তৌফিকুল ইসলাম ও অর্ণব সান্যাল, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় নাগরিক সমস্যার শেষ নেই। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি যে সমস্যায় পোহাতে হয়; সেটি হলো যানজট। যানজট নিরসনে বিভিন্ন সময়ে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। গত কয়েক বছরে যানজট নিরসনে নেওয়া পদক্ষেপগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নগরীর ব্যস্ততম বিভিন্ন সড়কে ইউলুপ ও ইউটার্ন নির্মাণ। রামপুরা ও বাড্ডা এলাকায় এরই মধ্যে দুটি ইউলুপ চালু হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার প্রায় ১০টি মোড়ে ইউটার্ন নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি চালুও হয়েছে। তবে ইউলুপ ও ইউটার্নের কার্যকারিতা নিয়ে নগরবাসী ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে যানজট নিরসন কতটা সম্ভব, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
ঢাকায় যানজটের অন্যতম কারণ হিসেবে যানবাহনের ঘন ঘন লেন পরিবর্তন এবং ব্যস্ত রাস্তায় ইউটার্ন নেওয়ার প্রবণতাকে চিহ্নিত করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ইউটার্ন নিয়ে রাস্তা পরিবর্তনের প্রক্রিয়া সহজ করতে ইউলুপ ও ইউটার্ন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ইউলুপের মাধ্যমে ফ্লাইওভারের মতো অবকাঠামো তৈরি করে উড়াল পথের মাধ্যমে এক রাস্তা থেকে যানবাহনকে অন্যপাশের রাস্তায় যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রামপুরা ও বাড্ডায় নির্মিত ইউলুপগুলোকে এলিভেটেড ইউলুপ বলছেন বিশেষজ্ঞেরা।
আর ইউটার্নের ক্ষেত্রে উড়াল পথ তৈরি না করে রাস্তার কিছু অংশ নিয়ে পৃথক লেনের মাধ্যমে অন্যপাশের রাস্তায় যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২০১৬ সালে ঢাকা তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড় থেকে উত্তরা পর্যন্ত ১১টি ইউটার্ন নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। সংশোধিত প্রকল্পে অবশ্য ১০টি ইউটার্ন নির্মাণের কথা বলা হয়েছে।
ইউটার্ন নগরীর যানজট পুরোপুরি কমাতে পারে না। পিক আওয়ারে কিছুটা হলেও গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
ড. শামছুল হক, গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ
এসব প্রকল্পের সুফল জানতে প্রকল্প এলাকায় সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে এবং নিয়মিত যাতায়াতকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইউলুপের কারণে যানজট কিছুটা কমলেও ইউটার্নের কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে যানজট আরও বেড়েছে। অবশ্য ইউলুপের কারণে দিনের কিছুটা সময় স্বস্তি মিললেও সকালে ও সন্ধ্যায় অফিস টাইমে যানজটের ভোগান্তি এখনো পোহাতে হচ্ছে। আর ইউটার্ন নির্মাণের কারণে রাস্তার মোড়গুলো কিছুটা সংকীর্ণ হওয়ায় যানজটের সমাধান হয়নি। বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
সাইফুল ইসলাম নামে একজন অটোরিকশাচালক জানান, তিনি এই শহরে ৭-৮ বছর অটোরিকশা চালান। তিনি মনে করেন, ইউটার্নের চেয়ে ইউলুপ দিয়ে যাতায়াত অনেকটাই সহজ। কারণ উড়াল পথে উঠে সহজেই অন্যপাশে নামতে পারেন। কিন্তু রাস্তা থেকে ইউটার্ন নিতে গেলে ট্রাফিক সিগনালের অপেক্ষায় থাকতে হয় এত যানজট আরও বাড়ে।
আবার মুরাদ হাসান নামে এক চাকরিজীবীর দাবি, ইউটার্নের কারণে যানজট কিছুটা কমলেও পুরোপুরি কাটেনি। বিশেষ করে অফিস টাইমে যানজট লেগেই থাকে।
এ প্রসঙ্গে গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ড. শামছুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইউটার্ন নগরীর যানজট পুরোপুরি কমাতে পারে না। পিক আওয়ারে কিছুটা হলেও গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তবে গাড়ির চাপ বেশি হয়ে গেলে ইউটার্ন কাজ করবে না। একই সঙ্গে ইউটার্নগুলোকে এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন রাস্তার দুই পাশের গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
তবে ইউটার্ন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালের মধ্যে চলমান প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত চালু হওয়া ইউটার্নের কার্যকারিতা নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। ভবিষ্যতে করিডোরভিত্তিক ইউটার্নের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে। তবে নতুন করে আরও ইউলুপ নির্মাণের পরিকল্পনা আপাতত নেই।
একই নকশায় না করে এলাকাভেদে আলাদা আলাদা নকশায় ইউটার্ন নির্মাণ করা হলে যানজট কমানো যেত।
ড. আদিল মুহাম্মদ খান, নগর পরিকল্পনাবিদ
ইউটার্ন নিয়ে কথা হয় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মহাখালী জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) আশফাক আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ইউটার্ন নির্মাণের সময় ট্রাফিক বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তাই প্রকৌশলগত কিছু ত্রুটি রয়ে গেছে। সে জন্য কিছু ইউটার্নের পাশে জায়গা কম আছে। ফলে বড় গাড়ি ঘোরাতে গেলে পেছনে যানজট লেগে যায়। এর ফলে খুব একটা সুফল পাওয়া যাচ্ছে এমন নয়। তবে কিছুটা যানজট কমায় ইউটার্ন ও ইউলুপ। গাড়ির চাপ বাড়লে এসব আর কাজ করে না।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সাধারণ সম্পাদক ও নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই নকশায় না করে এলাকা ভেদে আলাদা আলাদা নকশায় ইউটার্ন নির্মাণ করা হলে যানজট কমানো যেত। তবে ঢাকার যানজট নিয়ন্ত্রণে এই শহরের কোন সড়কে কোন ধরনের যানবাহন চলবে তা নির্ধারণ জরুরি জানিয়ে ড. আদিল বলেন, ‘সড়ক অনুয়ায়ী যানবাহনের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। সব মিলিয়ে একটি কমিউনিটি ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান তৈরি করতে হবে। তবেই যানজট কমানো যাবে।’
বুয়েটের আরেক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামানের মতে, ‘রাজধানীর যানজট কমাতে করিডোরকেন্দ্রিক ইউটার্ন ও ইউলুপ আংশিক কাজ করবে। নগরীর পুরোপুরি যানজট কমাতে হলে সঠিক সড়ক ব্যবস্থাপনা ছাড়া গতি নেই। তবেই কেবল যানজট কমাতে পুরোপুরি কার্যকর হবে ইউটার্ন ও ইউলুপ।’
রাজধানী ঢাকায় নাগরিক সমস্যার শেষ নেই। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি যে সমস্যায় পোহাতে হয়; সেটি হলো যানজট। যানজট নিরসনে বিভিন্ন সময়ে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। গত কয়েক বছরে যানজট নিরসনে নেওয়া পদক্ষেপগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য নগরীর ব্যস্ততম বিভিন্ন সড়কে ইউলুপ ও ইউটার্ন নির্মাণ। রামপুরা ও বাড্ডা এলাকায় এরই মধ্যে দুটি ইউলুপ চালু হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকার প্রায় ১০টি মোড়ে ইউটার্ন নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি চালুও হয়েছে। তবে ইউলুপ ও ইউটার্নের কার্যকারিতা নিয়ে নগরবাসী ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে যানজট নিরসন কতটা সম্ভব, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
ঢাকায় যানজটের অন্যতম কারণ হিসেবে যানবাহনের ঘন ঘন লেন পরিবর্তন এবং ব্যস্ত রাস্তায় ইউটার্ন নেওয়ার প্রবণতাকে চিহ্নিত করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ইউটার্ন নিয়ে রাস্তা পরিবর্তনের প্রক্রিয়া সহজ করতে ইউলুপ ও ইউটার্ন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ইউলুপের মাধ্যমে ফ্লাইওভারের মতো অবকাঠামো তৈরি করে উড়াল পথের মাধ্যমে এক রাস্তা থেকে যানবাহনকে অন্যপাশের রাস্তায় যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। রামপুরা ও বাড্ডায় নির্মিত ইউলুপগুলোকে এলিভেটেড ইউলুপ বলছেন বিশেষজ্ঞেরা।
আর ইউটার্নের ক্ষেত্রে উড়াল পথ তৈরি না করে রাস্তার কিছু অংশ নিয়ে পৃথক লেনের মাধ্যমে অন্যপাশের রাস্তায় যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২০১৬ সালে ঢাকা তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড় থেকে উত্তরা পর্যন্ত ১১টি ইউটার্ন নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। সংশোধিত প্রকল্পে অবশ্য ১০টি ইউটার্ন নির্মাণের কথা বলা হয়েছে।
ইউটার্ন নগরীর যানজট পুরোপুরি কমাতে পারে না। পিক আওয়ারে কিছুটা হলেও গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
ড. শামছুল হক, গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ
এসব প্রকল্পের সুফল জানতে প্রকল্প এলাকায় সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে এবং নিয়মিত যাতায়াতকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইউলুপের কারণে যানজট কিছুটা কমলেও ইউটার্নের কারণে কোনো কোনো ক্ষেত্রে যানজট আরও বেড়েছে। অবশ্য ইউলুপের কারণে দিনের কিছুটা সময় স্বস্তি মিললেও সকালে ও সন্ধ্যায় অফিস টাইমে যানজটের ভোগান্তি এখনো পোহাতে হচ্ছে। আর ইউটার্ন নির্মাণের কারণে রাস্তার মোড়গুলো কিছুটা সংকীর্ণ হওয়ায় যানজটের সমাধান হয়নি। বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
সাইফুল ইসলাম নামে একজন অটোরিকশাচালক জানান, তিনি এই শহরে ৭-৮ বছর অটোরিকশা চালান। তিনি মনে করেন, ইউটার্নের চেয়ে ইউলুপ দিয়ে যাতায়াত অনেকটাই সহজ। কারণ উড়াল পথে উঠে সহজেই অন্যপাশে নামতে পারেন। কিন্তু রাস্তা থেকে ইউটার্ন নিতে গেলে ট্রাফিক সিগনালের অপেক্ষায় থাকতে হয় এত যানজট আরও বাড়ে।
আবার মুরাদ হাসান নামে এক চাকরিজীবীর দাবি, ইউটার্নের কারণে যানজট কিছুটা কমলেও পুরোপুরি কাটেনি। বিশেষ করে অফিস টাইমে যানজট লেগেই থাকে।
এ প্রসঙ্গে গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ড. শামছুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইউটার্ন নগরীর যানজট পুরোপুরি কমাতে পারে না। পিক আওয়ারে কিছুটা হলেও গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তবে গাড়ির চাপ বেশি হয়ে গেলে ইউটার্ন কাজ করবে না। একই সঙ্গে ইউটার্নগুলোকে এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন রাস্তার দুই পাশের গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
তবে ইউটার্ন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২২ সালের মধ্যে চলমান প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত চালু হওয়া ইউটার্নের কার্যকারিতা নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট। ভবিষ্যতে করিডোরভিত্তিক ইউটার্নের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে। তবে নতুন করে আরও ইউলুপ নির্মাণের পরিকল্পনা আপাতত নেই।
একই নকশায় না করে এলাকাভেদে আলাদা আলাদা নকশায় ইউটার্ন নির্মাণ করা হলে যানজট কমানো যেত।
ড. আদিল মুহাম্মদ খান, নগর পরিকল্পনাবিদ
ইউটার্ন নিয়ে কথা হয় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মহাখালী জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) আশফাক আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘ইউটার্ন নির্মাণের সময় ট্রাফিক বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। তাই প্রকৌশলগত কিছু ত্রুটি রয়ে গেছে। সে জন্য কিছু ইউটার্নের পাশে জায়গা কম আছে। ফলে বড় গাড়ি ঘোরাতে গেলে পেছনে যানজট লেগে যায়। এর ফলে খুব একটা সুফল পাওয়া যাচ্ছে এমন নয়। তবে কিছুটা যানজট কমায় ইউটার্ন ও ইউলুপ। গাড়ির চাপ বাড়লে এসব আর কাজ করে না।’
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সাধারণ সম্পাদক ও নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই নকশায় না করে এলাকা ভেদে আলাদা আলাদা নকশায় ইউটার্ন নির্মাণ করা হলে যানজট কমানো যেত। তবে ঢাকার যানজট নিয়ন্ত্রণে এই শহরের কোন সড়কে কোন ধরনের যানবাহন চলবে তা নির্ধারণ জরুরি জানিয়ে ড. আদিল বলেন, ‘সড়ক অনুয়ায়ী যানবাহনের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। সব মিলিয়ে একটি কমিউনিটি ট্রান্সপোর্ট প্ল্যান তৈরি করতে হবে। তবেই যানজট কমানো যাবে।’
বুয়েটের আরেক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামানের মতে, ‘রাজধানীর যানজট কমাতে করিডোরকেন্দ্রিক ইউটার্ন ও ইউলুপ আংশিক কাজ করবে। নগরীর পুরোপুরি যানজট কমাতে হলে সঠিক সড়ক ব্যবস্থাপনা ছাড়া গতি নেই। তবেই কেবল যানজট কমাতে পুরোপুরি কার্যকর হবে ইউটার্ন ও ইউলুপ।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে