মিন্টু মিয়া, নান্দাইল
আগে নান্দাইলের কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ভুট্টা বাজারজাত করতে গিয়ে নানা ধরনের বিড়ম্বনায় পড়তেন। ফলে ইচ্ছা থাকলেও চাষাবাদে অনাগ্রহ ছিল কৃষকের। কিন্তু ভোগান্তি কমে আসায় ও চাহিদা বৃদ্ধিতে নান্দাইলে ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। পরিপক্ব ভুট্টাগাছ ও ফল থেকে গোখাদ্য হিসেবে তৈরি হচ্ছে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সাইলেজ। চলতি মৌসুমে প্রায় ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ করেছেন উপজেলার কৃষকেরা।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বর্তমানে উৎপাদিত ভুট্টার কোনো অংশ বাদ যায় না। পরিপক্ব ভুট্টার ফল, কাণ্ড ও পাতা কেজি হিসেবে বিক্রি করা যায়। এগুলো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গো-খাদ্য হিসেবে পুষ্টিকর সাইলেজ বানিয়ে গরুকে খাওয়ানো হচ্ছে। ফলে এখন ভুট্টাচাষিকে বাজারজাত নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হয় না বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৩ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। গত বছর ছিল ২৯০ হেক্টর। এর আগের কয়েক বছর ২০০-২২০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হতো। এখন আবাদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর কাবেরী, এনকে-৪০, সুপার সাইন, এলিট জাতের ভুট্টার চাষ করেছেন কৃষক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নে বেশি ভুট্টার আবাদ করেছেন কৃষকেরা। আবাদকৃত ভুট্টা খেত সবুজ বর্ণ ধারণ করেছে। বেশির ভাগ জমিতে গাছে ভুট্টা ধরতে শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষক।
মুসুল্লি ইউনিয়নের আল মুস্তাহান খান রনি বলেন, ‘কৃষকেরা আগে ভুট্টা চাষ করতে ভয় পেতেন। তবে এখন কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে।’
চকমতি গ্রামের কৃষক মো. বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর আমি ১১০ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। প্রতি বছরই আবাদ করি। প্রায় ১০ বছর যাবৎ ভুট্টা চাষ করছি। আমার দেখাদেখি অনেকেই চাষ করছে। এই ফসল চাষে ধানের তুলনায় খরচ কম, লাভও বেশি।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাদিয়া ফেরদৌসী বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছর ভুট্টার ভালো ফলনের আশা করা হচ্ছে।’
নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনিছুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর প্রায় ২০ হেক্টর বেশি জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। ভুট্টার বাজার দরও ভালো পাওয়া যায়। এ জন্যই কৃষকদের ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে।’
আগে নান্দাইলের কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ভুট্টা বাজারজাত করতে গিয়ে নানা ধরনের বিড়ম্বনায় পড়তেন। ফলে ইচ্ছা থাকলেও চাষাবাদে অনাগ্রহ ছিল কৃষকের। কিন্তু ভোগান্তি কমে আসায় ও চাহিদা বৃদ্ধিতে নান্দাইলে ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। পরিপক্ব ভুট্টাগাছ ও ফল থেকে গোখাদ্য হিসেবে তৈরি হচ্ছে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সাইলেজ। চলতি মৌসুমে প্রায় ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ করেছেন উপজেলার কৃষকেরা।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বর্তমানে উৎপাদিত ভুট্টার কোনো অংশ বাদ যায় না। পরিপক্ব ভুট্টার ফল, কাণ্ড ও পাতা কেজি হিসেবে বিক্রি করা যায়। এগুলো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গো-খাদ্য হিসেবে পুষ্টিকর সাইলেজ বানিয়ে গরুকে খাওয়ানো হচ্ছে। ফলে এখন ভুট্টাচাষিকে বাজারজাত নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হয় না বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৩ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় চলতি বছর ৩০০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। গত বছর ছিল ২৯০ হেক্টর। এর আগের কয়েক বছর ২০০-২২০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার আবাদ হতো। এখন আবাদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর কাবেরী, এনকে-৪০, সুপার সাইন, এলিট জাতের ভুট্টার চাষ করেছেন কৃষক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নে বেশি ভুট্টার আবাদ করেছেন কৃষকেরা। আবাদকৃত ভুট্টা খেত সবুজ বর্ণ ধারণ করেছে। বেশির ভাগ জমিতে গাছে ভুট্টা ধরতে শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষক।
মুসুল্লি ইউনিয়নের আল মুস্তাহান খান রনি বলেন, ‘কৃষকেরা আগে ভুট্টা চাষ করতে ভয় পেতেন। তবে এখন কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে।’
চকমতি গ্রামের কৃষক মো. বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর আমি ১১০ শতাংশ জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। প্রতি বছরই আবাদ করি। প্রায় ১০ বছর যাবৎ ভুট্টা চাষ করছি। আমার দেখাদেখি অনেকেই চাষ করছে। এই ফসল চাষে ধানের তুলনায় খরচ কম, লাভও বেশি।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাদিয়া ফেরদৌসী বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছর ভুট্টার ভালো ফলনের আশা করা হচ্ছে।’
নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনিছুজ্জামান বলেন, ‘এ বছর প্রায় ২০ হেক্টর বেশি জমিতে ভুট্টার আবাদ হয়েছে। ভুট্টার বাজার দরও ভালো পাওয়া যায়। এ জন্যই কৃষকদের ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে