আরিফুল হক তারেক, মুলাদী
মুলাদীতে নিষিদ্ধ বেড় জাল দিয়ে ছোট মাছ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মশারির চেয়ে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকারের সময় রেনু ও পোনা মাছ ধরা পড়ায় বিভিন্ন প্রজাতের বড় মাছ অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে।
চরাঞ্চলের নদীর পাড়, খালের পাড়ে বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকার হচ্ছে বেশি।
উপজেলার নয়াভাঙনী নদীর চরপত্তনীভাঙ্গা, আড়িয়ালখাঁ নদীর চিলমারি, নাজিরপুর উত্তরপাড়, বানীমর্দন, জয়ন্তী নদীর সমিতির হাট, ব্রজমোহন দক্ষিণ পাড়, চরবাটামারাসহ বিভিন্ন স্থানে এভাবে বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকার করা হয়। ।
জেলেরা জানান, মাছ ধরা যাদের পেশা নয় তারা সহজে এবং অল্প পরিশ্রমে বেশি মাছ ধরতে চান। এসব সুযোগ সন্ধানীয় মাছ শিকারি ভাটার সময় নদীর কিনারায় মাটির সঙ্গে মশারি জাল লাগিয়ে রাখেন। জোয়ার এলে তাঁরা নদীর কিনারায় মাছের খাবার দেন। ভাটা শুরুর আগে জালের ওপরের প্রান্ত পানির ওপরে উঠিয়ে দেন। ফলে জালের মধ্যে বড়-ছোট সব ধরনের মাছ ধরা পড়ে।
পানি কমে গেলে মাছগুলো মাটিতে পড়ে থাকে। পরে শিকারিরা সেখান থেকে সহজেই তুলে নিতে পারেন। অনেক মাছ শিকারি একাই ৫-৬ স্থানে এসব জাল দিয়ে মাছ ধরেন। এতে বাইলা, বাইম, কৈ, গজার, টাকি, শোল মাছ ধরা পড়ে। বড় মাছের সঙ্গে ছোট মাছগুলোও জালে আটকা পড়ে। মাছে বাচ্চাগুলো কেউ না নেওয়ায় মাটিতে পড়ে মারা যায়।
নয়াভাঙনী নদীর জেলে আব্দুল জলিল ফকির বলেন, ‘আমরা বড়শি কিংবা বড় ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ ধরি। যারা পেশাদার জেলে তাঁরা কখনোই ছোট মাছ ধরবে না কিংবা ছোট মাছ নষ্ট হোক তা চাইবে না। কিন্তু কিছু অপেশাদার জেলে ছোট ফাঁসের মশারি দিয়ে বেড় জাল বানিয়ে মাছ শিকার করেন। এতে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।’
সফিপুর গ্রামের জেলে রত্তন সরদার বলেন, ‘রাত জেগে সময় নিয়ে মাছ ধরি। ছোট মাছ পেলে নদীতে ছেড়ে দিই। কিন্তু কিছু জেলে রয়েছে মশারি জাল দিয়ে বেড় দিয়ে অল্প পরিশ্রমে মাছ ধরতে গিয়ে ছোট মাছ মেরে ফেলছে। তারা বড় মাছগুলো বিক্রি করতে পারলেও ছোট মাছ মরে যাচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকারি বলেন, ‘নদীতে বসে থেকে মাছ ধরার সময় নেই। ভাটার সময় নদীর পড়ে জাল ফেলে রাখি। জোয়ার হয়ে গেলে তুলে দিই। পরে ভাটা হয়ে গেলে মাছ আনি। এর মাঝে অন্যান্য কাজও করা যায়।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী বলেন, ছোট মাছ ধরা কিংবা মারা অপরাধ। মৎস্যজীবীদের স্বার্থেই দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ সংরক্ষণ করা জরুরি। মশারি এবং বেড় জাল দিয়ে ছোট মাছ শিকারের কথা জেনেছি। দ্রুত অভিযান চালিয়ে এসব মাছ শিকারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুলাদীতে নিষিদ্ধ বেড় জাল দিয়ে ছোট মাছ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মশারির চেয়ে ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকারের সময় রেনু ও পোনা মাছ ধরা পড়ায় বিভিন্ন প্রজাতের বড় মাছ অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে।
চরাঞ্চলের নদীর পাড়, খালের পাড়ে বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকার হচ্ছে বেশি।
উপজেলার নয়াভাঙনী নদীর চরপত্তনীভাঙ্গা, আড়িয়ালখাঁ নদীর চিলমারি, নাজিরপুর উত্তরপাড়, বানীমর্দন, জয়ন্তী নদীর সমিতির হাট, ব্রজমোহন দক্ষিণ পাড়, চরবাটামারাসহ বিভিন্ন স্থানে এভাবে বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকার করা হয়। ।
জেলেরা জানান, মাছ ধরা যাদের পেশা নয় তারা সহজে এবং অল্প পরিশ্রমে বেশি মাছ ধরতে চান। এসব সুযোগ সন্ধানীয় মাছ শিকারি ভাটার সময় নদীর কিনারায় মাটির সঙ্গে মশারি জাল লাগিয়ে রাখেন। জোয়ার এলে তাঁরা নদীর কিনারায় মাছের খাবার দেন। ভাটা শুরুর আগে জালের ওপরের প্রান্ত পানির ওপরে উঠিয়ে দেন। ফলে জালের মধ্যে বড়-ছোট সব ধরনের মাছ ধরা পড়ে।
পানি কমে গেলে মাছগুলো মাটিতে পড়ে থাকে। পরে শিকারিরা সেখান থেকে সহজেই তুলে নিতে পারেন। অনেক মাছ শিকারি একাই ৫-৬ স্থানে এসব জাল দিয়ে মাছ ধরেন। এতে বাইলা, বাইম, কৈ, গজার, টাকি, শোল মাছ ধরা পড়ে। বড় মাছের সঙ্গে ছোট মাছগুলোও জালে আটকা পড়ে। মাছে বাচ্চাগুলো কেউ না নেওয়ায় মাটিতে পড়ে মারা যায়।
নয়াভাঙনী নদীর জেলে আব্দুল জলিল ফকির বলেন, ‘আমরা বড়শি কিংবা বড় ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ ধরি। যারা পেশাদার জেলে তাঁরা কখনোই ছোট মাছ ধরবে না কিংবা ছোট মাছ নষ্ট হোক তা চাইবে না। কিন্তু কিছু অপেশাদার জেলে ছোট ফাঁসের মশারি দিয়ে বেড় জাল বানিয়ে মাছ শিকার করেন। এতে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।’
সফিপুর গ্রামের জেলে রত্তন সরদার বলেন, ‘রাত জেগে সময় নিয়ে মাছ ধরি। ছোট মাছ পেলে নদীতে ছেড়ে দিই। কিন্তু কিছু জেলে রয়েছে মশারি জাল দিয়ে বেড় দিয়ে অল্প পরিশ্রমে মাছ ধরতে গিয়ে ছোট মাছ মেরে ফেলছে। তারা বড় মাছগুলো বিক্রি করতে পারলেও ছোট মাছ মরে যাচ্ছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বেড় জাল দিয়ে মাছ শিকারি বলেন, ‘নদীতে বসে থেকে মাছ ধরার সময় নেই। ভাটার সময় নদীর পড়ে জাল ফেলে রাখি। জোয়ার হয়ে গেলে তুলে দিই। পরে ভাটা হয়ে গেলে মাছ আনি। এর মাঝে অন্যান্য কাজও করা যায়।’
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুব্রত গোস্বামী বলেন, ছোট মাছ ধরা কিংবা মারা অপরাধ। মৎস্যজীবীদের স্বার্থেই দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ সংরক্ষণ করা জরুরি। মশারি এবং বেড় জাল দিয়ে ছোট মাছ শিকারের কথা জেনেছি। দ্রুত অভিযান চালিয়ে এসব মাছ শিকারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে