গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
গঙ্গাচড়া উপজেলার বড়াইবাড়ি দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি প্রস্তুতি পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। জনপ্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। গত বুধবার দুপুরে পরীক্ষা চলাকালীন ওই বিদ্যালয়ে গেলে শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ করেন।
এদিকে, যেসব শিক্ষার্থী টাকা দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
কথা হয় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোনালী আক্তারের সঙ্গে। সোনালী জানায়, তার কাছে পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। সে ৩০০ টাকা দেয়। বাকি ২০০ টাকা দিতে না পারায় তাকে পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে বাকি টাকা দেওয়ার কথা বললে পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দেয়।
আব্দুর রহিম নামে এক শিক্ষার্থী জানায়, তার বাবা মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালান। পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকা চাওয়া হয়। ২০০ টাকা দেয় আব্দুর রহিম। বাকি টাকা না দেওয়ায় পরীক্ষার হলে ঢুকতে দেয়নি। স্কুলের মাঠে ৩০ মিনিট দাঁড় করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিকদের বিষয়টি জানানোর কথা বললে পরীক্ষা দিতে দেয়।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মনিরা বলেন, ‘টাকা কালেকশনের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হয়নি।’
ফরিদা বেগম নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার স্বামী ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। সেখান থেকে যে বেতন পান তাতে সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য। ধারদেনা করে ৩০০ টাকা দিয়েছি পরীক্ষার ফি দেওয়ার জন্য। স্কুলের স্যাররা নাকি বলেছেন বাকি ২০০ টাকা দিতে হবে। বাকি টাকা না দিলে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে না।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর জামান মুঠোফোন বলেন, ‘আমাদের টাকা নেওয়ার নিয়ম আছে তাই টাকা নিয়েছি। তবে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতেই পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তারা টাকা দিতে না চাইলে আমরা টাকা নিতাম না।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘বিষয়টি দেখতেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদ উদ্দিন বলেন, ‘উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে দেখার জন্য বলে দেওয়া হয়েছে।’
গঙ্গাচড়া উপজেলার বড়াইবাড়ি দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি প্রস্তুতি পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। জনপ্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। গত বুধবার দুপুরে পরীক্ষা চলাকালীন ওই বিদ্যালয়ে গেলে শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ করেন।
এদিকে, যেসব শিক্ষার্থী টাকা দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে।
কথা হয় ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোনালী আক্তারের সঙ্গে। সোনালী জানায়, তার কাছে পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। সে ৩০০ টাকা দেয়। বাকি ২০০ টাকা দিতে না পারায় তাকে পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে বাকি টাকা দেওয়ার কথা বললে পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দেয়।
আব্দুর রহিম নামে এক শিক্ষার্থী জানায়, তার বাবা মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালান। পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকা চাওয়া হয়। ২০০ টাকা দেয় আব্দুর রহিম। বাকি টাকা না দেওয়ায় পরীক্ষার হলে ঢুকতে দেয়নি। স্কুলের মাঠে ৩০ মিনিট দাঁড় করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিকদের বিষয়টি জানানোর কথা বললে পরীক্ষা দিতে দেয়।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মনিরা বলেন, ‘টাকা কালেকশনের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের কোনো ধরনের চাপ প্রয়োগ করা হয়নি।’
ফরিদা বেগম নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার স্বামী ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। সেখান থেকে যে বেতন পান তাতে সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য। ধারদেনা করে ৩০০ টাকা দিয়েছি পরীক্ষার ফি দেওয়ার জন্য। স্কুলের স্যাররা নাকি বলেছেন বাকি ২০০ টাকা দিতে হবে। বাকি টাকা না দিলে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে না।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর জামান মুঠোফোন বলেন, ‘আমাদের টাকা নেওয়ার নিয়ম আছে তাই টাকা নিয়েছি। তবে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতেই পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তারা টাকা দিতে না চাইলে আমরা টাকা নিতাম না।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘বিষয়টি দেখতেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদ উদ্দিন বলেন, ‘উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে দেখার জন্য বলে দেওয়া হয়েছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে