জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
তিস্তা সেচ প্রকল্পের ২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে প্রতিবছর এক লাখ টন ধান বেশি উৎপাদন হবে। নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুরের তিস্তা এলাকায় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রকল্পটি হাতে নেয় সরকার। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা।
নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কৃষ্ণ কমল সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ এলাকায় পরিবেশ ও ভূগর্ভস্থ পানির স্তরের উন্নতি, জীববৈচিত্র্য রক্ষা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে হবে। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের আগে জরিপ ও নকশা প্রণয়নে সেদিকটি মাথায় রেখে কাজ করা হয়। এটি বাস্তবায়নে তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকা থেকে প্রতিবছর এক লাখ টন করে ধান উৎপাদন বাড়বে।
জানা গেছে, তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকার ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমিতে পানি সরবরাহের মাধ্যমে ফসলের নিবিড়তা ২৩১ থেকে ২৬৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য প্রকল্পটি নেয় সরকার। ২০২১ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়; যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত প্রকল্পটির ২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পটির আওতায় ৭৬৬ কিলোমিটার সেচখালের ‘ডাইক’ শক্তিশালী করা হবে। ৭২ কিলোমিটার সেচপাইপ স্থাপন করা হবে। স্লোপ প্রোটেকশন দেওয়া হবে ১০ দশমিক ৮ কিলোমিটার। বাইপাস সেচখাল নির্মাণ করা হবে ৭ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। ২৭টি কালভার্ট নির্মাণ, ২৭০ হেক্টর জলাধার এবং সাড়ে ৯ কিলোমিটারের চ্যানেল পুনরায় খনন করা হবে। এ ছাড়া ৫২ কিলোমিটার পরিদর্শন রাস্তা মেরামত, ২০টি রেগুলেটর নির্মাণ ছাড়াও ৮৭ হাজারের বেশি গাছ রোপণ করা হবে।
উল্লেখ্য, উত্তরের এ জেলায় ৫ লাখ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে আমন মৌসুমে বৃষ্টির অভাবে খরা মোকাবিলায় গড়ে ওঠে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প। প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ১৯৭৯ সালে এবং ক্যানেল সিস্টেমের নির্মাণকাজ ১৯৮৪-৮৫ সালে হাতে নেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে শেষ হয় প্রথম পর্যায়ের কাজ। সেচখাল নির্মাণের পর থেকে প্রধান খাল, শাখা খাল ও উপশাখা খালগুলো সংস্কার করা হয়নি। নির্মাণের পর থেকে সেচের পানি না আসায় ব্যবহারের অযোগ্য হওয়ায় বেদখল হয়ে গেছে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উপশাখা খাল। এসব খাল ভরাট করে ভূমিদস্যুরা গড়ে তুলেছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ি। ভরাট করে ফসলি জমি হিসেবে ব্যবহার করছে খালগুলো।
তিস্তা সেচ প্রকল্পের ২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে প্রতিবছর এক লাখ টন ধান বেশি উৎপাদন হবে। নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুরের তিস্তা এলাকায় পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রকল্পটি হাতে নেয় সরকার। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা।
নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কৃষ্ণ কমল সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ এলাকায় পরিবেশ ও ভূগর্ভস্থ পানির স্তরের উন্নতি, জীববৈচিত্র্য রক্ষা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে হবে। তাই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের আগে জরিপ ও নকশা প্রণয়নে সেদিকটি মাথায় রেখে কাজ করা হয়। এটি বাস্তবায়নে তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকা থেকে প্রতিবছর এক লাখ টন করে ধান উৎপাদন বাড়বে।
জানা গেছে, তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকার ১ লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমিতে পানি সরবরাহের মাধ্যমে ফসলের নিবিড়তা ২৩১ থেকে ২৬৮ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য প্রকল্পটি নেয় সরকার। ২০২১ সালের জুলাই থেকে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়; যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত প্রকল্পটির ২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পটির আওতায় ৭৬৬ কিলোমিটার সেচখালের ‘ডাইক’ শক্তিশালী করা হবে। ৭২ কিলোমিটার সেচপাইপ স্থাপন করা হবে। স্লোপ প্রোটেকশন দেওয়া হবে ১০ দশমিক ৮ কিলোমিটার। বাইপাস সেচখাল নির্মাণ করা হবে ৭ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। ২৭টি কালভার্ট নির্মাণ, ২৭০ হেক্টর জলাধার এবং সাড়ে ৯ কিলোমিটারের চ্যানেল পুনরায় খনন করা হবে। এ ছাড়া ৫২ কিলোমিটার পরিদর্শন রাস্তা মেরামত, ২০টি রেগুলেটর নির্মাণ ছাড়াও ৮৭ হাজারের বেশি গাছ রোপণ করা হবে।
উল্লেখ্য, উত্তরের এ জেলায় ৫ লাখ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে আমন মৌসুমে বৃষ্টির অভাবে খরা মোকাবিলায় গড়ে ওঠে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প। প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ১৯৭৯ সালে এবং ক্যানেল সিস্টেমের নির্মাণকাজ ১৯৮৪-৮৫ সালে হাতে নেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে শেষ হয় প্রথম পর্যায়ের কাজ। সেচখাল নির্মাণের পর থেকে প্রধান খাল, শাখা খাল ও উপশাখা খালগুলো সংস্কার করা হয়নি। নির্মাণের পর থেকে সেচের পানি না আসায় ব্যবহারের অযোগ্য হওয়ায় বেদখল হয়ে গেছে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উপশাখা খাল। এসব খাল ভরাট করে ভূমিদস্যুরা গড়ে তুলেছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ি। ভরাট করে ফসলি জমি হিসেবে ব্যবহার করছে খালগুলো।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে