মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের মতলব উত্তরের সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১১টি ঘর নির্মাণ করা হয়। সাদুল্লাপুর গ্রামে অবস্থিত এসব ঘরে ১১টি পরিবারের বসবাস রয়েছে। তবে বিদ্যুৎ, পানি ও শীতবস্ত্র-সংকটসহ নানা অসুবিধায় জীবনযাপন করছে এসব পরিবার। অথচ কেউ তাঁদের খবর নিচ্ছেন না। এমনকি উপজেলা প্রশাসনেরও তদারকি নেই বলে জানান এসব পরিবারের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা আছিয়া, প্রিয়াংকা রানী, মঞ্জু রানী, আরিফ ও তছি বেগমের ঘরে বিদ্যুতের মিটার সংযোগ নেই। ঘরে ওঠার পর কিছুদিন অন্ধকারে থেকে বাধ্য হয়ে সাইড লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেন তাঁরা। সব পরিবারের জন্য স্থাপন করা হয়েছে দুটি গভীর নলকূপ। স্থাপনের কিছুদিন পর থেকেই একটি বিকল আর অপরটিতে পরিমাণমতো পানি ওঠে না। ফলে সুপেয় পানির অভাবে ভুগছে পরিবারগুলো।
গুচ্ছগ্রাম নির্মাণের পর থেকে এক বছর ধরে এই সমস্যাগুলো নিয়ে দিনাতিপাত করছেন তাঁরা। প্রিয়াংকা, মঞ্জু রানী ও তছি বেগম বলেন, তাঁদের ঘরে বিদ্যুতের মিটার নেই। থাকার সমস্যা হচ্ছিল। পরে পাশের ঘর থেকে সাইড লাইন এনে কোনো রকম চলছে। খাবারের পানি নাই, গোসলের পানি নাই, টয়লেটের ট্যাংকের অবস্থা ভালো না। তাই এখানকার স্থানীয় মানুষের সঙ্গে তাঁদের প্রতিনিয়তই তর্ক করতে হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার শীতবস্ত্রও পাননি তাঁরা।
এক প্রশ্নের জবাবে তাঁরা বলেন, প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান, সদস্য কেউ তাঁদের খবর নেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজী শরিফুল হাসান বলেন, ‘ঘরগুলো নির্মাণ করে আমরা প্রতিটি ঘরে থাকা বাসিন্দাদের কাছে দলিল করে হস্তান্তর করেছি। টিউবওয়েল ও বিদ্যুতের সমস্যা থাকলে আমরা সরেজমিন দেখে ব্যবস্থা নেব। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সমস্যা সমাধান করে দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় মতলব উত্তরের ছেঙ্গারচর পৌরসভায় ৫টি, গজরা ইউনিয়নে ৫টি ও সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে ১১টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে এই ঘরগুলো মুজিববর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে বরাদ্দ করা হয় ভূমি ও আশ্রয়হীন মানুষের জন্য। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। বাসস্থানহীন পরিবারের মাঝে ঘরগুলো বরাদ্দ করে দলিল করে দেওয়া হয়েছে।
চাঁদপুরের মতলব উত্তরের সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১১টি ঘর নির্মাণ করা হয়। সাদুল্লাপুর গ্রামে অবস্থিত এসব ঘরে ১১টি পরিবারের বসবাস রয়েছে। তবে বিদ্যুৎ, পানি ও শীতবস্ত্র-সংকটসহ নানা অসুবিধায় জীবনযাপন করছে এসব পরিবার। অথচ কেউ তাঁদের খবর নিচ্ছেন না। এমনকি উপজেলা প্রশাসনেরও তদারকি নেই বলে জানান এসব পরিবারের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা আছিয়া, প্রিয়াংকা রানী, মঞ্জু রানী, আরিফ ও তছি বেগমের ঘরে বিদ্যুতের মিটার সংযোগ নেই। ঘরে ওঠার পর কিছুদিন অন্ধকারে থেকে বাধ্য হয়ে সাইড লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেন তাঁরা। সব পরিবারের জন্য স্থাপন করা হয়েছে দুটি গভীর নলকূপ। স্থাপনের কিছুদিন পর থেকেই একটি বিকল আর অপরটিতে পরিমাণমতো পানি ওঠে না। ফলে সুপেয় পানির অভাবে ভুগছে পরিবারগুলো।
গুচ্ছগ্রাম নির্মাণের পর থেকে এক বছর ধরে এই সমস্যাগুলো নিয়ে দিনাতিপাত করছেন তাঁরা। প্রিয়াংকা, মঞ্জু রানী ও তছি বেগম বলেন, তাঁদের ঘরে বিদ্যুতের মিটার নেই। থাকার সমস্যা হচ্ছিল। পরে পাশের ঘর থেকে সাইড লাইন এনে কোনো রকম চলছে। খাবারের পানি নাই, গোসলের পানি নাই, টয়লেটের ট্যাংকের অবস্থা ভালো না। তাই এখানকার স্থানীয় মানুষের সঙ্গে তাঁদের প্রতিনিয়তই তর্ক করতে হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার শীতবস্ত্রও পাননি তাঁরা।
এক প্রশ্নের জবাবে তাঁরা বলেন, প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান, সদস্য কেউ তাঁদের খবর নেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজী শরিফুল হাসান বলেন, ‘ঘরগুলো নির্মাণ করে আমরা প্রতিটি ঘরে থাকা বাসিন্দাদের কাছে দলিল করে হস্তান্তর করেছি। টিউবওয়েল ও বিদ্যুতের সমস্যা থাকলে আমরা সরেজমিন দেখে ব্যবস্থা নেব। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের সমস্যা সমাধান করে দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় মতলব উত্তরের ছেঙ্গারচর পৌরসভায় ৫টি, গজরা ইউনিয়নে ৫টি ও সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে ১১টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে এই ঘরগুলো মুজিববর্ষ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে বরাদ্দ করা হয় ভূমি ও আশ্রয়হীন মানুষের জন্য। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। বাসস্থানহীন পরিবারের মাঝে ঘরগুলো বরাদ্দ করে দলিল করে দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে