সম্পাদকীয়
বাংলাদেশের বিমূর্ত চিত্রকলার অন্যতম পথিকৃৎ শিল্পী ছিলেন মোহাম্মদ কিবরিয়া। তিনি আজীবন বিমূর্ততার ধ্যানে কাজ করে গেছেন। শিল্পীজীবনের শুরুর দিকে তাঁর একাডেমিক শিল্পচর্চায় জলরং ও তেলরঙের ব্যবহার ছিল ভারতীয় ঘরানার। পরবর্তী সময়ে তাঁর বাঁক পরিবর্তন ঘটে। তিনি রং, ফর্ম আর স্পেস নিয়ে খেলেছেন বিস্তর।
জীবনব্যাপী তাঁর চিত্রকলায় নিঃসঙ্গতা ও নীরবতার বয়ান স্পষ্ট বোঝা যায়। এর কারণ হলো, তাঁর নিজ জন্মভূমি ছেড়ে আসার যন্ত্রণা। ষাটের দশকের শুরুতে যে শিল্পীরা নতুনত্বের সন্ধানী ছিলেন, তাঁদের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ ছিলেন মোহাম্মদ কিবরিয়া।
কিবরিয়ার জন্ম পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে ১৯২৯ সালের ১ জানুয়ারি। শৈশবের দিনগুলো তাঁর বীরভূমের মাটিতেই কাটে। স্কুলে পড়ার সময়ই চিত্রাঙ্কনে তাঁর হাতেখড়ি হয়। বীরভূম জেলা স্কুলের পাঠ শেষ করে কিবরিয়া ১৯৪৫ সালে ভর্তি হন কলকাতা আর্ট স্কুলে (কলেজ অব আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস)।
আর্ট স্কুল থেকে ১৯৫০ সালে পেইন্টিংয়ে স্নাতক পাস করেন। দাঙ্গার ঘটনায় তাঁর পরিবার ১৯৫১ সালে ঢাকায় এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। এখানে এসে তিনি নওয়াবপুর স্কুলে ড্রয়িং শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫৪ সালে তৎকালীন ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউটের যাত্রা শুরু হলে তিনি এখানে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এই ইনস্টিটিউট ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যস্ত হলে তিনি ছাপচিত্র বিভাগের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন।
১৯৫৯ সালে সরকারি বৃত্তি নিয়ে জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটি অব ফাইন আর্টস অ্যান্ড মিউজিক থেকে পেইন্টিং ও গ্রাফিকসে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেন। ২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ‘প্রফেসর ইমেরিটাস’ পদে নিযুক্ত করে।
শিল্পকলা বিশেষজ্ঞদের মত হলো, চিত্রকলায় বিমূর্ত ধারায় কিবরিয়ার প্রভাব অনস্বীকার্য, কিন্তু এর সুফল আমরা প্রত্যক্ষ করতে পারছি না। এর একটা কারণ, তাঁর অনুসারীদের যোগ্যতা না থাকা, অন্য আরেকটি কারণ হলো, অনেক কারণে বিমূর্তবাদের নতুন ফর্ম তৈরি হচ্ছে না।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ এই শিল্পী ২০১১ সালের ৭ জুন মারা যান।
বাংলাদেশের বিমূর্ত চিত্রকলার অন্যতম পথিকৃৎ শিল্পী ছিলেন মোহাম্মদ কিবরিয়া। তিনি আজীবন বিমূর্ততার ধ্যানে কাজ করে গেছেন। শিল্পীজীবনের শুরুর দিকে তাঁর একাডেমিক শিল্পচর্চায় জলরং ও তেলরঙের ব্যবহার ছিল ভারতীয় ঘরানার। পরবর্তী সময়ে তাঁর বাঁক পরিবর্তন ঘটে। তিনি রং, ফর্ম আর স্পেস নিয়ে খেলেছেন বিস্তর।
জীবনব্যাপী তাঁর চিত্রকলায় নিঃসঙ্গতা ও নীরবতার বয়ান স্পষ্ট বোঝা যায়। এর কারণ হলো, তাঁর নিজ জন্মভূমি ছেড়ে আসার যন্ত্রণা। ষাটের দশকের শুরুতে যে শিল্পীরা নতুনত্বের সন্ধানী ছিলেন, তাঁদের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠ ছিলেন মোহাম্মদ কিবরিয়া।
কিবরিয়ার জন্ম পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে ১৯২৯ সালের ১ জানুয়ারি। শৈশবের দিনগুলো তাঁর বীরভূমের মাটিতেই কাটে। স্কুলে পড়ার সময়ই চিত্রাঙ্কনে তাঁর হাতেখড়ি হয়। বীরভূম জেলা স্কুলের পাঠ শেষ করে কিবরিয়া ১৯৪৫ সালে ভর্তি হন কলকাতা আর্ট স্কুলে (কলেজ অব আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস)।
আর্ট স্কুল থেকে ১৯৫০ সালে পেইন্টিংয়ে স্নাতক পাস করেন। দাঙ্গার ঘটনায় তাঁর পরিবার ১৯৫১ সালে ঢাকায় এসে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। এখানে এসে তিনি নওয়াবপুর স্কুলে ড্রয়িং শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫৪ সালে তৎকালীন ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউটের যাত্রা শুরু হলে তিনি এখানে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এই ইনস্টিটিউট ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ন্যস্ত হলে তিনি ছাপচিত্র বিভাগের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন।
১৯৫৯ সালে সরকারি বৃত্তি নিয়ে জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটি অব ফাইন আর্টস অ্যান্ড মিউজিক থেকে পেইন্টিং ও গ্রাফিকসে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেন। ২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ‘প্রফেসর ইমেরিটাস’ পদে নিযুক্ত করে।
শিল্পকলা বিশেষজ্ঞদের মত হলো, চিত্রকলায় বিমূর্ত ধারায় কিবরিয়ার প্রভাব অনস্বীকার্য, কিন্তু এর সুফল আমরা প্রত্যক্ষ করতে পারছি না। এর একটা কারণ, তাঁর অনুসারীদের যোগ্যতা না থাকা, অন্য আরেকটি কারণ হলো, অনেক কারণে বিমূর্তবাদের নতুন ফর্ম তৈরি হচ্ছে না।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ এই শিল্পী ২০১১ সালের ৭ জুন মারা যান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪