ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সাত সকালে ঘুম ছোটাতে বা দীর্ঘ কর্মব্যস্ততার ফাঁকে অবসাদ দূর করতে চায়ের চুমুক দেওয়াটা অনেকে অভ্যাস। আবার কারও কাছে চা পান নেশার মতো! তবে চা নিয়ে স্বাস্থ্য ও রূপ সচেতন অনেকের মধ্যে খানিকটা আতঙ্কও লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে যারা ত্বকের প্রতি একটু বেশিই যত্নবান। সোশ্যাল মিডিয়াতেও এ নিয়ে নানা ধরনের পোস্ট দেখা যায়।
‘ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞান BCB’ নামের প্রায় ২ লাখ সদস্যের একটি ফেসবুক গ্রুপে গতকাল শনিবার (১ জুন) ‘Nir FA’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে জানতে চাওয়া হয়েছে, ‘চা খেলে কি মানুষ কালো হয়ে যায়? এটা কি ভিত্তিহীন কথা নাকি আসলেই যৌক্তিক?’ একই প্রশ্ন তুলে গত ২৬ মে ওমেন’স কর্নার নামে অনলাইন লাইফস্টাইল ভিত্তিক একটি ম্যাগাজিন ফলোয়ারদের মতামত জানতে চায়। পোস্টটির কমেন্টবক্সে ফলোয়ারদের থেকে পাওয়া গেছে বিভিন্ন উত্তর। কেউ বলেছেন, জানা নেই। আবার কেউ বলেছেন ভিত্তিহীন! তবে অধিকাংশেরই এক কথা— কালো হলে হব! তবুও চা ছাড়া যাবে না। চা পানে ত্বক কালো হয়ে যায় কিনা এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ত্বকে সাধারণত মেলানোসাইট নামে এক ধরনের কোষ থাকে। এই কোষগুলো থেকে উৎপাদিত হয় মেলানিন নামের রঞ্জক, যা নির্ধারণ করে ত্বকের রং। যেসব ত্বকে খুব বেশি পরিমাণে মেলানিন থাকে, সেসব ত্বককে বলা হয় হাইপারপিগমেন্টেড ত্বক। মেলানিনের পরিমাণ খুব কম হলে বলা হয় হাইপোপিগমেন্টেড ত্বক। আর ত্বকে যদি একদমই মেলানিন না থাকে, তাহলে ওই ত্বককে বলা হয় ডিপিগমেন্টেড। হাইপারপিগমেন্টেড হলে অর্থাৎ ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকলে সেই ত্বক কালো হয়।
অবশ্য মেলানিন ছাড়াও আরও বেশ কিছু বাহ্যিক কারণে ত্বকের রং কালো হতে পারে। এর মধ্যে আছে— দূষণ, সরাসরি সূর্যের আলোর সংস্পর্শ, হরমোনজনিত কারণ অথবা কোনো রোগ।চা পান কী মেলানিন উৎপাদন ত্বরান্বিত করার মতো কোনো উপাদান থাকে? ত্বক ও শরীরের যত্ন বিষয়ক ভারতীয় ওয়েবসাইট নেচার ফর নেচারের ওয়েবসাইটে এই প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়, চায়ে এমন কোনো উপাদান নেই, যা ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
তাহলে এই দাবির ভিত্তি কী? নেচার ফর নেচার বলছে, চা পানে ত্বক কালো হয়ে যাওয়ার দাবিটি আসলে প্রচলিত ভুল ধারণা, যা দীর্ঘদিন ধরে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মুখে মুখে প্রচার হয়ে আসছে। এই ধারণার পেছনে আছে চায়ে থাকা উপাদান ‘ক্যাফেইন’।
অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ রেচন প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়। ফলে ঘাম ও প্রস্রাবের বেগ বাড়ে। এতে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কেউ যদি ৮ থেকে ১০ কাপ বা ১ হাজার ৯৩০ মিলিলিটার বা তার বেশি চা পান করে, তাহলে পানিশূন্যতার কারণে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। পানিশূন্যতার কারণে ত্বকের সাধারণ উজ্জ্বলতা হ্রাস পেতে পারে, এ থেকে যে কেউ ত্বক কালো হয়ে গেছে বলে ভুল করে থাকতে পারে।
চা পানে ত্বক কালো হয় না। বরং পরিমিত চা পান ত্বকের জন্য উপকারী। কারণ চায়ে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান থাকে, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
নেচার ফর নেচার বরং চা পানে ত্বকের কিছু উপকারিতার বিষয় তুলে ধরেছে। ওয়েবসাইটটি থেকে জানা যায়, চা পান ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এতে বার্ধক্য এবং প্রদাহ প্রতিরোধকারী উপাদান রয়েছে। ব্ল্যাক টি স্বাস্থ্যকর চুল এবং ত্বকের নিশ্চয়তা দেয়। গ্রিন টি ত্বকে ব্রণ, জ্বালাপোড়া ও লালচে ভাব এবং বার্ধক্যের দাগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
চায়ের উপকারিতার মধ্যে আছে
বার্ধক্যপ্রতিরোধী: ব্ল্যাক টিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেনল থাকে যা ত্বকের বার্ধক্য কমায়। এটি ত্বকের বলিরেখা রোধ করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বকের ক্ষত চিকিৎসা: চায়ে রয়েছে উদ্দীপক উপাদান, যা ত্বকের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং কোলাজেন উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। ব্ল্যাক টি ত্বকের ক্ষয়পূরণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।
সূর্যালোকের ক্ষতি রোধ: সূর্যের সংস্পর্শে আসার কারণে ত্বকে তৈরি হওয়া দাগ রোধ করতে সাহায্য করে ব্ল্যাক টি।
ত্বকের সংক্রমণ রোধ করে: চায়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যাটেচিন এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো উপাদান, যা ত্বককে সংক্রমণ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
ত্বক উজ্জ্বল করে: চায়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য থাকায় এটি ত্বক থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়, দাগ কমায় এবং ত্বকে পানিযুক্ত করে। ব্ল্যাক টিতে ত্বক ফরসা করার বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যা প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ত্বক দেয়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক আরেকটি ওয়েবসাইট অনলি মাই হেলথ ধারণাটি সম্পর্কে জানায়, চা পানে ত্বক কালো হয়ে যায়—এ বিষয়ে পর্যাপ্ত কোনো গবেষণা নেই। ত্বকের কালো রঙের জন্য দায়ী মেলানিন। ত্বকের রঙের পার্থক্য হয় এই মেলানিনের উপস্থিতির পরিমাণের ভিত্তিতে। ত্বকে যত বেশি মেলানিন থাকবে, ওই ত্বক তত কালো দেখাবে। চায়ে মেলানিন বৃদ্ধি করার মতো কোনো উপাদান থাকে না। চায়ে থাকে ক্যাটেচিন ও পলিফেনলসের মতো উপাদান। ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর এসব উপাদানের প্রভাব খুবই মৃদু।
সুতরাং, ত্বককে কালো করার মতো কোনো উপাদান চায়ে থাকে না। এমন ধারণার উৎপত্তি মূলত অতিরিক্ত চা পানের ফলে এতে থাকা ক্যাফেইনের কারণে সৃষ্টি পানিশূন্যতার প্রভাব। এই পানিশূন্যতার কারণে ত্বক বিবর্ণ হয়ে যায়, যার ফলে মনে হতে পারে ত্বক কালো হয়ে গেছে!
সাত সকালে ঘুম ছোটাতে বা দীর্ঘ কর্মব্যস্ততার ফাঁকে অবসাদ দূর করতে চায়ের চুমুক দেওয়াটা অনেকে অভ্যাস। আবার কারও কাছে চা পান নেশার মতো! তবে চা নিয়ে স্বাস্থ্য ও রূপ সচেতন অনেকের মধ্যে খানিকটা আতঙ্কও লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে যারা ত্বকের প্রতি একটু বেশিই যত্নবান। সোশ্যাল মিডিয়াতেও এ নিয়ে নানা ধরনের পোস্ট দেখা যায়।
‘ব্যাঙের ছাতার বিজ্ঞান BCB’ নামের প্রায় ২ লাখ সদস্যের একটি ফেসবুক গ্রুপে গতকাল শনিবার (১ জুন) ‘Nir FA’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে জানতে চাওয়া হয়েছে, ‘চা খেলে কি মানুষ কালো হয়ে যায়? এটা কি ভিত্তিহীন কথা নাকি আসলেই যৌক্তিক?’ একই প্রশ্ন তুলে গত ২৬ মে ওমেন’স কর্নার নামে অনলাইন লাইফস্টাইল ভিত্তিক একটি ম্যাগাজিন ফলোয়ারদের মতামত জানতে চায়। পোস্টটির কমেন্টবক্সে ফলোয়ারদের থেকে পাওয়া গেছে বিভিন্ন উত্তর। কেউ বলেছেন, জানা নেই। আবার কেউ বলেছেন ভিত্তিহীন! তবে অধিকাংশেরই এক কথা— কালো হলে হব! তবুও চা ছাড়া যাবে না। চা পানে ত্বক কালো হয়ে যায় কিনা এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
ত্বকে সাধারণত মেলানোসাইট নামে এক ধরনের কোষ থাকে। এই কোষগুলো থেকে উৎপাদিত হয় মেলানিন নামের রঞ্জক, যা নির্ধারণ করে ত্বকের রং। যেসব ত্বকে খুব বেশি পরিমাণে মেলানিন থাকে, সেসব ত্বককে বলা হয় হাইপারপিগমেন্টেড ত্বক। মেলানিনের পরিমাণ খুব কম হলে বলা হয় হাইপোপিগমেন্টেড ত্বক। আর ত্বকে যদি একদমই মেলানিন না থাকে, তাহলে ওই ত্বককে বলা হয় ডিপিগমেন্টেড। হাইপারপিগমেন্টেড হলে অর্থাৎ ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকলে সেই ত্বক কালো হয়।
অবশ্য মেলানিন ছাড়াও আরও বেশ কিছু বাহ্যিক কারণে ত্বকের রং কালো হতে পারে। এর মধ্যে আছে— দূষণ, সরাসরি সূর্যের আলোর সংস্পর্শ, হরমোনজনিত কারণ অথবা কোনো রোগ।চা পান কী মেলানিন উৎপাদন ত্বরান্বিত করার মতো কোনো উপাদান থাকে? ত্বক ও শরীরের যত্ন বিষয়ক ভারতীয় ওয়েবসাইট নেচার ফর নেচারের ওয়েবসাইটে এই প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়, চায়ে এমন কোনো উপাদান নেই, যা ত্বকে মেলানিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
তাহলে এই দাবির ভিত্তি কী? নেচার ফর নেচার বলছে, চা পানে ত্বক কালো হয়ে যাওয়ার দাবিটি আসলে প্রচলিত ভুল ধারণা, যা দীর্ঘদিন ধরে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মুখে মুখে প্রচার হয়ে আসছে। এই ধারণার পেছনে আছে চায়ে থাকা উপাদান ‘ক্যাফেইন’।
অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ রেচন প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়। ফলে ঘাম ও প্রস্রাবের বেগ বাড়ে। এতে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কেউ যদি ৮ থেকে ১০ কাপ বা ১ হাজার ৯৩০ মিলিলিটার বা তার বেশি চা পান করে, তাহলে পানিশূন্যতার কারণে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। পানিশূন্যতার কারণে ত্বকের সাধারণ উজ্জ্বলতা হ্রাস পেতে পারে, এ থেকে যে কেউ ত্বক কালো হয়ে গেছে বলে ভুল করে থাকতে পারে।
চা পানে ত্বক কালো হয় না। বরং পরিমিত চা পান ত্বকের জন্য উপকারী। কারণ চায়ে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান থাকে, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
নেচার ফর নেচার বরং চা পানে ত্বকের কিছু উপকারিতার বিষয় তুলে ধরেছে। ওয়েবসাইটটি থেকে জানা যায়, চা পান ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কারণ এতে বার্ধক্য এবং প্রদাহ প্রতিরোধকারী উপাদান রয়েছে। ব্ল্যাক টি স্বাস্থ্যকর চুল এবং ত্বকের নিশ্চয়তা দেয়। গ্রিন টি ত্বকে ব্রণ, জ্বালাপোড়া ও লালচে ভাব এবং বার্ধক্যের দাগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
চায়ের উপকারিতার মধ্যে আছে
বার্ধক্যপ্রতিরোধী: ব্ল্যাক টিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেনল থাকে যা ত্বকের বার্ধক্য কমায়। এটি ত্বকের বলিরেখা রোধ করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বকের ক্ষত চিকিৎসা: চায়ে রয়েছে উদ্দীপক উপাদান, যা ত্বকের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং কোলাজেন উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। ব্ল্যাক টি ত্বকের ক্ষয়পূরণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।
সূর্যালোকের ক্ষতি রোধ: সূর্যের সংস্পর্শে আসার কারণে ত্বকে তৈরি হওয়া দাগ রোধ করতে সাহায্য করে ব্ল্যাক টি।
ত্বকের সংক্রমণ রোধ করে: চায়ে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যাটেচিন এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো উপাদান, যা ত্বককে সংক্রমণ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
ত্বক উজ্জ্বল করে: চায়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য থাকায় এটি ত্বক থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়, দাগ কমায় এবং ত্বকে পানিযুক্ত করে। ব্ল্যাক টিতে ত্বক ফরসা করার বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যা প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ত্বক দেয়।
স্বাস্থ্যবিষয়ক আরেকটি ওয়েবসাইট অনলি মাই হেলথ ধারণাটি সম্পর্কে জানায়, চা পানে ত্বক কালো হয়ে যায়—এ বিষয়ে পর্যাপ্ত কোনো গবেষণা নেই। ত্বকের কালো রঙের জন্য দায়ী মেলানিন। ত্বকের রঙের পার্থক্য হয় এই মেলানিনের উপস্থিতির পরিমাণের ভিত্তিতে। ত্বকে যত বেশি মেলানিন থাকবে, ওই ত্বক তত কালো দেখাবে। চায়ে মেলানিন বৃদ্ধি করার মতো কোনো উপাদান থাকে না। চায়ে থাকে ক্যাটেচিন ও পলিফেনলসের মতো উপাদান। ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর এসব উপাদানের প্রভাব খুবই মৃদু।
সুতরাং, ত্বককে কালো করার মতো কোনো উপাদান চায়ে থাকে না। এমন ধারণার উৎপত্তি মূলত অতিরিক্ত চা পানের ফলে এতে থাকা ক্যাফেইনের কারণে সৃষ্টি পানিশূন্যতার প্রভাব। এই পানিশূন্যতার কারণে ত্বক বিবর্ণ হয়ে যায়, যার ফলে মনে হতে পারে ত্বক কালো হয়ে গেছে!
দীপ্তির বক্তব্য দাবিতে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নাম ও লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। দীপ্তি চৌধুরীর ছবিযুক্ত ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘আমার নানীর ফুফাতো বোনের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’
৩ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
১ দিন আগেপ্রযুক্তি জগতে নানা উদ্ভাবন দিয়ে সব সময়ই আলোচনায় থাকেন স্পেসএক্স, টেসলাসহ মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সের (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্ক। সম্প্রতি তিনি আলোচনায় এসেছেন এক্সে ডিজনির এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট ব্লক করে দিয়েছেন এমন দাবিতে। গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ফেসবুকে ‘মহিদুল আলম...
২ দিন আগে