আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ‘মার্জিন ঋণ’ এখন গলার কাঁটা। পুঁজিবাজারে ‘ফ্লোর প্রাইস’ নামক প্রতিবন্ধকতার কারণে লেনদেন করতে না পারায় এসব মার্জিন ঋণ নিয়ে বিপাকে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তার ওপর নতুন মুদ্রানীতির কারণে এ ঋণের সুদের হারও বেড়েছে। এতে ২ থেকে ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তি সুদ গুনতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে তাদের মার্জিন ঋণের বোঝা আরও ভারী হচ্ছে।
স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন অনেকে। একে বলা হয় মার্জিন ঋণ। সাধারণত ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকার, ডিলাররা বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দিয়ে থাকে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার আগপর্যন্ত বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ হারে সুদে মার্জিন ঋণ দেওয়া হতো। তবে এখন সেটা বাড়িয়ে ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ পর্যন্ত করা হচ্ছে। অর্থাৎ ২ থেকে ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে মার্জিন ঋণের সুদের হার। তবে বড় অঙ্কের ঋণের গ্রাহকদের ক্ষেত্রে এই হার কিছুটা কম বলে জানা গেছে।
গত ১৮ জুন ঘোষিত মুদ্রানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সালের এপ্রিলে বেঁধে দেওয়া ৯ শতাংশ সুদের সীমা থেকে সরে আসে। এতে ব্যাংকঋণের সুদের হার বেড়েছে। যার কারণে বেড়েছে মার্জিন ঋণের সুদও।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মার্জিন ঋণ ব্যাংক থেকে ধার করে দেওয়া হয়। ব্যাংকের সুদের হার বাড়লে মার্জিনের সুদের হারও বাড়াতে হয়।
দেশের পুঁজিবাজারে মার্জিন ঋণের পরিমাণ সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কয়েকজন কর্মকর্তা পুঁজিবাজারে মার্জিন ঋণের সম্ভাব্য পরিমাণ ১৫ হাজার কোটি টাকা হতে পারে বলে উল্লেখ করেছেন।
এই সম্ভাব্য পরিমাণকে পুঁজিবাজারের মার্জিন ঋণের স্থিতি এবং সুদের হারের গড় প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশ ধরে হিসাব করলে অতিরিক্ত সুদের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৩০০ কোটি টাকা। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের কাঁধে চাপবে আরও ৩০০ কোটি টাকা।
তবে প্রকৃতপক্ষে মার্জিন ঋণের সুদের হার আরও বেশি। এ বিষয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ঋণের বিপরীতে ব্যাংক সুদের হার আরোপ করে এক বছরের জন্য। তবে মার্জিন ঋণের ক্ষেত্রে তা হিসাব করা হয় প্রতি প্রান্তিকে বা তিন মাস অন্তর। সেই হিসাবে মার্জিন ঋণের প্রকৃত সুদের হার আরও কয়েক শতাংশ বেশি।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের শীর্ষ নির্বাহী খন্দকার সাফফাত রেজা বলেন, ব্যাংকঋণের চেয়ে কিছুটা বেশি পড়ে মার্জিন ঋণের সুদের হার।
এক দশক আগে ডিএসইতে লেনদেন শুরু করেন তানভীর ইসলাম। বর্তমানে তাঁর মার্জিন ঋণের বিনিয়োগ রয়েছে ৫ লাখ টাকা। ঋণের টাকায় ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। তবে গত এক বছরে ফ্লোর প্রাইস ও উদ্ভূত অর্থনৈতিক নানা সংকটের কারণে তিনি শেয়ার বেচাকেনা করতে পারেননি। বিনিয়োগ থেকে আসেনি ক্যাপিটাল গেইন বা মুনাফা। লভ্যাংশ থেকে প্রাপ্ত আয় দিয়েও মার্জিনের সুদ পরিশোধ হবে না। ফলে পকেট থেকে মার্চেন্ট ব্যাংকের সুদ পরিশোধ করতে হবে তাঁকে।
তানভীরের মতো এমন হাজারো মার্জিন ঋণের বিনিয়োগকারীরা এখন সমস্যায় পড়েছেন। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর পুঁজিবাজারে পতনরোধে গত বছরের জুলাইয়ে শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। এরপর পুঁজিবাজারে সাময়িক উত্থান হলেও পরবর্তী সময়ে ক্রেতাসংকটে ভুগতে থাকে। সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকে যায়। সেই দরে হাজার হাজার বিক্রেতা থাকলেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে লেনদেন করতে না পারায় মার্জিন ঋণধারীদের ঋণও পরিশোধ হচ্ছে না। তবে ঠিকই বাড়ছে সুদের বোঝা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মার্জিন ঋণ নিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীই ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন। ভালো শেয়ারগুলোর বেশির ভাগই ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। যারা রোল করতে পারছে না, সেই অ্যাকাউন্টগুলোর বোঝা আরও বাড়বে।
এ বিষয়ে দুটি সমস্যার কথা তুলে ধরে আল-আমিন বলেন, ফ্লোর প্রাইস এই মুহূর্তে তুলে দিলে দাম কমে ফোর্স সেলের মধ্যে পড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে লেনদেন না হলে সুদের পরিমাণ বাড়বে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, মার্জিন ঋণের সুদ অনেক বিপদের সময় মওকুফ করা হয়। সে বিষয়ে বিবেচনা করা যেতে পারে। বিএসইসি কোনো নির্দেশনা দিতে পারে কি না সেটাও দেখা উচিত। সে ক্ষেত্রে সবার সুদ মওকুফ না করে যাদের শেয়ার ফ্লোরে রয়েছে তাঁদের ছাড় দিলে বিনিয়োগকারীও বাঁচবে এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের স্বার্থও রক্ষা হবে।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ‘মার্জিন ঋণ’ এখন গলার কাঁটা। পুঁজিবাজারে ‘ফ্লোর প্রাইস’ নামক প্রতিবন্ধকতার কারণে লেনদেন করতে না পারায় এসব মার্জিন ঋণ নিয়ে বিপাকে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তার ওপর নতুন মুদ্রানীতির কারণে এ ঋণের সুদের হারও বেড়েছে। এতে ২ থেকে ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তি সুদ গুনতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে তাদের মার্জিন ঋণের বোঝা আরও ভারী হচ্ছে।
স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন অনেকে। একে বলা হয় মার্জিন ঋণ। সাধারণত ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকার, ডিলাররা বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দিয়ে থাকে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণার আগপর্যন্ত বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ হারে সুদে মার্জিন ঋণ দেওয়া হতো। তবে এখন সেটা বাড়িয়ে ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ পর্যন্ত করা হচ্ছে। অর্থাৎ ২ থেকে ৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে মার্জিন ঋণের সুদের হার। তবে বড় অঙ্কের ঋণের গ্রাহকদের ক্ষেত্রে এই হার কিছুটা কম বলে জানা গেছে।
গত ১৮ জুন ঘোষিত মুদ্রানীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সালের এপ্রিলে বেঁধে দেওয়া ৯ শতাংশ সুদের সীমা থেকে সরে আসে। এতে ব্যাংকঋণের সুদের হার বেড়েছে। যার কারণে বেড়েছে মার্জিন ঋণের সুদও।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মার্জিন ঋণ ব্যাংক থেকে ধার করে দেওয়া হয়। ব্যাংকের সুদের হার বাড়লে মার্জিনের সুদের হারও বাড়াতে হয়।
দেশের পুঁজিবাজারে মার্জিন ঋণের পরিমাণ সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কয়েকজন কর্মকর্তা পুঁজিবাজারে মার্জিন ঋণের সম্ভাব্য পরিমাণ ১৫ হাজার কোটি টাকা হতে পারে বলে উল্লেখ করেছেন।
এই সম্ভাব্য পরিমাণকে পুঁজিবাজারের মার্জিন ঋণের স্থিতি এবং সুদের হারের গড় প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশ ধরে হিসাব করলে অতিরিক্ত সুদের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৩০০ কোটি টাকা। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের কাঁধে চাপবে আরও ৩০০ কোটি টাকা।
তবে প্রকৃতপক্ষে মার্জিন ঋণের সুদের হার আরও বেশি। এ বিষয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ঋণের বিপরীতে ব্যাংক সুদের হার আরোপ করে এক বছরের জন্য। তবে মার্জিন ঋণের ক্ষেত্রে তা হিসাব করা হয় প্রতি প্রান্তিকে বা তিন মাস অন্তর। সেই হিসাবে মার্জিন ঋণের প্রকৃত সুদের হার আরও কয়েক শতাংশ বেশি।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের শীর্ষ নির্বাহী খন্দকার সাফফাত রেজা বলেন, ব্যাংকঋণের চেয়ে কিছুটা বেশি পড়ে মার্জিন ঋণের সুদের হার।
এক দশক আগে ডিএসইতে লেনদেন শুরু করেন তানভীর ইসলাম। বর্তমানে তাঁর মার্জিন ঋণের বিনিয়োগ রয়েছে ৫ লাখ টাকা। ঋণের টাকায় ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। তবে গত এক বছরে ফ্লোর প্রাইস ও উদ্ভূত অর্থনৈতিক নানা সংকটের কারণে তিনি শেয়ার বেচাকেনা করতে পারেননি। বিনিয়োগ থেকে আসেনি ক্যাপিটাল গেইন বা মুনাফা। লভ্যাংশ থেকে প্রাপ্ত আয় দিয়েও মার্জিনের সুদ পরিশোধ হবে না। ফলে পকেট থেকে মার্চেন্ট ব্যাংকের সুদ পরিশোধ করতে হবে তাঁকে।
তানভীরের মতো এমন হাজারো মার্জিন ঋণের বিনিয়োগকারীরা এখন সমস্যায় পড়েছেন। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর পুঁজিবাজারে পতনরোধে গত বছরের জুলাইয়ে শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। এরপর পুঁজিবাজারে সাময়িক উত্থান হলেও পরবর্তী সময়ে ক্রেতাসংকটে ভুগতে থাকে। সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকে যায়। সেই দরে হাজার হাজার বিক্রেতা থাকলেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে লেনদেন করতে না পারায় মার্জিন ঋণধারীদের ঋণও পরিশোধ হচ্ছে না। তবে ঠিকই বাড়ছে সুদের বোঝা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মার্জিন ঋণ নিয়ে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীই ভালো শেয়ারে বিনিয়োগ করেছিলেন। ভালো শেয়ারগুলোর বেশির ভাগই ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। যারা রোল করতে পারছে না, সেই অ্যাকাউন্টগুলোর বোঝা আরও বাড়বে।
এ বিষয়ে দুটি সমস্যার কথা তুলে ধরে আল-আমিন বলেন, ফ্লোর প্রাইস এই মুহূর্তে তুলে দিলে দাম কমে ফোর্স সেলের মধ্যে পড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে লেনদেন না হলে সুদের পরিমাণ বাড়বে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, মার্জিন ঋণের সুদ অনেক বিপদের সময় মওকুফ করা হয়। সে বিষয়ে বিবেচনা করা যেতে পারে। বিএসইসি কোনো নির্দেশনা দিতে পারে কি না সেটাও দেখা উচিত। সে ক্ষেত্রে সবার সুদ মওকুফ না করে যাদের শেয়ার ফ্লোরে রয়েছে তাঁদের ছাড় দিলে বিনিয়োগকারীও বাঁচবে এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের স্বার্থও রক্ষা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে