মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুর ও এর আশপাশের বিভিন্ন জেলায় ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। গত ৯ দিনে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) চাঁদপুরের মতলব হাসপাতালে ১ হাজার ২৩৯ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। এ হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ভর্তি হয়েছে ১৪০ জনের বেশি। এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
মতলব আইসিডিডিআর,বির তথ্যানুযায়ী, ১ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯ দিনে হাসপাতালে ১ হাজার ২৮৯ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ১৪০ জনের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে। এসব রোগীর মধ্যে শূন্য থেকে ২ বছর বয়সী ৭১৮ জন, ৩ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু ১২২ জন, ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে বিভিন্ন বয়সী ১৯৯ জন। গত ৭ দিনের মধ্যে ৫ ফেব্রুয়ারি সর্বোচ্চ ১৫১ জন রোগী ভর্তি হয়।
গত বছরের তুলনায় এ বছর রোগী ভর্তি হয়েছে বেশি। বছরের নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসেই আবহাওয়াজনিত কারণে অর্থাৎ শীতের তাপমাত্রার সঙ্গে সঙ্গে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। হাসপাতাল সূত্র জানায়, ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হাসপাতালের ৩টি কক্ষে ধারণক্ষমতা ৭০ জন রোগীর। বারান্দাসহ ১৫০ জন রোগী চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের ৩টি কক্ষে স্থানসংকুলান না হওয়ায় বারান্দায় শয্যা বিছিয়ে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে চাঁদপুর জেলা সদর, ফরিদগঞ্জ, হাইমচর, হাজীগঞ্জ, কচুয়া, শাহরাস্তি, মতলব উত্তর ও দক্ষিণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর, কুমিল্লা জেলার বরুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বুড়িচং, চান্দিনা, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা সদর, কুমিল্লা সদর উত্তর, দাউদকান্দি, দেবিদ্বার, হোমনা, লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, মুরাদনগর, নাঙ্গলকোট, তিতাশ উপজেলা, কক্সবাজার সদর, ফেনী, কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্ডিয়া, লক্ষ্মীপুর জেলা সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি উপজেলা, মুন্সিগঞ্জ জেলা সদর, নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ, চাটখিল, সোনাইমুড়ী, শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ, নারিয়া ও সখিপুর উপজেলা থেকে আসা রোগীরা চিকিৎসাসেবা নিচ্ছে। তবে মতলবের ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা খুবই কম। গত ৭ দিনে চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, কুমিল্লার বরুড়া, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার রোগী বেশি ভর্তি হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা চাঁদপুর সদর উপজেলার শিশু সুমাইয়া আক্তার (৫), ফরিদগঞ্জ উপজেলার কবির হোসেন (১), কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আওলাদ হোসেন (২)-এর অভিভাবকেরা জানায় এ হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান ভালো। চিকিৎসকেরা রোগীদের যত্নসহকারে সেবা দিচ্ছেন। হাসপাতাল থেকে রোগীদের জন্য স্যালাইন, সুজি ও বেবিজিংক ট্যাবলেট সরবরাহ করছে।
আইসিডিডিআর,বির সিনিয়র মেডিসিন অফিসার চন্দ্র শেখর দাস জানান, এসব রোগী নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ করে তুলতে চিকিৎসকেরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন। প্রতিদিন ৫ জন ডাক্তার, ৬ জন সিনিয়র নার্স, ২০ জন স্বাস্থ্য সহকারী রোগীদের চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত থাকেন। ভর্তি হওয়া রোগীদের সুস্থ হয়ে উঠতে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিন সময় লাগে।
চাঁদপুর ও এর আশপাশের বিভিন্ন জেলায় ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। গত ৯ দিনে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) চাঁদপুরের মতলব হাসপাতালে ১ হাজার ২৩৯ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। এ হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ভর্তি হয়েছে ১৪০ জনের বেশি। এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
মতলব আইসিডিডিআর,বির তথ্যানুযায়ী, ১ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৯ দিনে হাসপাতালে ১ হাজার ২৮৯ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ১৪০ জনের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে। এসব রোগীর মধ্যে শূন্য থেকে ২ বছর বয়সী ৭১৮ জন, ৩ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু ১২২ জন, ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে বিভিন্ন বয়সী ১৯৯ জন। গত ৭ দিনের মধ্যে ৫ ফেব্রুয়ারি সর্বোচ্চ ১৫১ জন রোগী ভর্তি হয়।
গত বছরের তুলনায় এ বছর রোগী ভর্তি হয়েছে বেশি। বছরের নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসেই আবহাওয়াজনিত কারণে অর্থাৎ শীতের তাপমাত্রার সঙ্গে সঙ্গে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। হাসপাতাল সূত্র জানায়, ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হাসপাতালের ৩টি কক্ষে ধারণক্ষমতা ৭০ জন রোগীর। বারান্দাসহ ১৫০ জন রোগী চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের ৩টি কক্ষে স্থানসংকুলান না হওয়ায় বারান্দায় শয্যা বিছিয়ে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে চাঁদপুর জেলা সদর, ফরিদগঞ্জ, হাইমচর, হাজীগঞ্জ, কচুয়া, শাহরাস্তি, মতলব উত্তর ও দক্ষিণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর, কুমিল্লা জেলার বরুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বুড়িচং, চান্দিনা, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা সদর, কুমিল্লা সদর উত্তর, দাউদকান্দি, দেবিদ্বার, হোমনা, লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, মুরাদনগর, নাঙ্গলকোট, তিতাশ উপজেলা, কক্সবাজার সদর, ফেনী, কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্ডিয়া, লক্ষ্মীপুর জেলা সদর, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি উপজেলা, মুন্সিগঞ্জ জেলা সদর, নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ, চাটখিল, সোনাইমুড়ী, শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ, নারিয়া ও সখিপুর উপজেলা থেকে আসা রোগীরা চিকিৎসাসেবা নিচ্ছে। তবে মতলবের ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা খুবই কম। গত ৭ দিনে চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, কুমিল্লার বরুড়া, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার রোগী বেশি ভর্তি হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা চাঁদপুর সদর উপজেলার শিশু সুমাইয়া আক্তার (৫), ফরিদগঞ্জ উপজেলার কবির হোসেন (১), কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আওলাদ হোসেন (২)-এর অভিভাবকেরা জানায় এ হাসপাতালের চিকিৎসাসেবার মান ভালো। চিকিৎসকেরা রোগীদের যত্নসহকারে সেবা দিচ্ছেন। হাসপাতাল থেকে রোগীদের জন্য স্যালাইন, সুজি ও বেবিজিংক ট্যাবলেট সরবরাহ করছে।
আইসিডিডিআর,বির সিনিয়র মেডিসিন অফিসার চন্দ্র শেখর দাস জানান, এসব রোগী নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ করে তুলতে চিকিৎসকেরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন। প্রতিদিন ৫ জন ডাক্তার, ৬ জন সিনিয়র নার্স, ২০ জন স্বাস্থ্য সহকারী রোগীদের চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত থাকেন। ভর্তি হওয়া রোগীদের সুস্থ হয়ে উঠতে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিন সময় লাগে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে