মেহেরপুর প্রতিনিধি
মেহেরপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপুল হত্যা মামলায় সব আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ওয়ালি উল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন সাবেক জেলা যুবলীগের সভাপতি সাজ্জাদুল আনাম, যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, আফজাল হোসেন লিখন, মাহফুজুর রহমান, ইয়ানুচ আলী ও বাদশা।
রায় ঘোষণার আগে সকাল থেকেই আদালতে কঠোর নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়। সাধারণ মানুষকে তল্লাশি করে আদালতের ভেতরে ঢোকার অনুমতি দেয় পুলিশ। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ৬ আসামিকে আদালতে নেওয়া হয়। বেশ কয়েকটি বিচারকার্য পরিচালনা করার পর দুপুর ১২টার দিকে বিচারক রায় ঘোষণা করেন। এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি এ মামলার রায়ের দিন ধার্য ছিল। ওই দিন আসামিরা আদালতে হাজির হলে ১৩ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য করা হয়। সেদিন আসামিরা আদালতে হাজির হলে পরে বিচারক ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন।
এদিকে, রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিদের আত্মীয়স্বজন ও আইনজীবীরা। মামলার আসামি সাজ্জাদুল আনামের বাবা সদরুল আনাম বলেন, ‘রায়ে সত্যের জয় হয়েছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’ আসামিপক্ষের আইনজীবী মারুফ আহম্মেদ বিজন বলেন, ‘বাদী পক্ষ অভিযোগ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ কারণে আদালত সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন।’
রায়ে হতাশা প্রকাশ করে বাদী বিলকিচ পারভিন বেলি বলেন, ‘এ রায়ে আমরা মর্মাহত। এ রায় আমাদের পরিবার মেনে নিতে পারছে না। সবার সঙ্গে বসে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পল্লব ভট্টাচার্য বলেন, ‘রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি এখনো হাতে পাইনি। পেলে পর্যালোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন যুবলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপুল। পরদিন তাঁর স্ত্রী সদর থানায় তৎকালীন জেলা যুবলীগের সভাপতি সাজ্জাদুল আনামকে প্রধান আসামি করে ছয়জনের নামে হত্যা মামলা করেন। ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর মামলার ২ নম্বর আসামি মাহফুজুর রহমান রিটন ও ৬ নম্বর আসামি আরিফকে বাদ দিয়ে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক তরিকুল ইসলাম। নতুন করে আসামি করা হয় লিখন, মাহফুজুর রহমান, বাদশা, সাজ্জাদুল আনাম, শহিদুল ইসলাম পেরেশান ও ইয়ানুচকে। পরে এ চার্জশিটের বিরুদ্ধে নারাজি দেন বেলি। আবারও তদন্ত শুরু করেন তরিকুল। তদন্ত শেষে তিনি ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর ওই ছয়জনকে আসামি করে আবারও আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার বাদী ওই চার্জশিটের বিরুদ্ধে আবারও নারাজি দেন। পরে মামলা চলে যায় সিআইডিতে। সিআইডির তৎকালীন উপপরিদর্শক আফাজ উদ্দীন ২০১৭ সালের ২১ জানুয়ারি ওই ছয়জনকে আসামি করে আদালতে আবারও চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার শুনানি ও ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে গতকাল বিচারক রায় ঘোষণা করেন।
মেহেরপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপুল হত্যা মামলায় সব আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ওয়ালি উল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন সাবেক জেলা যুবলীগের সভাপতি সাজ্জাদুল আনাম, যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, আফজাল হোসেন লিখন, মাহফুজুর রহমান, ইয়ানুচ আলী ও বাদশা।
রায় ঘোষণার আগে সকাল থেকেই আদালতে কঠোর নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়। সাধারণ মানুষকে তল্লাশি করে আদালতের ভেতরে ঢোকার অনুমতি দেয় পুলিশ। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ৬ আসামিকে আদালতে নেওয়া হয়। বেশ কয়েকটি বিচারকার্য পরিচালনা করার পর দুপুর ১২টার দিকে বিচারক রায় ঘোষণা করেন। এর আগে ৯ ফেব্রুয়ারি এ মামলার রায়ের দিন ধার্য ছিল। ওই দিন আসামিরা আদালতে হাজির হলে ১৩ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য করা হয়। সেদিন আসামিরা আদালতে হাজির হলে পরে বিচারক ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন।
এদিকে, রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন আসামিদের আত্মীয়স্বজন ও আইনজীবীরা। মামলার আসামি সাজ্জাদুল আনামের বাবা সদরুল আনাম বলেন, ‘রায়ে সত্যের জয় হয়েছে। এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’ আসামিপক্ষের আইনজীবী মারুফ আহম্মেদ বিজন বলেন, ‘বাদী পক্ষ অভিযোগ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ কারণে আদালত সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন।’
রায়ে হতাশা প্রকাশ করে বাদী বিলকিচ পারভিন বেলি বলেন, ‘এ রায়ে আমরা মর্মাহত। এ রায় আমাদের পরিবার মেনে নিতে পারছে না। সবার সঙ্গে বসে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পল্লব ভট্টাচার্য বলেন, ‘রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি এখনো হাতে পাইনি। পেলে পর্যালোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি রাতে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন যুবলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপুল। পরদিন তাঁর স্ত্রী সদর থানায় তৎকালীন জেলা যুবলীগের সভাপতি সাজ্জাদুল আনামকে প্রধান আসামি করে ছয়জনের নামে হত্যা মামলা করেন। ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর মামলার ২ নম্বর আসামি মাহফুজুর রহমান রিটন ও ৬ নম্বর আসামি আরিফকে বাদ দিয়ে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক তরিকুল ইসলাম। নতুন করে আসামি করা হয় লিখন, মাহফুজুর রহমান, বাদশা, সাজ্জাদুল আনাম, শহিদুল ইসলাম পেরেশান ও ইয়ানুচকে। পরে এ চার্জশিটের বিরুদ্ধে নারাজি দেন বেলি। আবারও তদন্ত শুরু করেন তরিকুল। তদন্ত শেষে তিনি ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর ওই ছয়জনকে আসামি করে আবারও আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার বাদী ওই চার্জশিটের বিরুদ্ধে আবারও নারাজি দেন। পরে মামলা চলে যায় সিআইডিতে। সিআইডির তৎকালীন উপপরিদর্শক আফাজ উদ্দীন ২০১৭ সালের ২১ জানুয়ারি ওই ছয়জনকে আসামি করে আদালতে আবারও চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার শুনানি ও ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে গতকাল বিচারক রায় ঘোষণা করেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে