মারুফ কিবরিয়া, ঢাকা
সরকারি এক কর্মকর্তার ‘অবৈধ সম্পদের’ খোঁজে একে একে চার কর্মকর্তাকে নিযুক্ত করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের সবাই আলাদা আলাদা তদন্ত শেষে ওই কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদ খুঁজে পাননি। তাই তাঁকে দায়মুক্তি দিয়ে নিজ নিজ অনুসন্ধানের ‘পরিসমাপ্তি’ ঘটান। তবে চার কর্মকর্তার দেওয়া ওই প্রতিবেদনে খুশি নয় দুদক। অনুসন্ধানের জন্য আরও একজন কর্মকর্তাকে নিয়োগ দিয়েছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে আগের চার কর্মকর্তাকে অনুসন্ধানের পরিসমাপ্তি দেওয়ার বিষয়ে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে।
যাঁর সম্পদ অনুসন্ধানে এত আয়োজন তিনি হলেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম। অনুসন্ধান শুরুর সময় তিনি রাঙামাটিতে নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে হবিগঞ্জে কর্মরত।
২০১৫ সালের মে মাসে নুরুল ইসলামের অবৈধ সম্পদের খোঁজে নামে দুদক। তখন অভিযোগে বলা হয়েছিল, সরকারি চাকরির সুবাদে দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন এই কর্মকর্তা। বিষয়টি অনুসন্ধানের জন্য ওই বছরের ৮ মে তৎকালীন সহকারী পরিচালক জাফর আহমেদকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয় দুদক। নির্দিষ্ট সময়ে অনুসন্ধান শেষে তিনি সে বছরের ৩০ আগস্ট তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। জাফর আহমেদ বর্তমানে অবসরে আছেন।
জাফর আহমেদের তদন্ত সন্তোষজনক না হওয়ায় একই বিষয়ে ফের অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) এরশাদ মিয়াকে। তিনিও অনুসন্ধান শেষ করে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। এর কয়েক মাস পর ২০ নভেম্বর দুদক ফের অনুসন্ধানের ভার তুলে দেয় সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) ফেরদৌসী আহসানের কাছে। ১১ মাস অনুসন্ধানের পর এই কর্মকর্তাও ২০১৭ সালের ১৬ অক্টোবর তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। পরে একই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চতুর্থবারের মতো অনুসন্ধানে সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) সৈয়দ নজরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনিও ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নুরুল ইসলামের কোনো অবৈধ সম্পদ খুঁজে না পাওয়ায় তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এই চার কর্মকর্তার কারও প্রতিবেদনেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি দুদক। এ কারণে পঞ্চমবারের মতো তদন্তের জন্য ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক জি এম আহসানুল কবীরকে দায়িত্ব দেয় সংস্থাটি। তাঁর প্রতিবেদনে নুরুল ইসলামের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের সঙ্গে আয় সামঞ্জস্যপূর্ণ বলা হলেও ঢাকায় তাঁর শাশুড়ির সঙ্গে যৌথভাবে কেনা প্লটের বিষয়টি অসংগতিপূর্ণ বলে ‘সন্দেহ’ প্রকাশ করা হয়। তবে নুরুল ইসলাম ওই প্লট কেনার তথ্যও দুদককে দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিএডিসির এই নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে এই নিয়ে পঞ্চমবার তদন্ত চললেও এখন পর্যন্ত স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে তাঁর মোট সম্পদ পাওয়া গেছে ৫০ লাখ টাকার কিছু বেশি। অন্যদিকে তাঁর আয় পাওয়া যায় ৪৯ লাখ টাকা। এর বাইরে নুরুল ইসলাম ও তাঁর শাশুড়ি শাহানা বেগম যৌথভাবে ঢাকার মিরপুরে একটি প্লট কেনেন, যার মূল্য ২০ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এই প্লটটি কেনা ওই কর্মকর্তার আয়ের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না, সে বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন দুদকের পঞ্চম তদন্ত কর্মকর্তা।
তবে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম তাঁর বাবার জমি বিক্রি করা ১০ লাখ টাকা, বাবার জমি বন্ধক রাখা ৬ লাখ টাকা এবং ২০ ভরি স্বর্ণ বিক্রি করে ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঢাকায় প্লট কেনার কাজে লাগিয়েছেন। সন্দেহ থেকে বর্তমান অনুসন্ধান কর্মকর্তা জি এম আহসানুল কবীর দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় নুরুল ইসলাম ও তাঁর শাশুড়ির বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারির সুপারিশ করেন।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘দুদকে অনুসন্ধান চলছে। আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
এদিকে নুরুল ইসলামের বিষয়ে তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করায় নাখোশ হয়ে আগের চার তদন্ত কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। চলতি বছরের ২৭ জানুয়ারি কমিশনের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে বলা হয়, এই চার কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগসাজশের কারণে অভিযোগ অনুসন্ধানে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে মনগড়া, অসম্পূর্ণ, ত্রুটিপূর্ণ, অস্পষ্ট ও দায়সারা গোছের প্রতিবেদন বিলম্বে দাখিল করেন। তবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এ ব্যাপারে দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ অনুসন্ধান) সাঈদ মাহবুব খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুদক পুরোনো অনুসন্ধানগুলো দ্রুত শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এটাও নিশ্চয়ই শেষ হবে।
সরকারি এক কর্মকর্তার ‘অবৈধ সম্পদের’ খোঁজে একে একে চার কর্মকর্তাকে নিযুক্ত করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের সবাই আলাদা আলাদা তদন্ত শেষে ওই কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদ খুঁজে পাননি। তাই তাঁকে দায়মুক্তি দিয়ে নিজ নিজ অনুসন্ধানের ‘পরিসমাপ্তি’ ঘটান। তবে চার কর্মকর্তার দেওয়া ওই প্রতিবেদনে খুশি নয় দুদক। অনুসন্ধানের জন্য আরও একজন কর্মকর্তাকে নিয়োগ দিয়েছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে আগের চার কর্মকর্তাকে অনুসন্ধানের পরিসমাপ্তি দেওয়ার বিষয়ে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছে।
যাঁর সম্পদ অনুসন্ধানে এত আয়োজন তিনি হলেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম। অনুসন্ধান শুরুর সময় তিনি রাঙামাটিতে নির্বাহী প্রকৌশলীর দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে হবিগঞ্জে কর্মরত।
২০১৫ সালের মে মাসে নুরুল ইসলামের অবৈধ সম্পদের খোঁজে নামে দুদক। তখন অভিযোগে বলা হয়েছিল, সরকারি চাকরির সুবাদে দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন এই কর্মকর্তা। বিষয়টি অনুসন্ধানের জন্য ওই বছরের ৮ মে তৎকালীন সহকারী পরিচালক জাফর আহমেদকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয় দুদক। নির্দিষ্ট সময়ে অনুসন্ধান শেষে তিনি সে বছরের ৩০ আগস্ট তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। জাফর আহমেদ বর্তমানে অবসরে আছেন।
জাফর আহমেদের তদন্ত সন্তোষজনক না হওয়ায় একই বিষয়ে ফের অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) এরশাদ মিয়াকে। তিনিও অনুসন্ধান শেষ করে ২০১৬ সালের ১০ জানুয়ারি পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। এর কয়েক মাস পর ২০ নভেম্বর দুদক ফের অনুসন্ধানের ভার তুলে দেয় সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) ফেরদৌসী আহসানের কাছে। ১১ মাস অনুসন্ধানের পর এই কর্মকর্তাও ২০১৭ সালের ১৬ অক্টোবর তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করেন। পরে একই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চতুর্থবারের মতো অনুসন্ধানে সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপপরিচালক) সৈয়দ নজরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনিও ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নুরুল ইসলামের কোনো অবৈধ সম্পদ খুঁজে না পাওয়ায় তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এই চার কর্মকর্তার কারও প্রতিবেদনেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি দুদক। এ কারণে পঞ্চমবারের মতো তদন্তের জন্য ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক জি এম আহসানুল কবীরকে দায়িত্ব দেয় সংস্থাটি। তাঁর প্রতিবেদনে নুরুল ইসলামের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের সঙ্গে আয় সামঞ্জস্যপূর্ণ বলা হলেও ঢাকায় তাঁর শাশুড়ির সঙ্গে যৌথভাবে কেনা প্লটের বিষয়টি অসংগতিপূর্ণ বলে ‘সন্দেহ’ প্রকাশ করা হয়। তবে নুরুল ইসলাম ওই প্লট কেনার তথ্যও দুদককে দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিএডিসির এই নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে এই নিয়ে পঞ্চমবার তদন্ত চললেও এখন পর্যন্ত স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে তাঁর মোট সম্পদ পাওয়া গেছে ৫০ লাখ টাকার কিছু বেশি। অন্যদিকে তাঁর আয় পাওয়া যায় ৪৯ লাখ টাকা। এর বাইরে নুরুল ইসলাম ও তাঁর শাশুড়ি শাহানা বেগম যৌথভাবে ঢাকার মিরপুরে একটি প্লট কেনেন, যার মূল্য ২০ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এই প্লটটি কেনা ওই কর্মকর্তার আয়ের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না, সে বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন দুদকের পঞ্চম তদন্ত কর্মকর্তা।
তবে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম তাঁর বাবার জমি বিক্রি করা ১০ লাখ টাকা, বাবার জমি বন্ধক রাখা ৬ লাখ টাকা এবং ২০ ভরি স্বর্ণ বিক্রি করে ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঢাকায় প্লট কেনার কাজে লাগিয়েছেন। সন্দেহ থেকে বর্তমান অনুসন্ধান কর্মকর্তা জি এম আহসানুল কবীর দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় নুরুল ইসলাম ও তাঁর শাশুড়ির বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারির সুপারিশ করেন।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘দুদকে অনুসন্ধান চলছে। আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
এদিকে নুরুল ইসলামের বিষয়ে তদন্ত পরিসমাপ্তির সুপারিশ করায় নাখোশ হয়ে আগের চার তদন্ত কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। চলতি বছরের ২৭ জানুয়ারি কমিশনের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে বলা হয়, এই চার কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগসাজশের কারণে অভিযোগ অনুসন্ধানে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে মনগড়া, অসম্পূর্ণ, ত্রুটিপূর্ণ, অস্পষ্ট ও দায়সারা গোছের প্রতিবেদন বিলম্বে দাখিল করেন। তবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এ ব্যাপারে দুদকের মহাপরিচালক (বিশেষ অনুসন্ধান) সাঈদ মাহবুব খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুদক পুরোনো অনুসন্ধানগুলো দ্রুত শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এটাও নিশ্চয়ই শেষ হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে