রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীর গোদাগাড়ী সরকারি কলেজের শিক্ষকেরা কলেজের মধ্যে জড়িয়ে পড়েছেন মারামারিতে। ঘটনাগুলো মামলা পর্যন্ত গড়াচ্ছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম।
কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ২১ অক্টোবর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হককে মারধর করেন কয়েকজন শিক্ষক। এর আগে ২০১৮ সালের ১৯ আগস্ট কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) আবদুর রহমানকে মারধর করেন শিক্ষকেরা। এ দুটি ঘটনায় নেতৃত্ব দিয়েছেন কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আবদুল হান্নান।
কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জানান, দুর্নীতির মামলায় জেলহাজতে ছিলেন অধ্যক্ষ আবদুর রহমান। পরে জামিনে মুক্ত হলেও ফৌজদারি মামলার কারণে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে ফৌজদারি মামলায় থাকার পরও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে রয়েছেন কলেজের বর্তমান উপাধ্যক্ষ উমরুল হক।
অধ্যক্ষ আবদুর রহমানকে মারধরের ঘটনায় উমরুল হকসহ ১১ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে পরদিন মুচলেকা দিয়ে তাঁরা জামিন পান। এরপর গত ২১ অক্টোবর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কক্ষে সবাই বসেছিলেন মামলার খরচ চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে। তখন কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে উমরুল হককে মারধর করা হয়। ভাঙচুর করা হয় আসবাবপত্র। নিজেদের মধ্যের এই দ্বন্দ্বের জের চাপানো হচ্ছে শিক্ষকদের আরেকটি পক্ষের ওপর। বিষয়টি নিয়ে কলেজে এখন বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ আবদুর রহমান বলেন, ‘কলেজের সুন্দর পরিবেশ নষ্ট করছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হক ও সমাজকর্ম বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক আব্দুল হান্নানসহ কয়েকজন। এসব শিক্ষকের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা চালানো হয়েছিল। এখন তাঁরাই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মারধর করে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ কিছু শিক্ষককে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘ফৌজদারি মামলার কারণে আমাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলেও ফৌজদারি মামলার আসামি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হকসহ ১১ জন শিক্ষক এখনো বরখাস্ত হননি।’
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে বিধি অনুযায়ী ফৌজদারি মামলার আসামি শিক্ষকদের বরখাস্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানে আলম।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী সরকারি কলেজের শিক্ষকেরা কলেজের মধ্যে জড়িয়ে পড়েছেন মারামারিতে। ঘটনাগুলো মামলা পর্যন্ত গড়াচ্ছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম।
কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত ২১ অক্টোবর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হককে মারধর করেন কয়েকজন শিক্ষক। এর আগে ২০১৮ সালের ১৯ আগস্ট কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ (সাময়িকভাবে বরখাস্ত) আবদুর রহমানকে মারধর করেন শিক্ষকেরা। এ দুটি ঘটনায় নেতৃত্ব দিয়েছেন কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আবদুল হান্নান।
কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জানান, দুর্নীতির মামলায় জেলহাজতে ছিলেন অধ্যক্ষ আবদুর রহমান। পরে জামিনে মুক্ত হলেও ফৌজদারি মামলার কারণে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে ফৌজদারি মামলায় থাকার পরও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে রয়েছেন কলেজের বর্তমান উপাধ্যক্ষ উমরুল হক।
অধ্যক্ষ আবদুর রহমানকে মারধরের ঘটনায় উমরুল হকসহ ১১ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে পরদিন মুচলেকা দিয়ে তাঁরা জামিন পান। এরপর গত ২১ অক্টোবর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কক্ষে সবাই বসেছিলেন মামলার খরচ চালানোর সিদ্ধান্ত নিতে। তখন কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে উমরুল হককে মারধর করা হয়। ভাঙচুর করা হয় আসবাবপত্র। নিজেদের মধ্যের এই দ্বন্দ্বের জের চাপানো হচ্ছে শিক্ষকদের আরেকটি পক্ষের ওপর। বিষয়টি নিয়ে কলেজে এখন বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া অধ্যক্ষ আবদুর রহমান বলেন, ‘কলেজের সুন্দর পরিবেশ নষ্ট করছেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হক ও সমাজকর্ম বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক আব্দুল হান্নানসহ কয়েকজন। এসব শিক্ষকের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা চালানো হয়েছিল। এখন তাঁরাই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে মারধর করে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ কিছু শিক্ষককে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন।’
আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘ফৌজদারি মামলার কারণে আমাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলেও ফৌজদারি মামলার আসামি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ উমরুল হকসহ ১১ জন শিক্ষক এখনো বরখাস্ত হননি।’
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে বিধি অনুযায়ী ফৌজদারি মামলার আসামি শিক্ষকদের বরখাস্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানে আলম।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে