গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তা ছাড়া এ বছর বন্যা না হওয়ায় ধান চাষে সফলতার মুখ দেখছেন তাঁরা। তাই ধানের ভালো ফলনে খুশি চাষিরা।
কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, চলতি বছর ব্রি উদ্ভাবিত ধানের জাত যেমন ব্রি ধান-৫১, ব্রি ধান-৫২, ব্রি ধান-৭১, ব্রি ধান-৭২ ও ব্রি ধান-৮৭ সহ বিভিন্ন ধানের চাষ করা হয়েছে। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে। জেলার সাঘাটা উপজেলায় ১৩ হাজার ৩১২ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চাষ করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষকেরা ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন। কেউ ধান কাটছেন। কেউ কাটা ধানের আঁটিগুলো বাড়ি নিচ্ছেন, কেউ কাজের ফাঁকে জমির আইলে খাবার খাচ্ছেন।
সদর উপজেলার বাদিয়াখালি ইউনিয়নের কৃষক আমিনুল ইসলাম জানান, ‘এ বছর আমন ধানের ফলন ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আমরা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়িনি। তাই ধান ঘরে তুলতে সমস্যা হয়নি।’
এই ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মতিন বলেন, ‘এ বছর ধান চাষে ভালো ফলন পেয়েছি। চলতি মাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হলেও গাইবান্ধায় হয়নি, তাই আমরা ধান কাটা-মাড়াই সুন্দরভাবে করতে পারছি।’
সাঘাটা উপজেলার গাছাবাড়ি গ্রামের কৃষক আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘পোকার আক্রমণে আমন ধান চাষ করে প্রথমে হতাশ ছিলাম। পরে কৃষি বিভাগের সার্বিক পরামর্শে পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষায় বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহারে ভালো ফল পেয়েছি।’
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক সোনাইডাঙ্গা গ্রামের কৃষক ময়েন উদ্দিন বলেন, ‘গত বছর বন্যার কারণে আমার আমন ধানের খেত তলিয়ে গিয়েছিল। এ বছর বন্যা না থাকায় কাটাখালি নদীবেষ্টিত নিচু এলাকাতেও আমনের ফলন ভালো হয়েছে।’
গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. বেলাল হোসেন বলেন, এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষকদের পরামর্শ দিতে মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করছেন। রোপা আমন কাটার কাজ এগিয়ে চলেছে। জেলার ৭ উপজেলায় ১ লাখ ২৯ হাজার ৪৮০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৮ হাজার ৯০ মেট্রিক টন।
গাইবান্ধায় ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তা ছাড়া এ বছর বন্যা না হওয়ায় ধান চাষে সফলতার মুখ দেখছেন তাঁরা। তাই ধানের ভালো ফলনে খুশি চাষিরা।
কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, চলতি বছর ব্রি উদ্ভাবিত ধানের জাত যেমন ব্রি ধান-৫১, ব্রি ধান-৫২, ব্রি ধান-৭১, ব্রি ধান-৭২ ও ব্রি ধান-৮৭ সহ বিভিন্ন ধানের চাষ করা হয়েছে। কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে। জেলার সাঘাটা উপজেলায় ১৩ হাজার ৩১২ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের চাষ করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, কৃষকেরা ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন। কেউ ধান কাটছেন। কেউ কাটা ধানের আঁটিগুলো বাড়ি নিচ্ছেন, কেউ কাজের ফাঁকে জমির আইলে খাবার খাচ্ছেন।
সদর উপজেলার বাদিয়াখালি ইউনিয়নের কৃষক আমিনুল ইসলাম জানান, ‘এ বছর আমন ধানের ফলন ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আমরা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়িনি। তাই ধান ঘরে তুলতে সমস্যা হয়নি।’
এই ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মতিন বলেন, ‘এ বছর ধান চাষে ভালো ফলন পেয়েছি। চলতি মাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হলেও গাইবান্ধায় হয়নি, তাই আমরা ধান কাটা-মাড়াই সুন্দরভাবে করতে পারছি।’
সাঘাটা উপজেলার গাছাবাড়ি গ্রামের কৃষক আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘পোকার আক্রমণে আমন ধান চাষ করে প্রথমে হতাশ ছিলাম। পরে কৃষি বিভাগের সার্বিক পরামর্শে পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষায় বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহারে ভালো ফল পেয়েছি।’
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক সোনাইডাঙ্গা গ্রামের কৃষক ময়েন উদ্দিন বলেন, ‘গত বছর বন্যার কারণে আমার আমন ধানের খেত তলিয়ে গিয়েছিল। এ বছর বন্যা না থাকায় কাটাখালি নদীবেষ্টিত নিচু এলাকাতেও আমনের ফলন ভালো হয়েছে।’
গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. বেলাল হোসেন বলেন, এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষকদের পরামর্শ দিতে মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করছেন। রোপা আমন কাটার কাজ এগিয়ে চলেছে। জেলার ৭ উপজেলায় ১ লাখ ২৯ হাজার ৪৮০ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৮ হাজার ৯০ মেট্রিক টন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে