রিপন চন্দ্র রায়, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি বিভাগে শিক্ষার্থী এখন ২৫০ জন। কিন্তু এই বিভাগে শিক্ষক মাত্র দুজন। তাঁরাও আবার সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার। বিভাগের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বললেন, ‘যেখানে একটা কোর্সে ৫০টা ক্লাস করা দরকার, সেখানে আমাদের হচ্ছে ৫-১০টা। এত কম ক্লাস করে ওই কোর্সে পরীক্ষা দেওয়া তো সম্ভব নয়। আবার যেখানে একজন শিক্ষক চার-পাঁচটা ক্লাস নিতে পারেন, সেখানে ক্লাস রুটিনে ওই শিক্ষককে দেওয়া হচ্ছে ১০-১৫টা ক্লাস। ফলে শিক্ষকেরা সব ক্লাস নিতে চান না। আর দুই শিক্ষকের মধ্যে যিনি বিভাগের সভাপতি, তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।’
শুধু আইন ও ভূমি বিভাগ নয়, একই রকম অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও অনেক বিভাগের। বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের নিয়োগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা থাকায় শিক্ষকসংকটে এমন ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগ থেকে পিছিয়ে পড়ছেন তাঁরা। দেখা দিচ্ছে সেশনজট। নিজেদের গবেষণা ঠিকভাবে করতে পারছেন না বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকদের।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১০ ও ১৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃথক ১২টি নোটিশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহানের বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে ও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে নিজের মেয়ে ও জামাতাকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই সময় আরেকটি চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নতুন নীতিমালা তৈরি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুসারে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১৬তম সিন্ডিকেট সভায় নতুন নিয়োগ নীতিমালা প্রণয়ন করে বর্তমান প্রশাসন। কিন্তু এর পরও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়নি মন্ত্রণালয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষকের পদ আছে ১ হাজার ৪৯০টি। এসব পদের মধ্যে ৪৩৫টি পদ শূন্য রয়েছে। সে হিসাবে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক রয়েছেন ১ হাজার ৫৫ জন। তাঁদের মধ্যে আবার ৫২ জন শিক্ষক সম্প্রতি অবসরে গেছেন কিংবা মারা গেছেন।
অর্থাৎ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত প্রায় ১: ৩০। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরের মতে, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিভাগ অনুযায়ী শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত কিছুটা কম-বেশি হতে পারে। তবে গড়ে সেটি ১: ২০ হলে সন্তোষজনক বলা চলে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে রয়েছে শিক্ষক মাত্র ৫ জন, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক মাত্র ৩ জন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৭ জন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে প্রায় দুই শ শিক্ষার্থীর বিপরীতে মাত্র ৭ জন শিক্ষক রয়েছেন। এ ছাড়াও প্রতিটি বিভাগেই শিক্ষার্থীদের তুলনায় শিক্ষকের চাহিদা রয়েছে।
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বিভাগে কোর্স সংখ্যা অনেক, কিন্তু শিক্ষক মাত্র ৪ জন। ফলে ক্লাসের চাপ নেওয়া খুবই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হাইস্কুলের শিক্ষকদের মতো প্রতিদিন চার-পাঁচটি করে ক্লাস নিতে হচ্ছে।’
শরীফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের “প্র্যাকটিক্যাল” আছে, “ফিল্ড ওয়ার্ক” আছে, সেগুলোও আমাদের কয়েকজনকেই পর্যবেক্ষণ করতে হচ্ছে। আমাদের বিভাগে ইন্টার্নশিপ আছে। যেখানে প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুপারভাইজ করতে হয়। আর আমাদের তিন-চারজন শিক্ষকের পক্ষে ২০-২২ জন শিক্ষার্থীকে সুপারভাইজ করা খুব কষ্টসাধ্য। আর তাদের এত সময় দিয়ে আমরা নিজেদের রিসার্চ করার সময় পাই না।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের তুলনায় শিক্ষক সংকট রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে এ সংকট আরও চরম আকার ধারণ করে। আমরা নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুত নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে।’
ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, শিক্ষকসংকটে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া দুঃখজনক। কিছু অনিয়মের কারণে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। এখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত তা সমাধানের ব্যবস্থা করা। তাহলেই এই সংকট (নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত) কেটে যাবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি বিভাগে শিক্ষার্থী এখন ২৫০ জন। কিন্তু এই বিভাগে শিক্ষক মাত্র দুজন। তাঁরাও আবার সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার। বিভাগের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বললেন, ‘যেখানে একটা কোর্সে ৫০টা ক্লাস করা দরকার, সেখানে আমাদের হচ্ছে ৫-১০টা। এত কম ক্লাস করে ওই কোর্সে পরীক্ষা দেওয়া তো সম্ভব নয়। আবার যেখানে একজন শিক্ষক চার-পাঁচটা ক্লাস নিতে পারেন, সেখানে ক্লাস রুটিনে ওই শিক্ষককে দেওয়া হচ্ছে ১০-১৫টা ক্লাস। ফলে শিক্ষকেরা সব ক্লাস নিতে চান না। আর দুই শিক্ষকের মধ্যে যিনি বিভাগের সভাপতি, তিনি দাপ্তরিক কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।’
শুধু আইন ও ভূমি বিভাগ নয়, একই রকম অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও অনেক বিভাগের। বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের নিয়োগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা থাকায় শিক্ষকসংকটে এমন ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগ থেকে পিছিয়ে পড়ছেন তাঁরা। দেখা দিচ্ছে সেশনজট। নিজেদের গবেষণা ঠিকভাবে করতে পারছেন না বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকদের।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১০ ও ১৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃথক ১২টি নোটিশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহানের বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগ নীতিমালা শিথিল করে ও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে নিজের মেয়ে ও জামাতাকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই সময় আরেকটি চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের জন্য নতুন নীতিমালা তৈরি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুসারে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১৬তম সিন্ডিকেট সভায় নতুন নিয়োগ নীতিমালা প্রণয়ন করে বর্তমান প্রশাসন। কিন্তু এর পরও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়নি মন্ত্রণালয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষকের পদ আছে ১ হাজার ৪৯০টি। এসব পদের মধ্যে ৪৩৫টি পদ শূন্য রয়েছে। সে হিসাবে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষক রয়েছেন ১ হাজার ৫৫ জন। তাঁদের মধ্যে আবার ৫২ জন শিক্ষক সম্প্রতি অবসরে গেছেন কিংবা মারা গেছেন।
অর্থাৎ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত প্রায় ১: ৩০। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরের মতে, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিভাগ অনুযায়ী শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত কিছুটা কম-বেশি হতে পারে। তবে গড়ে সেটি ১: ২০ হলে সন্তোষজনক বলা চলে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে রয়েছে শিক্ষক মাত্র ৫ জন, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক মাত্র ৩ জন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৭ জন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে প্রায় দুই শ শিক্ষার্থীর বিপরীতে মাত্র ৭ জন শিক্ষক রয়েছেন। এ ছাড়াও প্রতিটি বিভাগেই শিক্ষার্থীদের তুলনায় শিক্ষকের চাহিদা রয়েছে।
চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শরীফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বিভাগে কোর্স সংখ্যা অনেক, কিন্তু শিক্ষক মাত্র ৪ জন। ফলে ক্লাসের চাপ নেওয়া খুবই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হাইস্কুলের শিক্ষকদের মতো প্রতিদিন চার-পাঁচটি করে ক্লাস নিতে হচ্ছে।’
শরীফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের “প্র্যাকটিক্যাল” আছে, “ফিল্ড ওয়ার্ক” আছে, সেগুলোও আমাদের কয়েকজনকেই পর্যবেক্ষণ করতে হচ্ছে। আমাদের বিভাগে ইন্টার্নশিপ আছে। যেখানে প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুপারভাইজ করতে হয়। আর আমাদের তিন-চারজন শিক্ষকের পক্ষে ২০-২২ জন শিক্ষার্থীকে সুপারভাইজ করা খুব কষ্টসাধ্য। আর তাদের এত সময় দিয়ে আমরা নিজেদের রিসার্চ করার সময় পাই না।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের তুলনায় শিক্ষক সংকট রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে এ সংকট আরও চরম আকার ধারণ করে। আমরা নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুত নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে।’
ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, শিক্ষকসংকটে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া দুঃখজনক। কিছু অনিয়মের কারণে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। এখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত তা সমাধানের ব্যবস্থা করা। তাহলেই এই সংকট (নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত) কেটে যাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে