ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন প্রার্থী। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া তাঁদের হলফনামা থেকে দেখা যাচ্ছে, সম্পদে সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটুর ধারেকাছেও কেউ নেই। স্বশিক্ষিত জাতীয় পার্টির নেতা শহিদুল ইসলামের অর্থসম্পদ সবচেয়ে কম।
মসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটু, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম, শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য রেজাউল হক ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম।
প্রার্থীদের মধ্যে টিটুর হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তাঁর কাছে নগদ রয়েছে ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, ব্যাংকে রয়েছে ৭ কোটি ৭৬ লাখ, কোম্পানির শেয়ার রয়েছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ, স্থায়ী আমানত বিনিয়োগের পরিমাণ ১২ লাখ টাকা। তিনি তাঁর ব্যবহৃত যানবাহনের মূল্য দেখিয়েছেন ২৬ লাখ টাকা। তাঁর অংশীদারি ব্যবসায় রয়েছে ৯১ লাখ এবং শেয়ার মূলধন থেকে তাঁর আয় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। তাঁর কৃষিজমির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৬ লাখ এবং অকৃষিজমির মূল্য ২ কোটি ৯২ লাখ, নিজ নামে দালানের মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। মোট ঋণ রয়েছে তিন কোটি টাকার বেশি। স্নাতক সম্পন্ন করা এই প্রার্থী চাকরি থেকে আয় দেখিয়েছেন ২১ লাখ এবং ব্যাংকে থাকা বিভিন্ন আমানত থেকে তাঁর আয় ২৭ লাখ টাকা।
এহতেশামুল আলমের কাছে নগদ রয়েছে ৪ লাখ টাকা। বাস ও ট্রাক আছে তাঁর। এই দুটির মূল্য দেখিয়েছেন ৬৩ লাখ এবং একটি চারতলা বাড়ির মূল্য দেখিয়েছেন ১৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে কার লোন দেখিয়েছেন ৫৪ লাখ টাকা। আয়ের উৎস হিসেবে বাড়ি ভাড়া বাবদ ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ব্যবসা থেকে আয় ৪ লাখ টাকা এবং নির্ভরশীলদের চাকরি থেকে ৫ লাখ টাকা আয় দেখিয়েছেন তিনি।
সাদেকুল হক খান মিল্কী টজুর হাতে নগদ রয়েছে ৯৪ লাখ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৯৭ হাজার টাকা। বাড়ি ভাড়া থেকে আয় দেখিয়েছেন ৯০ হাজার টাকা। শিক্ষকতা, চিকিৎসা এবং আইন পেশা থেকে আয় দেখিয়েছেন ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এ ছাড়া জমি বিক্রি থেকে আয় দেখিয়েছেন ৮৮ লাখ টাকা।
আরেক প্রার্থী শহিদুল ইসলামের হাতে নগদ রয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং ব্যবসায় বিনিয়োগ ৩ লাখ টাকা। পিএইচডি ডিগ্রিধারী রেজাউল হকের কাছে নগদ রয়েছে ১৭ লাখ টাকা। শিক্ষকতা, চিকিৎসা ও আইন পেশায় তাঁর আয় ৪ লাখ টাকা।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন প্রার্থী। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া তাঁদের হলফনামা থেকে দেখা যাচ্ছে, সম্পদে সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটুর ধারেকাছেও কেউ নেই। স্বশিক্ষিত জাতীয় পার্টির নেতা শহিদুল ইসলামের অর্থসম্পদ সবচেয়ে কম।
মসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটু, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম, শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য রেজাউল হক ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম।
প্রার্থীদের মধ্যে টিটুর হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তাঁর কাছে নগদ রয়েছে ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা, ব্যাংকে রয়েছে ৭ কোটি ৭৬ লাখ, কোম্পানির শেয়ার রয়েছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ, স্থায়ী আমানত বিনিয়োগের পরিমাণ ১২ লাখ টাকা। তিনি তাঁর ব্যবহৃত যানবাহনের মূল্য দেখিয়েছেন ২৬ লাখ টাকা। তাঁর অংশীদারি ব্যবসায় রয়েছে ৯১ লাখ এবং শেয়ার মূলধন থেকে তাঁর আয় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। তাঁর কৃষিজমির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৬ লাখ এবং অকৃষিজমির মূল্য ২ কোটি ৯২ লাখ, নিজ নামে দালানের মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। মোট ঋণ রয়েছে তিন কোটি টাকার বেশি। স্নাতক সম্পন্ন করা এই প্রার্থী চাকরি থেকে আয় দেখিয়েছেন ২১ লাখ এবং ব্যাংকে থাকা বিভিন্ন আমানত থেকে তাঁর আয় ২৭ লাখ টাকা।
এহতেশামুল আলমের কাছে নগদ রয়েছে ৪ লাখ টাকা। বাস ও ট্রাক আছে তাঁর। এই দুটির মূল্য দেখিয়েছেন ৬৩ লাখ এবং একটি চারতলা বাড়ির মূল্য দেখিয়েছেন ১৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে কার লোন দেখিয়েছেন ৫৪ লাখ টাকা। আয়ের উৎস হিসেবে বাড়ি ভাড়া বাবদ ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ব্যবসা থেকে আয় ৪ লাখ টাকা এবং নির্ভরশীলদের চাকরি থেকে ৫ লাখ টাকা আয় দেখিয়েছেন তিনি।
সাদেকুল হক খান মিল্কী টজুর হাতে নগদ রয়েছে ৯৪ লাখ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ৯৭ হাজার টাকা। বাড়ি ভাড়া থেকে আয় দেখিয়েছেন ৯০ হাজার টাকা। শিক্ষকতা, চিকিৎসা এবং আইন পেশা থেকে আয় দেখিয়েছেন ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এ ছাড়া জমি বিক্রি থেকে আয় দেখিয়েছেন ৮৮ লাখ টাকা।
আরেক প্রার্থী শহিদুল ইসলামের হাতে নগদ রয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং ব্যবসায় বিনিয়োগ ৩ লাখ টাকা। পিএইচডি ডিগ্রিধারী রেজাউল হকের কাছে নগদ রয়েছে ১৭ লাখ টাকা। শিক্ষকতা, চিকিৎসা ও আইন পেশায় তাঁর আয় ৪ লাখ টাকা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪