জিয়াউল হক
বিমা ছাড়া উন্নত বিশ্বে দৈনন্দিন নাগরিক জীবন কল্পনা করা যায় না। সেখানে প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন পর্যায়ের বিমা বাধ্যতামূলক রয়েছে। বাংলাদেশে বিমাশিল্পের সূত্রপাত হয় স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৩ সালে।
কিন্তু উন্নত বিশ্বের বিমাশিল্পের তুলনায় বাংলাদেশের বিমাশিল্পের অগ্রগতি খুবই নগণ্য। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাতে রয়েছে অপার সম্ভাবনা। এই সম্ভাবনা বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ প্রয়োজন, তার মধ্যে প্রথমত, সরকারিভাবে সঠিক নিয়মনীতির প্রতিফলন ঘটাতে হবে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিগুলোর উদ্যোক্তাদের নতুন প্রোডাক্ট এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে হবে। তৃতীয়ত, বিমা পেশাদারকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ রূপে গড়ে তুলতে হবে। চতুর্থত, বিমা গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। তা ছাড়া যুগ যুগ ধরে আমাদের যে বিমা পরিকল্পনাগুলো চলে আসছে, তা থেকে সাধারণ মানুষের ধারণা হচ্ছে যে বিমা করলে শুধু মৃত্যুর পর সুবিধাদি পাওয়া যায়। অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বিমাকে ব্যাংকের সঙ্গে তুলনা করে ব্যাংকের মতো মুনাফা পেতে চায়। এ ধারণার পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
মানুষকে এর সঠিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানাতে হবে এবং বিমার সুবিধাদির ব্যাপ্তি ঘটাতে হবে। এ ছাড়া বিমার শুরুতেই বিমাকর্মী নিজে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেন। পরবর্তী সময়ে নবায়ন প্রিমিয়ামের জন্য বিমাগ্রহীতার সঙ্গে বিমাকর্মীর যোগাযোগে আগ্রহ না থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই নবায়ন প্রিমিয়াম আসে না। ফলে পলিসি তামাদি হয়ে যায়। তবে এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে ব্যাংকিং-ব্যবস্থার সহযোগিতার মাধ্যমে নবায়ন প্রিমিয়াম বৃদ্ধি করা যেতে পারে। যেমন, বিএফটিআই, মোবাইল এসএমএস এবং অ্যাপসের মাধ্যমে পলিসিগ্রহীতা নবায়ন প্রিমিয়াম জমা দিলে বিমাকর্মীর ওপর নির্ভরশীলতা কমে যাবে। এ ব্যাপারে বিমা কোম্পানিকে নিয়মিতভাবে বিমাগ্রহীতাদের নোটিফিকেশন পাঠাতে হবে।
তা ছাড়া প্রথম বর্ষ কমিশন এবং নবায়ন কমিশনের মধ্যে একটা ব্যাপক পার্থক্য থাকায় বিমাকর্মীদের নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহের প্রতি অনাগ্রহ থাকে। এখানে আমার মতামত হচ্ছে, প্রথম বর্ষের কমিশন কিছুটা কমিয়ে সেই পরিমাণ সুবিধাদি নবায়ন প্রিমিয়ামের সঙ্গে বৃদ্ধি করলে এ অবস্থার উন্নতি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিমা কোম্পানি এবং বিমা গ্রাহকের অসচেতনতার কারণে বিমা গ্রাহক মাঝেমধ্যে টাকা ফেরত পান না। এর প্রধান কারণ, বিমা গ্রাহকেরা নবায়ন প্রিমিয়াম সঠিকভাবে জমা দেন না। বিমা কোম্পানিগুলোও এর দায় এড়াতে পারে না। এ পরিপ্রেক্ষিতে পলিসিগুলো তামাদি হয়ে যায় এবং বিমাগ্রহীতা টাকা ফেরত পান না। ব্যাংকিং-ব্যবস্থার সঠিকভাবে সংযুক্তি করা হলে এ ধরনের অনিয়ম কমে যাবে এবং বিমাগ্রহীতা সঠিকভাবে টাকা ফেরত পাবেন। এ ক্ষেত্রে আইডিআরএর বিভিন্ন উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই এবং কোম্পানিগুলোকে এ ব্যাপারে আরও বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলে গ্রাহক কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবেন এবং বিমার প্রতি তাঁদের আস্থা বৃদ্ধি হবে।
জীবনবিমায় অ্যাকচুয়ারি সংকট রয়েছে। এটি আমাদের জাতীয় নীতিনির্ধারকদের একধরনের অদূরদর্শিতা। তবে বর্তমানে আইডিআরএ বিভিন্নভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে, যার ফলে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে বিমা বিষয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া আইডিআরএর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে বিমা উন্নয়নের জন্য দেশে অ্যাকচুয়ারি প্রফেশনালদের সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিমা কোম্পানিগুলোও নিজ উদ্যোগে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসছে। যেমন- বর্তমানে মেটলাইফ তিনজন কোয়ালিফাইড অ্যাকচুয়ারি আছেন। অন্য বিমা কোম্পানিগুলো যদি এভাবে এগিয়ে আসে, তবে স্বল্প সময়ে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।
বিমাশিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশে বেকারত্ব দূরীকরণে এ শিল্প এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। প্রবাসী কর্মীদের মাধ্যমে এবং আরএমজি শিল্পের মাধ্যমে একটা বিশাল জনগোষ্ঠী বাংলাদেশ থেকে যেমন বেকারত্ব দূরীকরণে এবং জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখছে, তেমনি দক্ষ বিমাকর্মীর মাধ্যমে বিমা প্রতিষ্ঠানও অবদান রাখতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ একজন উদ্যোক্তাকে যেকোনো ব্যবসা শুরু করতে হলে তিনটি কাজ করতে হয়; প্রথমত, পুঁজি বা মূলধন, যা তাঁকে ব্যাংক থেকে বা নিজস্ব সঞ্চয় থেকে বিনিয়োগ করতে হয়। দ্বিতীয়ত, তাঁকে নিয়মিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানটি চালু রাখতে বা খোলা রাখতে হয়। তৃতীয়ত, তাঁকে সঠিকভাবে পণ্যগুলো সাজিয়ে রেখে ক্রেতাকে উপস্থাপন করতে হয়।
একইভাবে বিমাকর্মীর ক্ষেত্রে তিনটি কাজ করতে হয়। প্রথমত. তাঁকে সঠিক ব্যবসায়িক পণ্যগুলোকে সঠিকভাবে বিপণন করতে হয়। একজন বিমা পেশাজীবীর জন্য মূলধন বা পুঁজি থাকে তাঁর সময় ও শ্রম। দ্বিতীয়ত, নিয়মিত অফিসে আসা এবং নিয়মিত আগ্রহী গ্রাহকদের কাছে যাওয়া। তৃতীয়ত, বিমাপণ্যের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আগ্রহী ক্রেতাকে সঠিকভাবে বিপণন করা। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একজন বিমাকর্মী দক্ষ মানব কর্মীতে পরিণত হতে পারেন এবং বিমাশিল্পে অবদান রাখতে পারেন।
বিমা ছাড়া উন্নত বিশ্বে দৈনন্দিন নাগরিক জীবন কল্পনা করা যায় না। সেখানে প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন পর্যায়ের বিমা বাধ্যতামূলক রয়েছে। বাংলাদেশে বিমাশিল্পের সূত্রপাত হয় স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৩ সালে।
কিন্তু উন্নত বিশ্বের বিমাশিল্পের তুলনায় বাংলাদেশের বিমাশিল্পের অগ্রগতি খুবই নগণ্য। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাতে রয়েছে অপার সম্ভাবনা। এই সম্ভাবনা বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ প্রয়োজন, তার মধ্যে প্রথমত, সরকারিভাবে সঠিক নিয়মনীতির প্রতিফলন ঘটাতে হবে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিগুলোর উদ্যোক্তাদের নতুন প্রোডাক্ট এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে হবে। তৃতীয়ত, বিমা পেশাদারকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ রূপে গড়ে তুলতে হবে। চতুর্থত, বিমা গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। তা ছাড়া যুগ যুগ ধরে আমাদের যে বিমা পরিকল্পনাগুলো চলে আসছে, তা থেকে সাধারণ মানুষের ধারণা হচ্ছে যে বিমা করলে শুধু মৃত্যুর পর সুবিধাদি পাওয়া যায়। অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বিমাকে ব্যাংকের সঙ্গে তুলনা করে ব্যাংকের মতো মুনাফা পেতে চায়। এ ধারণার পরিবর্তন ঘটাতে হবে।
মানুষকে এর সঠিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানাতে হবে এবং বিমার সুবিধাদির ব্যাপ্তি ঘটাতে হবে। এ ছাড়া বিমার শুরুতেই বিমাকর্মী নিজে প্রথম বর্ষ প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেন। পরবর্তী সময়ে নবায়ন প্রিমিয়ামের জন্য বিমাগ্রহীতার সঙ্গে বিমাকর্মীর যোগাযোগে আগ্রহ না থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই নবায়ন প্রিমিয়াম আসে না। ফলে পলিসি তামাদি হয়ে যায়। তবে এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে ব্যাংকিং-ব্যবস্থার সহযোগিতার মাধ্যমে নবায়ন প্রিমিয়াম বৃদ্ধি করা যেতে পারে। যেমন, বিএফটিআই, মোবাইল এসএমএস এবং অ্যাপসের মাধ্যমে পলিসিগ্রহীতা নবায়ন প্রিমিয়াম জমা দিলে বিমাকর্মীর ওপর নির্ভরশীলতা কমে যাবে। এ ব্যাপারে বিমা কোম্পানিকে নিয়মিতভাবে বিমাগ্রহীতাদের নোটিফিকেশন পাঠাতে হবে।
তা ছাড়া প্রথম বর্ষ কমিশন এবং নবায়ন কমিশনের মধ্যে একটা ব্যাপক পার্থক্য থাকায় বিমাকর্মীদের নবায়ন প্রিমিয়াম সংগ্রহের প্রতি অনাগ্রহ থাকে। এখানে আমার মতামত হচ্ছে, প্রথম বর্ষের কমিশন কিছুটা কমিয়ে সেই পরিমাণ সুবিধাদি নবায়ন প্রিমিয়ামের সঙ্গে বৃদ্ধি করলে এ অবস্থার উন্নতি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিমা কোম্পানি এবং বিমা গ্রাহকের অসচেতনতার কারণে বিমা গ্রাহক মাঝেমধ্যে টাকা ফেরত পান না। এর প্রধান কারণ, বিমা গ্রাহকেরা নবায়ন প্রিমিয়াম সঠিকভাবে জমা দেন না। বিমা কোম্পানিগুলোও এর দায় এড়াতে পারে না। এ পরিপ্রেক্ষিতে পলিসিগুলো তামাদি হয়ে যায় এবং বিমাগ্রহীতা টাকা ফেরত পান না। ব্যাংকিং-ব্যবস্থার সঠিকভাবে সংযুক্তি করা হলে এ ধরনের অনিয়ম কমে যাবে এবং বিমাগ্রহীতা সঠিকভাবে টাকা ফেরত পাবেন। এ ক্ষেত্রে আইডিআরএর বিভিন্ন উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই এবং কোম্পানিগুলোকে এ ব্যাপারে আরও বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলে গ্রাহক কাঙ্ক্ষিত সেবা পাবেন এবং বিমার প্রতি তাঁদের আস্থা বৃদ্ধি হবে।
জীবনবিমায় অ্যাকচুয়ারি সংকট রয়েছে। এটি আমাদের জাতীয় নীতিনির্ধারকদের একধরনের অদূরদর্শিতা। তবে বর্তমানে আইডিআরএ বিভিন্নভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে, যার ফলে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যায়ে বিমা বিষয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া আইডিআরএর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে বিমা উন্নয়নের জন্য দেশে অ্যাকচুয়ারি প্রফেশনালদের সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিমা কোম্পানিগুলোও নিজ উদ্যোগে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসছে। যেমন- বর্তমানে মেটলাইফ তিনজন কোয়ালিফাইড অ্যাকচুয়ারি আছেন। অন্য বিমা কোম্পানিগুলো যদি এভাবে এগিয়ে আসে, তবে স্বল্প সময়ে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।
বিমাশিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশে বেকারত্ব দূরীকরণে এ শিল্প এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। প্রবাসী কর্মীদের মাধ্যমে এবং আরএমজি শিল্পের মাধ্যমে একটা বিশাল জনগোষ্ঠী বাংলাদেশ থেকে যেমন বেকারত্ব দূরীকরণে এবং জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখছে, তেমনি দক্ষ বিমাকর্মীর মাধ্যমে বিমা প্রতিষ্ঠানও অবদান রাখতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ একজন উদ্যোক্তাকে যেকোনো ব্যবসা শুরু করতে হলে তিনটি কাজ করতে হয়; প্রথমত, পুঁজি বা মূলধন, যা তাঁকে ব্যাংক থেকে বা নিজস্ব সঞ্চয় থেকে বিনিয়োগ করতে হয়। দ্বিতীয়ত, তাঁকে নিয়মিত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানটি চালু রাখতে বা খোলা রাখতে হয়। তৃতীয়ত, তাঁকে সঠিকভাবে পণ্যগুলো সাজিয়ে রেখে ক্রেতাকে উপস্থাপন করতে হয়।
একইভাবে বিমাকর্মীর ক্ষেত্রে তিনটি কাজ করতে হয়। প্রথমত. তাঁকে সঠিক ব্যবসায়িক পণ্যগুলোকে সঠিকভাবে বিপণন করতে হয়। একজন বিমা পেশাজীবীর জন্য মূলধন বা পুঁজি থাকে তাঁর সময় ও শ্রম। দ্বিতীয়ত, নিয়মিত অফিসে আসা এবং নিয়মিত আগ্রহী গ্রাহকদের কাছে যাওয়া। তৃতীয়ত, বিমাপণ্যের সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আগ্রহী ক্রেতাকে সঠিকভাবে বিপণন করা। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একজন বিমাকর্মী দক্ষ মানব কর্মীতে পরিণত হতে পারেন এবং বিমাশিল্পে অবদান রাখতে পারেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে