নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নয় মাস যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদারদের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছিল বাংলাদেশ। তবে তখনো বাঙালির এ বিজয় অপূর্ণ থেকে যায়। কারণ তখনো পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয় দেশটি। বঙ্গবন্ধু লন্ডন, দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি ফিরে আসেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে। তাঁর ফেরার মাধ্যমে পূর্ণতা পায় স্বাধীনতা।
বঙ্গবন্ধুকে ২৫ মার্চ রাতে গ্রেপ্তারের পর সুদীর্ঘ সময় বন্দি-জীবন কাটাতে হয়েছে। রবার্ট পেইনের বর্ণনায়, ২৫ মার্চ রাতে বাসভবন থেকে গ্রেপ্তারের পর কুর্মিটোলা সেনানিবাসে কাটে ছয় দিন। তারপর ঢাকা থেকে নেওয়া হয় করাচি। পরের দিন মিয়ানওয়ালি কারাগারে। চার মাস পরে লায়ালপুর কোর্টে আসামির কাঠগড়ায়। এভাবে মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের কারাগারেই কাটে জাতির পিতার পুরোটা সময়। কারাগারে দীর্ঘ সাড়ে নয় মাস বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত কেটেছে মৃত্যুর প্রচ্ছন্ন হুমকিতে।
২৯০ দিন বন্দী থাকার পরে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি ভোররাতেই মুক্তি দেওয়া হয় বঙ্গবন্ধুকে। সেদিনই তিনি পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনের (পিআইএ) বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন। ওই দিন গ্রিনিচ সময় ৬টা ৩৬ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১২টা ৩৬ মিনিট) হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। পরদিন ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর বিশেষ বিমানে দেশের পথে যাত্রা করেন।
১০ তারিখ সকালেই তিনি নামেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানবাহিনীর কমেট জেটটি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অবতরণ করলে তাঁর সম্মানে ২১ বার তোপধ্বনি করা হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
পরে দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধুকে বহনকারী ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানবাহিনীর কমেট বিমানটি ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে। ঢাকার আকাশসীমায় পৌঁছানোর পরে অপেক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। বেলা ১টা ৫১ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দরে বিমানটি অবতরণ করে। বিমানে সিঁড়ি স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও অন্যান্য নেতা, মুজিব বাহিনীর চার প্রধান, কেন্দ্রীয় স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীন স্বদেশে অভ্যর্থনা জানান।
এ দিন বিকেল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন জাতির জনক। সশ্রদ্ধ চিত্তে তিনি সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন, সবাইকে দেশ গড়ার কাজে উদ্বুদ্ধ করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠনে সকলের নিরলস প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি, ত্রিশ লাখ শহীদ ও দুই লাখ নির্যাতিত মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখব। সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের “সোনার বাংলাদেশ” বিনির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখব।’
কর্মসূচি: বঙ্গবন্ধুর এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে আখ্যায়িত করা হয়েছিল ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা’। সেই থেকে কৃতজ্ঞ বাঙালি জাতি নানা আয়োজনে পালন করে আসছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনের কর্মসূচি পালন করবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি। ১০ জানুয়ারি ‘টুঙ্গিপাড়া: হৃদয়ে পিতৃভূমি’ প্রতিপাদ্যে আলোচনা সভা করবে তারা।
১১ ও ১২ জানুয়ারি আলোচনা সভা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী টুঙ্গিপাড়ায় মুজিব মেলা হবে। ৬৪টি জেলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি মুজিব মেলার মাধ্যমে তুলে ধরা হবে।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার সকাল সাতটায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। বেলা তিনটায় ‘মুক্ত স্বদেশে জাতির পিতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন তিনি। দিবসটি উপলক্ষে ঢাকায় দুই দিনের কর্মসূচি পালন করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
নয় মাস যুদ্ধের পরে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদারদের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছিল বাংলাদেশ। তবে তখনো বাঙালির এ বিজয় অপূর্ণ থেকে যায়। কারণ তখনো পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয় দেশটি। বঙ্গবন্ধু লন্ডন, দিল্লি হয়ে ১০ জানুয়ারি ফিরে আসেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে। তাঁর ফেরার মাধ্যমে পূর্ণতা পায় স্বাধীনতা।
বঙ্গবন্ধুকে ২৫ মার্চ রাতে গ্রেপ্তারের পর সুদীর্ঘ সময় বন্দি-জীবন কাটাতে হয়েছে। রবার্ট পেইনের বর্ণনায়, ২৫ মার্চ রাতে বাসভবন থেকে গ্রেপ্তারের পর কুর্মিটোলা সেনানিবাসে কাটে ছয় দিন। তারপর ঢাকা থেকে নেওয়া হয় করাচি। পরের দিন মিয়ানওয়ালি কারাগারে। চার মাস পরে লায়ালপুর কোর্টে আসামির কাঠগড়ায়। এভাবে মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের কারাগারেই কাটে জাতির পিতার পুরোটা সময়। কারাগারে দীর্ঘ সাড়ে নয় মাস বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত কেটেছে মৃত্যুর প্রচ্ছন্ন হুমকিতে।
২৯০ দিন বন্দী থাকার পরে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি ভোররাতেই মুক্তি দেওয়া হয় বঙ্গবন্ধুকে। সেদিনই তিনি পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনের (পিআইএ) বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন। ওই দিন গ্রিনিচ সময় ৬টা ৩৬ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১২টা ৩৬ মিনিট) হিথরো বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। পরদিন ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর বিশেষ বিমানে দেশের পথে যাত্রা করেন।
১০ তারিখ সকালেই তিনি নামেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানবাহিনীর কমেট জেটটি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অবতরণ করলে তাঁর সম্মানে ২১ বার তোপধ্বনি করা হয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
পরে দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধুকে বহনকারী ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানবাহিনীর কমেট বিমানটি ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে। ঢাকার আকাশসীমায় পৌঁছানোর পরে অপেক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। বেলা ১টা ৫১ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দরে বিমানটি অবতরণ করে। বিমানে সিঁড়ি স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও অন্যান্য নেতা, মুজিব বাহিনীর চার প্রধান, কেন্দ্রীয় স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতারা বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীন স্বদেশে অভ্যর্থনা জানান।
এ দিন বিকেল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন জাতির জনক। সশ্রদ্ধ চিত্তে তিনি সবার ত্যাগের কথা স্মরণ করেন, সবাইকে দেশ গড়ার কাজে উদ্বুদ্ধ করেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠনে সকলের নিরলস প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি, ত্রিশ লাখ শহীদ ও দুই লাখ নির্যাতিত মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখব। সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের “সোনার বাংলাদেশ” বিনির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখব।’
কর্মসূচি: বঙ্গবন্ধুর এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে আখ্যায়িত করা হয়েছিল ‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা’। সেই থেকে কৃতজ্ঞ বাঙালি জাতি নানা আয়োজনে পালন করে আসছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনের কর্মসূচি পালন করবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি। ১০ জানুয়ারি ‘টুঙ্গিপাড়া: হৃদয়ে পিতৃভূমি’ প্রতিপাদ্যে আলোচনা সভা করবে তারা।
১১ ও ১২ জানুয়ারি আলোচনা সভা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী টুঙ্গিপাড়ায় মুজিব মেলা হবে। ৬৪টি জেলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি মুজিব মেলার মাধ্যমে তুলে ধরা হবে।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার সকাল সাতটায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। বেলা তিনটায় ‘মুক্ত স্বদেশে জাতির পিতা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন তিনি। দিবসটি উপলক্ষে ঢাকায় দুই দিনের কর্মসূচি পালন করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে