রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে (সহকারী অধ্যাপক) অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়ায় সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি নিয়েছিলেন এক চিকিৎসক। কিন্তু ছয় মাস পর নতুন চাকরি স্থায়ী না হওয়ায় তিনি বেকার হয়ে পড়েন। বছর দেড়েক পরে তথ্য গোপন করে এবং প্রভাব খাটিয়ে আবার আগের সরকারি চাকরিতে যোগ দেন। এমনকি সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিও পান। অনিয়মের মাধ্যমে অসাধ্যসাধন করা এই চিকিৎসক জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজা।
সম্প্রতি বিদেশে যেতে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ধরা পড়লে তাঁর এসব অনিয়মের বিষয় নজরে আসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রণালয় এসব বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তথ্য দিতে অক্ষমতা প্রকাশ করে। অবশ্য গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডা. ফাতেমা দোজার সব তথ্য পাঠায়।
সেই তথ্যে দেখা যায়, ডা. ফাতেমা দোজা ২০১২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি পেতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসচিব বরাবর আবেদনপত্র (ডায়েরি নং-১৭৯৬, সময় ১টা ১৫ মিনিট) দাখিল করেন। অব্যাহতিপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছি, উক্ত পদে যোগদান করতে ইচ্ছুক বিধায় অব্যাহতির আবেদন করেছি।’ এর পরদিন হাসপাতালের তখনকার পরিচালক অব্যাহতিপত্রটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠান।
মন্ত্রণালয়ে প্রেরিত জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের চিকিৎসকদের হাজিরা খাতা পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ২০১২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডা. ফাতেমা দোজার উপস্থিতির সই নেই।
এদিকে নির্ধারিত মেয়াদের পর বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ ফাতেমার চাকরি স্থায়ী করেনি। সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়ার দেড় বছর পর ফাতেমা অব্যাহতির বিষয়টি গোপন করে অসাদুপায়ে জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত দেখিয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ২০১৩ সালের ১১ জুন তিনি নতুন পদে যোগ দেন। একইভাবে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি নিয়ে একই হাসপাতালে যোগ দেন ২০১৭ সালের ৩০ আগস্ট।
মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটিতে বারবার তলব
ফাতেমার জালিয়াতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরে এলে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। তৎকালীন যুগ্ম সচিব মিনা মাসুদ উজ্জামানকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়ে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। ডা. ফাতেমাকে ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে নির্দেশ দেন তদন্ত কর্মকর্তা। কিন্তু ফাতেমা হাজির হননি। দ্বিতীয়বার ২৩ জানুয়ারি হাজির হতে বলা হলেও তিনি হাজির হননি।
এদিকে মিনা মাসুদ উজ্জামান সে বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বদলি হয়ে যান। ৭ মার্চ যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হেলাল হোসেন তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে ফাতেমাকে ৫ এপ্রিল হাজির হতে নির্দেশ দেন। ফাতেমা অনুপস্থিত থাকেন। এভাবে চতুর্থবারের মতো ৬ ডিসেম্বর হাজির হতে বলা হলে তিনি হাজির হলেও জবাব দিতে সময় চান।
বিদেশ যেতেও প্রতারণা
এরই মধ্যে ডা. ফাতেমা ২৭ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে যোগদানের আমন্ত্রণপত্রের শর্ত পরিবর্তন করে মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করেন। তদন্তে জালিয়াতির সত্যতা পায় মন্ত্রণালয়। আমন্ত্রণপত্রের সত্যতা যাচাই করতে আয়োজক সংস্থাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ই-মেইল করা হলে তারা জানায়, আমন্ত্রণপত্রের শর্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা সাত কর্মদিবসের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব ফাতেমা চার মাসের বেশি সময়েও দেননি।
রা নেই হাসপাতালের পরিচালকের
জবাব না দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই চিকিৎসক কোনো লিখিত জবাব দেননি। নোটিশের একটি কপি হাসপাতাল পরিচালককেও দেওয়া হয়েছে। পরিচালক চাইলে বিভাগীয় মামলা করার জন্য আমাদের কাছে লিখতে পারেন। আমরা আরও একবার তাঁকে (ফাতেমা) চিঠি দেব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীর জামাল উদ্দিন কিছু বলতে অনীহা প্রকাশ করেন।
এসব বিষয়ে কথা বলতে দুই দিন ডা. ফাতেমা দোজার কর্মস্থলে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ২৫ মার্চ পাঁচবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও জবাব মেলেনি।
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে (সহকারী অধ্যাপক) অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়ায় সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি নিয়েছিলেন এক চিকিৎসক। কিন্তু ছয় মাস পর নতুন চাকরি স্থায়ী না হওয়ায় তিনি বেকার হয়ে পড়েন। বছর দেড়েক পরে তথ্য গোপন করে এবং প্রভাব খাটিয়ে আবার আগের সরকারি চাকরিতে যোগ দেন। এমনকি সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতিও পান। অনিয়মের মাধ্যমে অসাধ্যসাধন করা এই চিকিৎসক জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজা।
সম্প্রতি বিদেশে যেতে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ধরা পড়লে তাঁর এসব অনিয়মের বিষয় নজরে আসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মন্ত্রণালয় এসব বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তথ্য দিতে অক্ষমতা প্রকাশ করে। অবশ্য গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডা. ফাতেমা দোজার সব তথ্য পাঠায়।
সেই তথ্যে দেখা যায়, ডা. ফাতেমা দোজা ২০১২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি পেতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসচিব বরাবর আবেদনপত্র (ডায়েরি নং-১৭৯৬, সময় ১টা ১৫ মিনিট) দাখিল করেন। অব্যাহতিপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছি, উক্ত পদে যোগদান করতে ইচ্ছুক বিধায় অব্যাহতির আবেদন করেছি।’ এর পরদিন হাসপাতালের তখনকার পরিচালক অব্যাহতিপত্রটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠান।
মন্ত্রণালয়ে প্রেরিত জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের চিকিৎসকদের হাজিরা খাতা পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ২০১২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডা. ফাতেমা দোজার উপস্থিতির সই নেই।
এদিকে নির্ধারিত মেয়াদের পর বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ ফাতেমার চাকরি স্থায়ী করেনি। সরকারি চাকরি থেকে অব্যাহতি নেওয়ার দেড় বছর পর ফাতেমা অব্যাহতির বিষয়টি গোপন করে অসাদুপায়ে জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত দেখিয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ২০১৩ সালের ১১ জুন তিনি নতুন পদে যোগ দেন। একইভাবে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি নিয়ে একই হাসপাতালে যোগ দেন ২০১৭ সালের ৩০ আগস্ট।
মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটিতে বারবার তলব
ফাতেমার জালিয়াতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরে এলে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। তৎকালীন যুগ্ম সচিব মিনা মাসুদ উজ্জামানকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়ে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। ডা. ফাতেমাকে ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে নির্দেশ দেন তদন্ত কর্মকর্তা। কিন্তু ফাতেমা হাজির হননি। দ্বিতীয়বার ২৩ জানুয়ারি হাজির হতে বলা হলেও তিনি হাজির হননি।
এদিকে মিনা মাসুদ উজ্জামান সে বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বদলি হয়ে যান। ৭ মার্চ যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হেলাল হোসেন তদন্তের দায়িত্ব পেয়ে ফাতেমাকে ৫ এপ্রিল হাজির হতে নির্দেশ দেন। ফাতেমা অনুপস্থিত থাকেন। এভাবে চতুর্থবারের মতো ৬ ডিসেম্বর হাজির হতে বলা হলে তিনি হাজির হলেও জবাব দিতে সময় চান।
বিদেশ যেতেও প্রতারণা
এরই মধ্যে ডা. ফাতেমা ২৭ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে যোগদানের আমন্ত্রণপত্রের শর্ত পরিবর্তন করে মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করেন। তদন্তে জালিয়াতির সত্যতা পায় মন্ত্রণালয়। আমন্ত্রণপত্রের সত্যতা যাচাই করতে আয়োজক সংস্থাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ই-মেইল করা হলে তারা জানায়, আমন্ত্রণপত্রের শর্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা সাত কর্মদিবসের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব ফাতেমা চার মাসের বেশি সময়েও দেননি।
রা নেই হাসপাতালের পরিচালকের
জবাব না দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই চিকিৎসক কোনো লিখিত জবাব দেননি। নোটিশের একটি কপি হাসপাতাল পরিচালককেও দেওয়া হয়েছে। পরিচালক চাইলে বিভাগীয় মামলা করার জন্য আমাদের কাছে লিখতে পারেন। আমরা আরও একবার তাঁকে (ফাতেমা) চিঠি দেব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীর জামাল উদ্দিন কিছু বলতে অনীহা প্রকাশ করেন।
এসব বিষয়ে কথা বলতে দুই দিন ডা. ফাতেমা দোজার কর্মস্থলে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ২৫ মার্চ পাঁচবার ফোন করা হলেও সাড়া দেননি। হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও জবাব মেলেনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে