আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় দরিদ্র পাঁচ শতাধিক গ্রাহকের অর্ধকোটি টাকা নিয়ে উধাও ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের একটি এনজিও। নারী গ্রাহকদের অধিক মুনাফার কথা বলে ওই এনজিওতে টাকার রাখাতে উৎসাহ দেন এনজিও কর্মকর্তারা। টাকা হারিয়ে গ্রাহকেরা দিশেহারা।
গতকাল সোমবার আখাউড়া পৌরশহরের মসজিদ পড়ার (বাইপাস) এলাকায় ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ অফিসে ঋণগ্রহীতারা ঋণ নিতে এসে দেখেন অফিস তালাবন্ধ। এ সময় তারা অফিসের সামনে টাকার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। পরে ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা থানায় অবস্থান নেন। ভুয়া এনজিওর খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পাঁচ শতাধিক মানুষ।
ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক মাস ধরে ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের এনজিওর কয়েক জন মাঠকর্মী ঋণ দেওয়ার নামে পৌর শহরসহ উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে প্রচার শুরু করে। তাঁরা আগ্রহী গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম সঞ্চয় বাবদ ১০ হাজার ২৫০ টাকা করে জমা নেয়।
গতকাল সোমবার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল। সকালে ঋণগ্রহীতারা মসজিদপাড়ার আলেক মিয়ার বাড়িতে ওই এনজিও অফিসে আসেন। কিন্তু অফিস তালাবদ্ধ ছিল। কোনো সাইনবোর্ডও নেই। অফিসের সামনে আগের সাইনবোর্ডটি সরিয়ে ফেলা হয়ে। বর্তমানে ওই এনজিওর কর্মীরা পলাতক।
উপজেলার গঙ্গাসাগরের ভুক্তভোগী নারী রীনা বেগম, ধরখার ইউনিয়নের রুটি গ্রামের ফারক ইসলাম, আব্দুর রউফ, নোয়ামুড়ার বকুল বেগম, জ্যোতি আক্তার, রাজাপুরের শরীফা, নয়ন তারা জানান, ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের ওই এনজিওর দুজন মাঠকর্মী বাড়িতে আসেন। প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে, এমন কথা বলে ওই গ্রামে একটি কেন্দ্রে ১০ সদস্য সংগ্রহ করেন তাঁরা। প্রতি সদস্যের কাছ থেকে অগ্রিম সঞ্চয় হিসেবে ১০ হাজার এবং সদস্য ফি বাবদ ২৫০ টাকা করে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ঋণগ্রহীতারা সুদে, গরু ও স্বর্ণের গয়না বিক্রি করে এনজিও কর্মীদের টাকা পরিশোধ করেন।
আখাউড়া থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা মৌখিকভাবে বিষয়টি জানিয়েছেন। অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় দরিদ্র পাঁচ শতাধিক গ্রাহকের অর্ধকোটি টাকা নিয়ে উধাও ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের একটি এনজিও। নারী গ্রাহকদের অধিক মুনাফার কথা বলে ওই এনজিওতে টাকার রাখাতে উৎসাহ দেন এনজিও কর্মকর্তারা। টাকা হারিয়ে গ্রাহকেরা দিশেহারা।
গতকাল সোমবার আখাউড়া পৌরশহরের মসজিদ পড়ার (বাইপাস) এলাকায় ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ অফিসে ঋণগ্রহীতারা ঋণ নিতে এসে দেখেন অফিস তালাবন্ধ। এ সময় তারা অফিসের সামনে টাকার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। পরে ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা থানায় অবস্থান নেন। ভুয়া এনজিওর খপ্পরে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পাঁচ শতাধিক মানুষ।
ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক মাস ধরে ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের এনজিওর কয়েক জন মাঠকর্মী ঋণ দেওয়ার নামে পৌর শহরসহ উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে প্রচার শুরু করে। তাঁরা আগ্রহী গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম সঞ্চয় বাবদ ১০ হাজার ২৫০ টাকা করে জমা নেয়।
গতকাল সোমবার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল। সকালে ঋণগ্রহীতারা মসজিদপাড়ার আলেক মিয়ার বাড়িতে ওই এনজিও অফিসে আসেন। কিন্তু অফিস তালাবদ্ধ ছিল। কোনো সাইনবোর্ডও নেই। অফিসের সামনে আগের সাইনবোর্ডটি সরিয়ে ফেলা হয়ে। বর্তমানে ওই এনজিওর কর্মীরা পলাতক।
উপজেলার গঙ্গাসাগরের ভুক্তভোগী নারী রীনা বেগম, ধরখার ইউনিয়নের রুটি গ্রামের ফারক ইসলাম, আব্দুর রউফ, নোয়ামুড়ার বকুল বেগম, জ্যোতি আক্তার, রাজাপুরের শরীফা, নয়ন তারা জানান, ‘গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র’ নামের ওই এনজিওর দুজন মাঠকর্মী বাড়িতে আসেন। প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে, এমন কথা বলে ওই গ্রামে একটি কেন্দ্রে ১০ সদস্য সংগ্রহ করেন তাঁরা। প্রতি সদস্যের কাছ থেকে অগ্রিম সঞ্চয় হিসেবে ১০ হাজার এবং সদস্য ফি বাবদ ২৫০ টাকা করে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ঋণগ্রহীতারা সুদে, গরু ও স্বর্ণের গয়না বিক্রি করে এনজিও কর্মীদের টাকা পরিশোধ করেন।
আখাউড়া থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা মৌখিকভাবে বিষয়টি জানিয়েছেন। অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে