বিনোদন ডেস্ক
বিশ্বের প্রায় সব দেশই যখন সিনেমার ব্যবসা নিয়ে একপ্রকার ধুঁকছে, সেখানে মধ্যপ্রাচ্যের সিনেমা হলগুলোতে, বিশেষ করে সৌদি আরবে ব্যবসার হার এখন বেশ ভালো। এটা ঘটছে সৌদি আরবে সিনেমা হলের সংখ্যা বাড়ার কারণে। এর সঙ্গে কাজ করেছে তাদের বিভিন্ন কৌশলও। এ তথ্য দিয়েছে দুবাইভিত্তিক সিনেমা ফোরাম রিসার্চ ফার্ম ‘অমডিয়া’।
মিডল ইস্ট এবং নর্থ আফ্রিকা (মেনা) নামের একটি সম্মেলনে ‘অমডিয়া’র সিনিয়র বিশ্লেষক রুয়া আগুয়েতে জানিয়েছেন, ২০২১ সালে মধ্যপ্রাচ্যের সিনেমা হলগুলো থেকে রাজস্ব পাওয়া গিয়েছিল ৫৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির আগে যেটা ছিল ৭৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের সিনেমার ব্যবসা যেখানে মহামারির আগের চেহারায় ফিরতে ব্যর্থ হচ্ছে, সেখানে অনেকটাই এগিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার।
মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি অঞ্চলে সিনেমার ব্যবসার পরিমাণ বেড়ে গেছে অনেকটাই। এর কারণ হলো হলিউড ব্লকবাস্টার এবং সঙ্গে স্থানীয় সিনেমাকে মিলিয়ে মিশিয়ে দেখানো। যেমন মিসরের কমেডি, কোরিয়া আর বলিউডের সিনেমা সেখানে দেখানো হচ্ছে নিয়মিত। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হলিউড ব্লকবাস্টার সিনেমাগুলো।
দেখা গেছে, সৌদি আরবই হলো একমাত্র দেশ, যেখানে করোনার পরে বক্স অফিস বাণিজ্য প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। করোনা মহামারির আগে সৌদি আরবে মোট বিক্রি যেখানে ছিল ১১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, সেটাই ২০২১-এ বেড়ে দাঁড়ায় ১৪০ মিলিয়ন ডলারে। সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ‘অমডিয়া’ ভবিষ্যদ্বাণী করছে, সৌদি আরবই হয়ে উঠবে আগামী দিনের মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম ফিল্ম বাজার। টম ক্রুজ অভিনীত ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ সিনেমাটি সৌদির বাজারে ব্যবসা করেছে ২০ মিলিয়ন ডলার। এ সিনেমার বৃহৎ বাজার হিসেবে সৌদি আরব রয়েছে চতুর্থ স্থানে।
‘অমডিয়া’ হিসাব কষে দেখেছে, ২০২৪ সালের মধ্যে সৌদিতে সিনেমা হলের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৪০০। ২০২০ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৩০০। হিসাব বলছে, শুধু সিনেমা হলের সংখ্যা বাড়িয়েই সিনেমা থেকে প্রাপ্ত অর্থ বহুগুণ হতে পারে। কারণ এই গবেষণা সংস্থা মনে করে, এখনো সারা পৃথিবীর মানুষ হলে গিয়ে সিনেমা দেখতে চান। তাই সিনেমা হল না ভেঙে আরও বাড়ানোর পক্ষপাতি তারা। আর সেসব হলে হলিউড ব্লকবাস্টারের পাশাপাশি স্থানীয় নানা ঘরানার সিনেমা দেখাতে হবে— এটাই তাদের তরিকা। এই পথেই এগোচ্ছে তারা।
বিশ্বের প্রায় সব দেশই যখন সিনেমার ব্যবসা নিয়ে একপ্রকার ধুঁকছে, সেখানে মধ্যপ্রাচ্যের সিনেমা হলগুলোতে, বিশেষ করে সৌদি আরবে ব্যবসার হার এখন বেশ ভালো। এটা ঘটছে সৌদি আরবে সিনেমা হলের সংখ্যা বাড়ার কারণে। এর সঙ্গে কাজ করেছে তাদের বিভিন্ন কৌশলও। এ তথ্য দিয়েছে দুবাইভিত্তিক সিনেমা ফোরাম রিসার্চ ফার্ম ‘অমডিয়া’।
মিডল ইস্ট এবং নর্থ আফ্রিকা (মেনা) নামের একটি সম্মেলনে ‘অমডিয়া’র সিনিয়র বিশ্লেষক রুয়া আগুয়েতে জানিয়েছেন, ২০২১ সালে মধ্যপ্রাচ্যের সিনেমা হলগুলো থেকে রাজস্ব পাওয়া গিয়েছিল ৫৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির আগে যেটা ছিল ৭৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের সিনেমার ব্যবসা যেখানে মহামারির আগের চেহারায় ফিরতে ব্যর্থ হচ্ছে, সেখানে অনেকটাই এগিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার।
মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি অঞ্চলে সিনেমার ব্যবসার পরিমাণ বেড়ে গেছে অনেকটাই। এর কারণ হলো হলিউড ব্লকবাস্টার এবং সঙ্গে স্থানীয় সিনেমাকে মিলিয়ে মিশিয়ে দেখানো। যেমন মিসরের কমেডি, কোরিয়া আর বলিউডের সিনেমা সেখানে দেখানো হচ্ছে নিয়মিত। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হলিউড ব্লকবাস্টার সিনেমাগুলো।
দেখা গেছে, সৌদি আরবই হলো একমাত্র দেশ, যেখানে করোনার পরে বক্স অফিস বাণিজ্য প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। করোনা মহামারির আগে সৌদি আরবে মোট বিক্রি যেখানে ছিল ১১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, সেটাই ২০২১-এ বেড়ে দাঁড়ায় ১৪০ মিলিয়ন ডলারে। সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে ‘অমডিয়া’ ভবিষ্যদ্বাণী করছে, সৌদি আরবই হয়ে উঠবে আগামী দিনের মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম ফিল্ম বাজার। টম ক্রুজ অভিনীত ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ সিনেমাটি সৌদির বাজারে ব্যবসা করেছে ২০ মিলিয়ন ডলার। এ সিনেমার বৃহৎ বাজার হিসেবে সৌদি আরব রয়েছে চতুর্থ স্থানে।
‘অমডিয়া’ হিসাব কষে দেখেছে, ২০২৪ সালের মধ্যে সৌদিতে সিনেমা হলের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৪০০। ২০২০ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৩০০। হিসাব বলছে, শুধু সিনেমা হলের সংখ্যা বাড়িয়েই সিনেমা থেকে প্রাপ্ত অর্থ বহুগুণ হতে পারে। কারণ এই গবেষণা সংস্থা মনে করে, এখনো সারা পৃথিবীর মানুষ হলে গিয়ে সিনেমা দেখতে চান। তাই সিনেমা হল না ভেঙে আরও বাড়ানোর পক্ষপাতি তারা। আর সেসব হলে হলিউড ব্লকবাস্টারের পাশাপাশি স্থানীয় নানা ঘরানার সিনেমা দেখাতে হবে— এটাই তাদের তরিকা। এই পথেই এগোচ্ছে তারা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে