কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরালো করতে চায়। এমন বিষয়ে কথা বলতে দুই দেশের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে যে ব্যবস্থা চালু আছে, বার্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপ তার একটি। চলতি বছরের প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার ঢাকায় শুরু হচ্ছে। চলবে দুই দিন।
সরকারের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক দুটি চুক্তি সই করতে চায়। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সাম্প্রতিক তৎপরতায় এটা স্পষ্ট, দেশটি হয়তো চুক্তি দুটি সই করতে এবারও তাগিদ দেবে। এর বাইরে আছে বৈশ্বিক নিরাপত্তা, শান্তিরক্ষা, জঙ্গিবাদ দমনসহ দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে কৌশলগত ও নিয়মিত সহযোগিতার বিভিন্ন দিক। এ বিষয়গুলোর বিভিন্ন দিক এবারের বৈঠকে আলোচনায় আসবে।
প্রতিরক্ষা সংলাপ প্রসঙ্গে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ, উন্মুক্ত, শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রাখতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি অভিন্ন। এ-সম্পর্কিত বিষয়ে কথা বলতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড ২৩ ও ২৪ আগস্ট বৈঠক করবে।
ব্রায়ান শিলার জানান, দুই দেশের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেবেন। তাঁরা সামরিক শিক্ষা, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা অনুশীলন, আসন্ন সামরিক মহড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবেন।
ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব কমিয়ে অবাধ, মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এতে বাংলাদেশ নিজের বাণিজ্যিক সুবিধাগুলো নিশ্চিত রেখে কীভাবে যুক্ত হতে পারে, সে বিষয় তোলা হবে সরকারের পক্ষ থেকে, এমনটাই জানালেন কর্মকর্তারা।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি ঢাকায় একাধিক অনুষ্ঠানে বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশকে বিভিন্ন কৌশলগত অস্ত্রসম্ভার দিতে চায়। জিসোমিয়া (জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন অ্যাগ্রিমেন্ট) ও আকসা (দি অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস-সার্ভিসিং অ্যাগ্রিমেন্ট) চুক্তি দুটি সই ছাড়া তা সম্ভব হয়ে উঠবে না।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার দেশের আর্থিক সামর্থ্যের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে উন্নত মানের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম পেতে চায়। তবে কৌশলগত সব দিক বিবেচনায় রেখে সরকার সময়মতো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
এবারের প্রতিরক্ষা সংলাপ একই ধরনের দশম বৈঠক। এতে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের অপারেশন ও পরিকল্পনা অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুসাইন মুহাম্মাদ মাসীহুর রহমান। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন ভারত-মহাসাগরীয় কমান্ডের কৌশলগত পরিকল্পনা ও নীতিবিষয়ক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল টমাস জে জেমস।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরালো করতে চায়। এমন বিষয়ে কথা বলতে দুই দেশের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে যে ব্যবস্থা চালু আছে, বার্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপ তার একটি। চলতি বছরের প্রতিরক্ষা সংলাপ আজ বুধবার ঢাকায় শুরু হচ্ছে। চলবে দুই দিন।
সরকারের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক দুটি চুক্তি সই করতে চায়। ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সাম্প্রতিক তৎপরতায় এটা স্পষ্ট, দেশটি হয়তো চুক্তি দুটি সই করতে এবারও তাগিদ দেবে। এর বাইরে আছে বৈশ্বিক নিরাপত্তা, শান্তিরক্ষা, জঙ্গিবাদ দমনসহ দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে কৌশলগত ও নিয়মিত সহযোগিতার বিভিন্ন দিক। এ বিষয়গুলোর বিভিন্ন দিক এবারের বৈঠকে আলোচনায় আসবে।
প্রতিরক্ষা সংলাপ প্রসঙ্গে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ, উন্মুক্ত, শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রাখতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি অভিন্ন। এ-সম্পর্কিত বিষয়ে কথা বলতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড ২৩ ও ২৪ আগস্ট বৈঠক করবে।
ব্রায়ান শিলার জানান, দুই দেশের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেবেন। তাঁরা সামরিক শিক্ষা, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা অনুশীলন, আসন্ন সামরিক মহড়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবেন।
ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব কমিয়ে অবাধ, মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এতে বাংলাদেশ নিজের বাণিজ্যিক সুবিধাগুলো নিশ্চিত রেখে কীভাবে যুক্ত হতে পারে, সে বিষয় তোলা হবে সরকারের পক্ষ থেকে, এমনটাই জানালেন কর্মকর্তারা।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি ঢাকায় একাধিক অনুষ্ঠানে বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশকে বিভিন্ন কৌশলগত অস্ত্রসম্ভার দিতে চায়। জিসোমিয়া (জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন অ্যাগ্রিমেন্ট) ও আকসা (দি অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস-সার্ভিসিং অ্যাগ্রিমেন্ট) চুক্তি দুটি সই ছাড়া তা সম্ভব হয়ে উঠবে না।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, সরকার দেশের আর্থিক সামর্থ্যের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে উন্নত মানের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম পেতে চায়। তবে কৌশলগত সব দিক বিবেচনায় রেখে সরকার সময়মতো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
এবারের প্রতিরক্ষা সংলাপ একই ধরনের দশম বৈঠক। এতে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের অপারেশন ও পরিকল্পনা অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুসাইন মুহাম্মাদ মাসীহুর রহমান। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন ভারত-মহাসাগরীয় কমান্ডের কৌশলগত পরিকল্পনা ও নীতিবিষয়ক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল টমাস জে জেমস।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪