আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
ঈদের ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে আবার কনটেইনার-জট তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডগুলো কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৭২৪ টিইইউস কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দরে জমা হয়েছে, যা বন্দরের স্বাভাবিক ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ৫ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া কনটেইনারবাহী ১২টি জাহাজ বন্দরে কনটেইনার খালাসের জন্য বহির্নোঙরে অপেক্ষা করছে। বন্দর থেকে দ্রুত পণ্য খালাস না করলে আগামীতে বন্দরে কনটেইনার-জট ভয়াবহ রূপ নেবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার ১৮ টিইইউস। স্বাভাবিক সময়ে বন্দরে কনটেইনার থাকে প্রায় ৩৫-৩৬ হাজার। তবে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম সচল রাখতে ধারণক্ষমতার চেয়ে ১৫ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। সেই হিসাবে বন্দরে ৪১ হাজার ৬৬৫ টিইইউস কনটেইনার থাকলেই সেটিকে স্বাভাবিক ধরা হয়। কিন্তু ৭ মে সকাল ৮টা পর্যন্ত কনটেইনারের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪২ হাজার ৯২০ টিইইউস। ৮ মে সকাল ৮টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে মোট ৪২ হাজার ৮০০ টিইইউস কনটেইনার জমা হয়েছে। ৯ মে বন্দরে কনটেইনার ছিল ৪৪ হাজার ৬২৮টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ২ হাজার ৭৮১টি। ১০ মে কনটেইনার ছিল ৪৪ হাজার ৭৪৯টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ৬২১টি। ১১ মে কনটেইনার ছিল ৪৩ হাজার ৭২৪টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ৭৯৯টি। ইতোমধ্যে কনটেইনারের সংখ্যা স্বাভাবিক সংখ্যার পরিমাণকে ছাড়িয়ে গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ২ হাজার ৫৯ টিইইউস কনটেইনার বেশি জমা হয়েছে। অর্থাৎ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে প্রায় ৫ শতাংশ বেশি জায়গা কনটেইনারে ভর্তি হয়ে গেছে।
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি এবং হ্যান্ডলিংয়ে আগের দিন সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী দিন সকাল ৮টা পর্যন্ত সময় হিসাব ধরে দিন নির্ধারণ করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, কনটেইনার ডেলিভারি অব্যাহত রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি ছিল বন্দরের। কিন্তু আমদানিকারকেরা ডেলিভারি না নেওয়ায় ডেলিভারি হয়নি। তবে ডেলিভারির পরিমাণ কমে গেলেও জেটিতে জাহাজে পণ্য ওঠা স্বাভাবিক ছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৯ এপ্রিল বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয় ৫ হাজার ১৫৬ টিইইউস। এদিন ইয়ার্ডে কনটেইনার ছিল ৩৫ হাজার ৯৯৩ টিইইউস। এর পর থেকে ক্রমেই কমতে থাকে ডেলিভারির সংখ্যা। এক দিনের ব্যবধানে ৩০ এপ্রিল ডেলিভারি কমে যায় ১ হাজার ৮৫১ টিইইউস। এদিন ডেলিভারি হয় ৩ হাজার ৩০৫ টিইইউস। ১ মে ২ হাজার ৯৭২ টিইইউস, ২ মে ১ হাজার ৬৮ টিইইউস, ৩ মে ২২৭ টিইইউস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। ৪ এপ্রিল কোনো কনটেইনার ডেলিভারি কিংবা হ্যান্ডলিং হয়নি। ৫ মে ৭০৫ টিইইউস, ৬ মে ১ হাজার ৯২ টিইইউস, ৭ মে ১ হাজার ৫১২ টিইইউস হ্যান্ডলিং ডেলিভারি হয়। গত ৭ এপ্রিল সকাল ৮টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে কনটেইনার ছিল ৪২ হাজার ৯২০ টিইইউস। ৮ মে সকাল পর্যন্ত ৪২ হাজার ৮০০ কনটেইনার বন্দরের ইয়ার্ডে জমা হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক দাবি করেন, এখনো কনটেইনার-জট হয়নি। এখনো বন্দরের ইয়ার্ডে ১০ হাজার কনটেইনার রাখা যাবে। বন্দর সচিব আশা করেন, এই সপ্তাহের মধ্যেই পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
এদিকে ঈদের ছুটি শুরু হওয়ার আগে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ঈদুল ফিতরের ছুটিকালীন এবং তার পরবর্তী সময়ে বন্দরের কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকবে। সব আমদানি-রপ্তানিকারক, শিপিং এজেন্ট, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট, প্রাইভেট অফডকসহ বন্দরসংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডারকে ঈদের ছুটির সময় তাদের পণ্য ডেলিভারি নেওয়ার জন্য ওই বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছিল।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের পাঁচজন ডেপুটি কমিশনার এবং একজন সহকারী কমিশনারের তত্ত্বাবধানে সাতজন রাজস্ব কর্মকর্তা, ২২ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এবং ১৩ জন শাখা সহকারীকে ২ থেকে ৪ মে পর্যন্ত ছুটি চলাকালীন শুল্কায়নের দায়িত্ব দেয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এত কিছুর পরও চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আশানুরূপ পণ্য খালাস নেননি আমদানিকারকেরা।
এদিকে চট্টগ্রাম বন্দরের মতো বেসরকারি আইসিডিগুলোতেও আমদানি পণ্য ডেলিভারিতে কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। তবে রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে আইসিডি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার। জানা গেছে, খাদ্যপণ্যসহ ৩৮ ধরনের পণ্য ডেলিভারি হয় আইসিডি থেকে। প্রসঙ্গত, দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ৯২ শতাংশ সম্পন্ন হয় প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে। বাংলাদেশে যে পরিমাণ কনটেইনার পরিবহন হয়, তার ৯৮ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করে হয়।
ঈদের ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে আবার কনটেইনার-জট তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডগুলো কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৭২৪ টিইইউস কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দরে জমা হয়েছে, যা বন্দরের স্বাভাবিক ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ৫ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া কনটেইনারবাহী ১২টি জাহাজ বন্দরে কনটেইনার খালাসের জন্য বহির্নোঙরে অপেক্ষা করছে। বন্দর থেকে দ্রুত পণ্য খালাস না করলে আগামীতে বন্দরে কনটেইনার-জট ভয়াবহ রূপ নেবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার ১৮ টিইইউস। স্বাভাবিক সময়ে বন্দরে কনটেইনার থাকে প্রায় ৩৫-৩৬ হাজার। তবে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম সচল রাখতে ধারণক্ষমতার চেয়ে ১৫ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। সেই হিসাবে বন্দরে ৪১ হাজার ৬৬৫ টিইইউস কনটেইনার থাকলেই সেটিকে স্বাভাবিক ধরা হয়। কিন্তু ৭ মে সকাল ৮টা পর্যন্ত কনটেইনারের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪২ হাজার ৯২০ টিইইউস। ৮ মে সকাল ৮টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে মোট ৪২ হাজার ৮০০ টিইইউস কনটেইনার জমা হয়েছে। ৯ মে বন্দরে কনটেইনার ছিল ৪৪ হাজার ৬২৮টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ২ হাজার ৭৮১টি। ১০ মে কনটেইনার ছিল ৪৪ হাজার ৭৪৯টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ৬২১টি। ১১ মে কনটেইনার ছিল ৪৩ হাজার ৭২৪টি, এদিন কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছিল ৪ হাজার ৭৯৯টি। ইতোমধ্যে কনটেইনারের সংখ্যা স্বাভাবিক সংখ্যার পরিমাণকে ছাড়িয়ে গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ২ হাজার ৫৯ টিইইউস কনটেইনার বেশি জমা হয়েছে। অর্থাৎ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে প্রায় ৫ শতাংশ বেশি জায়গা কনটেইনারে ভর্তি হয়ে গেছে।
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি এবং হ্যান্ডলিংয়ে আগের দিন সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী দিন সকাল ৮টা পর্যন্ত সময় হিসাব ধরে দিন নির্ধারণ করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, কনটেইনার ডেলিভারি অব্যাহত রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি ছিল বন্দরের। কিন্তু আমদানিকারকেরা ডেলিভারি না নেওয়ায় ডেলিভারি হয়নি। তবে ডেলিভারির পরিমাণ কমে গেলেও জেটিতে জাহাজে পণ্য ওঠা স্বাভাবিক ছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৯ এপ্রিল বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয় ৫ হাজার ১৫৬ টিইইউস। এদিন ইয়ার্ডে কনটেইনার ছিল ৩৫ হাজার ৯৯৩ টিইইউস। এর পর থেকে ক্রমেই কমতে থাকে ডেলিভারির সংখ্যা। এক দিনের ব্যবধানে ৩০ এপ্রিল ডেলিভারি কমে যায় ১ হাজার ৮৫১ টিইইউস। এদিন ডেলিভারি হয় ৩ হাজার ৩০৫ টিইইউস। ১ মে ২ হাজার ৯৭২ টিইইউস, ২ মে ১ হাজার ৬৮ টিইইউস, ৩ মে ২২৭ টিইইউস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। ৪ এপ্রিল কোনো কনটেইনার ডেলিভারি কিংবা হ্যান্ডলিং হয়নি। ৫ মে ৭০৫ টিইইউস, ৬ মে ১ হাজার ৯২ টিইইউস, ৭ মে ১ হাজার ৫১২ টিইইউস হ্যান্ডলিং ডেলিভারি হয়। গত ৭ এপ্রিল সকাল ৮টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে কনটেইনার ছিল ৪২ হাজার ৯২০ টিইইউস। ৮ মে সকাল পর্যন্ত ৪২ হাজার ৮০০ কনটেইনার বন্দরের ইয়ার্ডে জমা হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক দাবি করেন, এখনো কনটেইনার-জট হয়নি। এখনো বন্দরের ইয়ার্ডে ১০ হাজার কনটেইনার রাখা যাবে। বন্দর সচিব আশা করেন, এই সপ্তাহের মধ্যেই পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
এদিকে ঈদের ছুটি শুরু হওয়ার আগে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ঈদুল ফিতরের ছুটিকালীন এবং তার পরবর্তী সময়ে বন্দরের কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকবে। সব আমদানি-রপ্তানিকারক, শিপিং এজেন্ট, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট, প্রাইভেট অফডকসহ বন্দরসংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডারকে ঈদের ছুটির সময় তাদের পণ্য ডেলিভারি নেওয়ার জন্য ওই বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছিল।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের পাঁচজন ডেপুটি কমিশনার এবং একজন সহকারী কমিশনারের তত্ত্বাবধানে সাতজন রাজস্ব কর্মকর্তা, ২২ জন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এবং ১৩ জন শাখা সহকারীকে ২ থেকে ৪ মে পর্যন্ত ছুটি চলাকালীন শুল্কায়নের দায়িত্ব দেয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এত কিছুর পরও চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আশানুরূপ পণ্য খালাস নেননি আমদানিকারকেরা।
এদিকে চট্টগ্রাম বন্দরের মতো বেসরকারি আইসিডিগুলোতেও আমদানি পণ্য ডেলিভারিতে কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। তবে রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে আইসিডি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার। জানা গেছে, খাদ্যপণ্যসহ ৩৮ ধরনের পণ্য ডেলিভারি হয় আইসিডি থেকে। প্রসঙ্গত, দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ৯২ শতাংশ সম্পন্ন হয় প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে। বাংলাদেশে যে পরিমাণ কনটেইনার পরিবহন হয়, তার ৯৮ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করে হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে