আনিসুল ইসলাম, কাপাসিয়া (গাজীপুর)
গাজীপুরের কাপাসিয়ার হাতিরদিয়া সড়কের ওপর মরে যাওয়া শতাধিক শিশুগাছ। ৮-১০ বছর ধরে শুকিয়ে সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে আছে এ গাছগুলো। কী কারণে গাছগুলো মরে গেছে তা বলতে পারছেন না স্থানীয়রা। স্থানীয়দের আশঙ্কা যেকোনো সময় মরা গাছ উপড়ে পড়ে ঘটতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের আড়াল বাজারের পশ্চিম পাশে মাদুলি বিল এলাকায় শতাধিক শিশুগাছ মরা অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। কিছু ভেঙে পড়েছে পাশের কৃষিজমিতে। পানিতে পচে ও কাঠপোকায় খেয়ে নষ্ট করে ফেলেছে গাছগুলো। গনী মার্কেট এলাকায় অর্ধশতাধিক শিশুগাছ মরে দাঁড়িয়ে আছে।
বার কিছু কাজ ভেঙে পড়েছে পাশের ধানখেতে। সড়কটির গাবতলী এলাকার অবস্থাও একই। শতাধিক গাছ শুকিয়ে সড়কে হেলে রয়েছে।
হেলে পড়া কিছু মরা গাছ কেটে সড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে।
দক্ষিণগাঁও গ্রামের কৃষক তাজুল ইসলাম বলেন, সড়কের পাশে আমার কিছু কৃষিজমি আছে। ওই মরা গাছগুলো আমার জমিতে পড়ে রয়েছে। যার ফলে হালচাষ করতে সমস্যা হচ্ছে। ট্রাক্টর বা গরু দিয়ে চাষ করা যাচ্ছে না। এখন যদি এই গাছগুলো সরকারিভাবে কেটে নিয়ে যাওয়া হয় অথবা সরকার নিলামে বিক্রি করে, তাহলে আমরা ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাব।
গাবতলী এলাকার ব্যবসায়ী মো. মনির বলেন, বিভিন্ন সময় এই মরা গাছগুলো সড়কের ওপর ভেঙে পড়ে। এতে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এলাকাবাসী মিলে গাছ কেটে সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয় তখন।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আমানত হোসেন খান বলেন, গত এক বছরে বহুবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এই গাছগুলো নিলামে বিক্রি করার জন্য। বন বিভাগের সহযোগিতা না পাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।
গাজীপুর জেলার রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুদ্দীন বলেন, গাছগুলো সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কাপাসিয়ার বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা মো. আশেক আলী বলেন, গাছগুলো আমাদের বন বিভাগের নয়।
ইউএনও এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, মরা গাছগুলোর বিষয়ে রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের লোক দিয়ে গাছগুলো চিহ্নিত করা হবে। পরে বন বিভাগের লোক দিয়ে পরিমাপ করে পরবর্তীতে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে। এই কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
গাজীপুরের কাপাসিয়ার হাতিরদিয়া সড়কের ওপর মরে যাওয়া শতাধিক শিশুগাছ। ৮-১০ বছর ধরে শুকিয়ে সড়কের ওপর দাঁড়িয়ে আছে এ গাছগুলো। কী কারণে গাছগুলো মরে গেছে তা বলতে পারছেন না স্থানীয়রা। স্থানীয়দের আশঙ্কা যেকোনো সময় মরা গাছ উপড়ে পড়ে ঘটতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার সনমানিয়া ইউনিয়নের আড়াল বাজারের পশ্চিম পাশে মাদুলি বিল এলাকায় শতাধিক শিশুগাছ মরা অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। কিছু ভেঙে পড়েছে পাশের কৃষিজমিতে। পানিতে পচে ও কাঠপোকায় খেয়ে নষ্ট করে ফেলেছে গাছগুলো। গনী মার্কেট এলাকায় অর্ধশতাধিক শিশুগাছ মরে দাঁড়িয়ে আছে।
বার কিছু কাজ ভেঙে পড়েছে পাশের ধানখেতে। সড়কটির গাবতলী এলাকার অবস্থাও একই। শতাধিক গাছ শুকিয়ে সড়কে হেলে রয়েছে।
হেলে পড়া কিছু মরা গাছ কেটে সড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে।
দক্ষিণগাঁও গ্রামের কৃষক তাজুল ইসলাম বলেন, সড়কের পাশে আমার কিছু কৃষিজমি আছে। ওই মরা গাছগুলো আমার জমিতে পড়ে রয়েছে। যার ফলে হালচাষ করতে সমস্যা হচ্ছে। ট্রাক্টর বা গরু দিয়ে চাষ করা যাচ্ছে না। এখন যদি এই গাছগুলো সরকারিভাবে কেটে নিয়ে যাওয়া হয় অথবা সরকার নিলামে বিক্রি করে, তাহলে আমরা ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাব।
গাবতলী এলাকার ব্যবসায়ী মো. মনির বলেন, বিভিন্ন সময় এই মরা গাছগুলো সড়কের ওপর ভেঙে পড়ে। এতে যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এলাকাবাসী মিলে গাছ কেটে সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয় তখন।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আমানত হোসেন খান বলেন, গত এক বছরে বহুবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এই গাছগুলো নিলামে বিক্রি করার জন্য। বন বিভাগের সহযোগিতা না পাওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।
গাজীপুর জেলার রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী সাইফুদ্দীন বলেন, গাছগুলো সরেজমিন দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কাপাসিয়ার বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা মো. আশেক আলী বলেন, গাছগুলো আমাদের বন বিভাগের নয়।
ইউএনও এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, মরা গাছগুলোর বিষয়ে রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাদের লোক দিয়ে গাছগুলো চিহ্নিত করা হবে। পরে বন বিভাগের লোক দিয়ে পরিমাপ করে পরবর্তীতে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে। এই কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে