আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে উপজেলার বিভিন্ন খালে পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এতে কৃষক ও সেচ ব্যবস্থাপনার কাজে জড়িতরা বিপাকে পড়েছেন। বেশির ভাগ সময় জোয়ার-ভাটা হিসাবে করে সেচকাজ করতে হচ্ছে।
শুকনো মৌসুমে বোরো চাষের জন্য সেচের প্রয়োজন হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বড় নদীতে পাম্প বসানো সম্ভব হয় না। তাই খেতে সেচের জন্য কৃষক ও সেচব্যবস্থাপকেরা খালের ওপর নির্ভরশীল। ছোট খালগুলোতে শীত মৌসুমে পানিসংকট দেখা দেয়। ফলে বোরো চাষ শুরু করে কৃষকদের বিপাকে পড়তে হয়। কেউ কেউ নিজ খরচে খাল কেটে পানি চলাচল কিছুটা সহজ করে নিয়েছেন।
উপজেলা কৃষি দপ্তর সূত্র জানায়, বিদ্যুতের সেচ পাম্প ও ডিজেলচালিত পাম্প মিলিয়ে প্রায় ৬২টি ইরি ও বোরো চাষের স্থান (ব্লক) রয়েছে উপজেলায়। এসব ব্লকের অধীনে ১ হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে ইরি ও বোরো চাষ হচ্ছে।
উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের সেচব্যবস্থাপক মো. রুবেল ব্যাপারী জানান, বানীমর্দন লঞ্চঘাট থেকে বোয়ালিয়া গ্রাম হয়ে বাটামারা জয়ন্তী নদী পর্যন্ত একটি খাল রয়েছে। একই খালের একটি শাখা সফিপুর লঞ্চঘাট এলাকা পর্যন্ত গেছে। খালটির ওপর নির্ভর করে ছয়টি বিলে ইরি ও বোরো চাষ করা হয়। কিন্তু খালটিতে সবসময় পানি পাওয়া যায় না।
রুবেল ব্যাপারী আরও জানান, তাঁর ব্লকে প্রায় ২৮ একর জমিতে ইরি চাষ হচ্ছে। কিন্তু পানিসংকটে জোয়ার-ভাটা হিসাবে করে মর্টার চালাতে হয়। পানি পাওয়ার সুবিধার্থে নিজ উদ্যোগে প্রায় ২০০ ফুট খাল খনন করে নিয়েছেন।
পৌর এলাকার চরডিক্রী গ্রামের সেচব্যবস্থাপক কাওসার হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘নয়াভাঙনী খালের ওপর নির্ভর করে প্রায় ২৫ একর জমিতে ইরি চাষ শুরু হয়েছে। খালটিতে পানিসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সেচকাজ ব্যাহত হচ্ছে।’
সফিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু মুছা হিমু মুন্সী জানান, বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করে খাল খননের বরাদ্দ করা হয়। ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ না করায় বর্ষার এক মৌসুমে খাল ভরাট হয়ে যায়। এতে সেচ ব্যাহত হচ্ছে।
মুলাদী স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আশিস কুমার দাস বলেন, ‘পানি নিষ্কাশন এবং সেচ সুবিধার্থে খালগুলো খনন ও পুনর্খনন করা হয়। খালের পানিসংকটের বিষয়টি পরিদর্শন করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. অহিদুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) থেকে কম খরচে সেচ পাম্প ভাড়া দিয়ে কৃষক ও সেচব্যবস্থাপকদের সহায়তা করা হচ্ছে। এতে উপজেলায় ইরি ও বোরো চাষ বেড়েছে। তবে কোথাও পানিসংকটে সেচ ব্যাহত হলে এলজিইডির মাধ্যমে সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুলাদীতে উপজেলার বিভিন্ন খালে পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এতে কৃষক ও সেচ ব্যবস্থাপনার কাজে জড়িতরা বিপাকে পড়েছেন। বেশির ভাগ সময় জোয়ার-ভাটা হিসাবে করে সেচকাজ করতে হচ্ছে।
শুকনো মৌসুমে বোরো চাষের জন্য সেচের প্রয়োজন হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বড় নদীতে পাম্প বসানো সম্ভব হয় না। তাই খেতে সেচের জন্য কৃষক ও সেচব্যবস্থাপকেরা খালের ওপর নির্ভরশীল। ছোট খালগুলোতে শীত মৌসুমে পানিসংকট দেখা দেয়। ফলে বোরো চাষ শুরু করে কৃষকদের বিপাকে পড়তে হয়। কেউ কেউ নিজ খরচে খাল কেটে পানি চলাচল কিছুটা সহজ করে নিয়েছেন।
উপজেলা কৃষি দপ্তর সূত্র জানায়, বিদ্যুতের সেচ পাম্প ও ডিজেলচালিত পাম্প মিলিয়ে প্রায় ৬২টি ইরি ও বোরো চাষের স্থান (ব্লক) রয়েছে উপজেলায়। এসব ব্লকের অধীনে ১ হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে ইরি ও বোরো চাষ হচ্ছে।
উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের সেচব্যবস্থাপক মো. রুবেল ব্যাপারী জানান, বানীমর্দন লঞ্চঘাট থেকে বোয়ালিয়া গ্রাম হয়ে বাটামারা জয়ন্তী নদী পর্যন্ত একটি খাল রয়েছে। একই খালের একটি শাখা সফিপুর লঞ্চঘাট এলাকা পর্যন্ত গেছে। খালটির ওপর নির্ভর করে ছয়টি বিলে ইরি ও বোরো চাষ করা হয়। কিন্তু খালটিতে সবসময় পানি পাওয়া যায় না।
রুবেল ব্যাপারী আরও জানান, তাঁর ব্লকে প্রায় ২৮ একর জমিতে ইরি চাষ হচ্ছে। কিন্তু পানিসংকটে জোয়ার-ভাটা হিসাবে করে মর্টার চালাতে হয়। পানি পাওয়ার সুবিধার্থে নিজ উদ্যোগে প্রায় ২০০ ফুট খাল খনন করে নিয়েছেন।
পৌর এলাকার চরডিক্রী গ্রামের সেচব্যবস্থাপক কাওসার হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘নয়াভাঙনী খালের ওপর নির্ভর করে প্রায় ২৫ একর জমিতে ইরি চাষ শুরু হয়েছে। খালটিতে পানিসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সেচকাজ ব্যাহত হচ্ছে।’
সফিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু মুছা হিমু মুন্সী জানান, বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করে খাল খননের বরাদ্দ করা হয়। ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ না করায় বর্ষার এক মৌসুমে খাল ভরাট হয়ে যায়। এতে সেচ ব্যাহত হচ্ছে।
মুলাদী স্থানীয় সরকার প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আশিস কুমার দাস বলেন, ‘পানি নিষ্কাশন এবং সেচ সুবিধার্থে খালগুলো খনন ও পুনর্খনন করা হয়। খালের পানিসংকটের বিষয়টি পরিদর্শন করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. অহিদুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) থেকে কম খরচে সেচ পাম্প ভাড়া দিয়ে কৃষক ও সেচব্যবস্থাপকদের সহায়তা করা হচ্ছে। এতে উপজেলায় ইরি ও বোরো চাষ বেড়েছে। তবে কোথাও পানিসংকটে সেচ ব্যাহত হলে এলজিইডির মাধ্যমে সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে