মাটিরাঙ্গা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ ভুট্টার চাষ আশা করা হচ্ছে। অন্য ফসলের তুলনায় লাভজনক হওয়ায় ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছেন উপজেলার কৃষক। এবার ভুট্টার বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছেন তাঁরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় এবার ৬০ মেট্রিক টন বেশি উৎপাদন হবে বলে মনে করছেন কৃষি কর্মকর্তা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৪০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এতে ফলন ধরা হয়েছে ৪০০ মেট্রিক টন। প্রতি হেক্টরে গড়ে প্রায় ১০ টন ফলনের সম্ভাবনা আছে। এ ছাড়া এবার প্যাসিফিক-১১ ও পাইওনিয়ার-৯২ জাতের ভুট্টার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত বছরও মাটিরাঙ্গায় ৪০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ হয়েছিল। এতে উৎপাদন ধরা হয়েছিল ৩৪০ মেট্রিক টন। প্রতি হেক্টরে গড় ফলন পাওয়া যায় সাড়ে আট মেট্রিক টন। গত বছরের তুলনায় এবার উৎপাদন ৬০ মেট্রিক টন বেশি ধরা হয়েছে।
উপজেলার সদর, বেলছড়ি ও গোমতী ইউনিয়নে ভুট্টার সবচেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আড়াই শ কৃষককে বিনা মূল্যে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। প্রতি হেক্টরে উৎপাদন খরচ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও বিক্রয়মূল্য ৪ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। লাভ ধরা হয়েছে হেক্টরপ্রতি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
গোমতী ইউনিয়নের শান্তিপুর এলাকার চাষি মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছর ধানের দরপতনে কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। তবে অল্প খরচে লাভজনক হওয়ায়, বিকল্প হিসেবে অন্য ফসলের পাশাপাশি ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছি।’
গড়গড়িয়া গ্রামের বেলাল হোসেন বলেন, আবহাওয়া অনুকূল থাকলে বাম্পার ফলন হবে। বাজারে এখন প্রতি মণ ভুট্টা ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সদর ইউনিয়নের ধলিয়া এলাকার নগেন্দ্র ত্রিপুরা বলেন, ‘গত বছর এক বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছিলাম। এবার দুই বিঘায় চাষ করেছি। ভুট্টা চাষে সার কম লাগে। এ ছাড়া সেচ, কীটনাশক ও নিড়ানি লাগে না। কিছুদিন পর ভুট্টা সংগ্রহ ও বিক্রয় শুরু হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তন্ময় দত্ত জানান, কম খরচে বেশি লাভের আশায় কৃষকেরা অধিক ফলনশীল ভুট্টা চাষ করছেন। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় এবার ভালো ফলন হবে। পুষ্টিসমৃদ্ধ দানাদারজাতীয় এই ভুট্টা চাষে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আড়াই শ কৃষককে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভুট্টার রোগবালাই দমনে মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা চাষিদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ ভুট্টার চাষ আশা করা হচ্ছে। অন্য ফসলের তুলনায় লাভজনক হওয়ায় ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছেন উপজেলার কৃষক। এবার ভুট্টার বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছেন তাঁরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় এবার ৬০ মেট্রিক টন বেশি উৎপাদন হবে বলে মনে করছেন কৃষি কর্মকর্তা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৪০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এতে ফলন ধরা হয়েছে ৪০০ মেট্রিক টন। প্রতি হেক্টরে গড়ে প্রায় ১০ টন ফলনের সম্ভাবনা আছে। এ ছাড়া এবার প্যাসিফিক-১১ ও পাইওনিয়ার-৯২ জাতের ভুট্টার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত বছরও মাটিরাঙ্গায় ৪০ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ হয়েছিল। এতে উৎপাদন ধরা হয়েছিল ৩৪০ মেট্রিক টন। প্রতি হেক্টরে গড় ফলন পাওয়া যায় সাড়ে আট মেট্রিক টন। গত বছরের তুলনায় এবার উৎপাদন ৬০ মেট্রিক টন বেশি ধরা হয়েছে।
উপজেলার সদর, বেলছড়ি ও গোমতী ইউনিয়নে ভুট্টার সবচেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আড়াই শ কৃষককে বিনা মূল্যে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। প্রতি হেক্টরে উৎপাদন খরচ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও বিক্রয়মূল্য ৪ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। লাভ ধরা হয়েছে হেক্টরপ্রতি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
গোমতী ইউনিয়নের শান্তিপুর এলাকার চাষি মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছর ধানের দরপতনে কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। তবে অল্প খরচে লাভজনক হওয়ায়, বিকল্প হিসেবে অন্য ফসলের পাশাপাশি ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছি।’
গড়গড়িয়া গ্রামের বেলাল হোসেন বলেন, আবহাওয়া অনুকূল থাকলে বাম্পার ফলন হবে। বাজারে এখন প্রতি মণ ভুট্টা ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সদর ইউনিয়নের ধলিয়া এলাকার নগেন্দ্র ত্রিপুরা বলেন, ‘গত বছর এক বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছিলাম। এবার দুই বিঘায় চাষ করেছি। ভুট্টা চাষে সার কম লাগে। এ ছাড়া সেচ, কীটনাশক ও নিড়ানি লাগে না। কিছুদিন পর ভুট্টা সংগ্রহ ও বিক্রয় শুরু হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তন্ময় দত্ত জানান, কম খরচে বেশি লাভের আশায় কৃষকেরা অধিক ফলনশীল ভুট্টা চাষ করছেন। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় এবার ভালো ফলন হবে। পুষ্টিসমৃদ্ধ দানাদারজাতীয় এই ভুট্টা চাষে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আড়াই শ কৃষককে বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভুট্টার রোগবালাই দমনে মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা চাষিদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪