পঞ্চগড় প্রতিনিধি
দুই সপ্তাহ ধরে পঞ্চগড়ে শীতের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। এতে জ্বর, সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে শিশু ও বয়স্ক মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া ঠান্ডায় নিম্ন আয়ের মানুষ কাজে বের হতে পারছেন না।
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ বেড়েছে। অনেকে শয্যা না পাওয়ায় বারান্দা এবং মেঝেতে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ১০০ শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালে শিশুশয্যা রয়েছে ১৬ টি। কিন্তু ১৬ জনের বিপরীতে প্রতিদিন ৫০-৬০ শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিন বহির্বিভাগে থেকে আড়াই শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর সঙ্গে বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।
দুই বছরের সন্তানকে নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘হঠাৎ আমার ছেলে ঠান্ডাজনিত রোগে অসুস্থ হয়েছে। রাত আড়াইটার দিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। বেড না পাওয়ায় মেঝেতে থাকতে হয়েছে। এখন কিছুটা ভালো আছে, সুস্থ হলে বাড়ি নিয়ে যাব।’
এদিকে শীতের প্রকোপে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছেন। ঠান্ডার কারণে মাঠে কাজ করতে পারছেন না তাঁরা। জেলা শহরের তুলার ডাঙ্গা এলাকার সুফিয়া বেগম বলেন, ‘প্রতিদিন জমি থেকে সবজি তুলে পানিতে ধুয়ে ভ্যানে তুলে দিলে ২০০ টাকা পাই। বর্তমানে ঠান্ডার কারণে এই কাজে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের শিশুবিশেষজ্ঞ মনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘পঞ্চগড় শীতপ্রবণ জেলা হওয়ায় প্রতিবছর শীত মৌসুমে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ বাড়ে। তবে এ বছর অন্যান্য বছরের তুলনায় শিশুরোগী বেশি। বেশির ভাগ শিশু প্রচণ্ড জ্বর ও সর্দি নিয়ে ভর্তি হচ্ছে। সহজেই শিশুদের শরীর থেকে জ্বর নামছে না।’
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) সিরাজউদ্দৌলা পলিন বলেন, ‘ঠান্ডাজনিত রোগের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টে শিশু-বয়স্ক মানুষ ভুগছেন। বর্তমানে সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে, তবে চিকিৎসাসেবা চলমান রয়েছে। আমরা রোগীদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।’
পঞ্চগড় সিভিল সার্জন ফজলুর রহমান শীতের কারণে হঠাৎ করে হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রোগীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
দুই সপ্তাহ ধরে পঞ্চগড়ে শীতের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। এতে জ্বর, সর্দি-কাশিসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে শিশু ও বয়স্ক মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া ঠান্ডায় নিম্ন আয়ের মানুষ কাজে বের হতে পারছেন না।
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে দেখা গেছে, কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ বেড়েছে। অনেকে শয্যা না পাওয়ায় বারান্দা এবং মেঝেতে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ১০০ শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালে শিশুশয্যা রয়েছে ১৬ টি। কিন্তু ১৬ জনের বিপরীতে প্রতিদিন ৫০-৬০ শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিন বহির্বিভাগে থেকে আড়াই শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে। এর সঙ্গে বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।
দুই বছরের সন্তানকে নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘হঠাৎ আমার ছেলে ঠান্ডাজনিত রোগে অসুস্থ হয়েছে। রাত আড়াইটার দিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। বেড না পাওয়ায় মেঝেতে থাকতে হয়েছে। এখন কিছুটা ভালো আছে, সুস্থ হলে বাড়ি নিয়ে যাব।’
এদিকে শীতের প্রকোপে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছেন। ঠান্ডার কারণে মাঠে কাজ করতে পারছেন না তাঁরা। জেলা শহরের তুলার ডাঙ্গা এলাকার সুফিয়া বেগম বলেন, ‘প্রতিদিন জমি থেকে সবজি তুলে পানিতে ধুয়ে ভ্যানে তুলে দিলে ২০০ টাকা পাই। বর্তমানে ঠান্ডার কারণে এই কাজে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের শিশুবিশেষজ্ঞ মনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘পঞ্চগড় শীতপ্রবণ জেলা হওয়ায় প্রতিবছর শীত মৌসুমে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর চাপ বাড়ে। তবে এ বছর অন্যান্য বছরের তুলনায় শিশুরোগী বেশি। বেশির ভাগ শিশু প্রচণ্ড জ্বর ও সর্দি নিয়ে ভর্তি হচ্ছে। সহজেই শিশুদের শরীর থেকে জ্বর নামছে না।’
পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) সিরাজউদ্দৌলা পলিন বলেন, ‘ঠান্ডাজনিত রোগের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টে শিশু-বয়স্ক মানুষ ভুগছেন। বর্তমানে সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে, তবে চিকিৎসাসেবা চলমান রয়েছে। আমরা রোগীদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।’
পঞ্চগড় সিভিল সার্জন ফজলুর রহমান শীতের কারণে হঠাৎ করে হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রোগীদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে