের সময় থেকে তাপদাহের কারণে বাজারে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। স্থানীয়ভাবে পাইকারেরা ব্যবসায়ীদের ডাবের জোগান দিতে পারছেন না। তাই এসব ডাব জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করে আনতে বেশি খরচ পড়ছে।’
গফরগাঁও ইউনিয়নের পাইকারি ডাব ব্যবসায়ী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আগে এলাকার গ্রামে গ্রামে গিয়ে নারকেলগাছ চুক্তিতে কিনে নিতাম, এখন গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় গাছ মালিকেরা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেন। এলাকার বাইরে থেকে ডাব কিনে পরিবহন খরচের কারণে দাম বেশি পড়ে।’
ফয়জুল হক নামের এক ক্রেতা স্টেশন রোডে ফলের দোকান থেকে বেশ কিছুক্ষণ তর্ক করে এক জোড়া ডাব কিনেছেন ২২০ টাকায়। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দোকানিরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এক মাস আগেও এই সাইজের ডাব একটি ৬০ টাকায় কেনা যেত। এখন দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাইনউদ্দিন খান মানিক বলেন, ‘গরমের কারণে শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। ডাবের পানি সম্পূর্ণ একটি প্রাকৃতিক পানীয়। ডাবের পানিতে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখে।’
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ভ্যাপসা গরমে বেড়েছে ডাবের চাহিদা। গরমে স্বস্তি ফিরে পেতে অনেকেই পান করছেন ডাবের পানি। তবে স্বস্তি নেই ডাবের দামে। একটি ডাব কিনতে গুনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এদিকে দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, ডাবের চাহিদা বাড়ায় জোগান কমেছে।
পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বেশ কয়েকটি সড়কে ভ্যানে করে ডাব বিক্রি করা হচ্ছে। ডাব ব্যবসায়ীরা জানান, এই গরমে ডাবের চাহিদা বেড়েছে দ্বিগুণ।
চাহিদা বাড়লেও বাজারে ডাবের জোগান কম। পাইকারি দামে একটি ডাব কেনা পড়ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। কিছুদিন আগেও এই ডাব ৫০ থেকে ৬০ টাকায় পাইকারি কিনতেন দোকানিরা।
ডাব বিক্রেতা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘গেল রমজানের সময় থেকে তাপদাহের কারণে বাজারে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। স্থানীয়ভাবে পাইকারেরা ব্যবসায়ীদের ডাবের জোগান দিতে পারছেন না। তাই এসব ডাব জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করে আনতে বেশি খরচ পড়ছে।’
গফরগাঁও ইউনিয়নের পাইকারি ডাব ব্যবসায়ী মাইনুদ্দিন বলেন, ‘আগে এলাকার গ্রামে গ্রামে গিয়ে নারকেলগাছ চুক্তিতে কিনে নিতাম, এখন গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় গাছ মালিকেরা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দেন। এলাকার বাইরে থেকে ডাব কিনে পরিবহন খরচের কারণে দাম বেশি পড়ে।’
ফয়জুল হক নামের এক ক্রেতা স্টেশন রোডে ফলের দোকান থেকে বেশ কিছুক্ষণ তর্ক করে এক জোড়া ডাব কিনেছেন ২২০ টাকায়। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দোকানিরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। এক মাস আগেও এই সাইজের ডাব একটি ৬০ টাকায় কেনা যেত। এখন দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাইনউদ্দিন খান মানিক বলেন, ‘গরমের কারণে শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। ডাবের পানি সম্পূর্ণ একটি প্রাকৃতিক পানীয়। ডাবের পানিতে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪