ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তী সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরই মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গান গাওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘মনে মনে মহাজন এইডাই কয়।’
‘মো. শরিফুল ইসলাম শুভ (Md Shariful Islam Shuvo)’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে থেকে ২৫ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৫৪টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। একই ক্যাপশনে ‘ইমরান খান আইএমকে (Imran Khan Imk)’ নামের আরেকটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে গত ১৪ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে ভাইরাল। এটি ফেসবুকে ১৩ লাখেরও বেশিবার দেখা হয়েছে। এই পোস্টে এ পর্যন্ত ২৩ হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটি ১ হাজার ১০০ অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে এবং ১ হাজার ১০০ কমেন্ট পড়েছে। এসব কমেন্টে কেউ কেউ ভিডিওটিকে এডিট বলে দাবি করছেন। আবার কেউ কেউ এটিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরই ভিডিও মনে করে কমেন্ট করেছেন। নিপুল বিশ্বাস (Nipul Biswas) নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কমেন্টে লেখা আছে, ‘আসলে সে গায়ক হবার কথা ছিল। কিন্তু সে কীভাবে নোবেল পুরস্কার পায়।’
দাবির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ভিডিও থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। তাতে দেখা যায়, গত ৩ নভেম্বর সালমান মিউজিক (Salman Muzik) নামের ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, এটি একটি লোকসংগীত। গানটির কণ্ঠশিল্পী এবং মডেল হচ্ছেন হুমায়ুন সরকার। তবে সম্পূর্ণ ভিডিওতে কোথাও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দেখা যায়নি।
পরের ড. মুহাম্মদ ইউনূস গান গাওয়ার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটিতে ‘FAKEME APP’ নামের লোগো লক্ষ করা যায়।
অনুসন্ধানে Fakeme App-এর বিষয়ে জানা যায়, এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন সফটওয়্যার। যার সাহায্যে সহজেই যে কারও চেহারা বা মুখমণ্ডলের জায়গায় অন্য কারও মুখমণ্ডল অদলবদল করা যায়।
অর্থাৎ, ‘ফেকমি অ্যাপে’র সাহায্যেই কণ্ঠশিল্পী হুমায়ুন সরকারের গানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখমণ্ডল অদলবদল করে ভিডিওটি তৈরি করা হয়।
সুতরাং, এ থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মুহাম্মদ ইউনূস গান গাওয়ার ভিডিওটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি করা, যা আসল নয়।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তী সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরই মধ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গান গাওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘মনে মনে মহাজন এইডাই কয়।’
‘মো. শরিফুল ইসলাম শুভ (Md Shariful Islam Shuvo)’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে থেকে ২৫ ডিসেম্বর রাত ৯টার দিকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ৫৪টি রিঅ্যাকশন পড়েছে। একই ক্যাপশনে ‘ইমরান খান আইএমকে (Imran Khan Imk)’ নামের আরেকটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে গত ১৪ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে ভাইরাল। এটি ফেসবুকে ১৩ লাখেরও বেশিবার দেখা হয়েছে। এই পোস্টে এ পর্যন্ত ২৩ হাজার রিঅ্যাকশন পড়েছে। পোস্টটি ১ হাজার ১০০ অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে এবং ১ হাজার ১০০ কমেন্ট পড়েছে। এসব কমেন্টে কেউ কেউ ভিডিওটিকে এডিট বলে দাবি করছেন। আবার কেউ কেউ এটিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরই ভিডিও মনে করে কমেন্ট করেছেন। নিপুল বিশ্বাস (Nipul Biswas) নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কমেন্টে লেখা আছে, ‘আসলে সে গায়ক হবার কথা ছিল। কিন্তু সে কীভাবে নোবেল পুরস্কার পায়।’
দাবির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ভিডিও থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। তাতে দেখা যায়, গত ৩ নভেম্বর সালমান মিউজিক (Salman Muzik) নামের ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, এটি একটি লোকসংগীত। গানটির কণ্ঠশিল্পী এবং মডেল হচ্ছেন হুমায়ুন সরকার। তবে সম্পূর্ণ ভিডিওতে কোথাও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দেখা যায়নি।
পরের ড. মুহাম্মদ ইউনূস গান গাওয়ার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটিতে ‘FAKEME APP’ নামের লোগো লক্ষ করা যায়।
অনুসন্ধানে Fakeme App-এর বিষয়ে জানা যায়, এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন সফটওয়্যার। যার সাহায্যে সহজেই যে কারও চেহারা বা মুখমণ্ডলের জায়গায় অন্য কারও মুখমণ্ডল অদলবদল করা যায়।
অর্থাৎ, ‘ফেকমি অ্যাপে’র সাহায্যেই কণ্ঠশিল্পী হুমায়ুন সরকারের গানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখমণ্ডল অদলবদল করে ভিডিওটি তৈরি করা হয়।
সুতরাং, এ থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডা. মুহাম্মদ ইউনূস গান গাওয়ার ভিডিওটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি করা, যা আসল নয়।
তাহসান খানের বিয়ের দৃশ্য দাবিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের এক যুবকের বিয়ের দৃশ্য। ভিডিওতে দেখা ব্যক্তি মৃত মাকে মনে করে আবেগাপ্লুত হয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভিডিওটি তাহসানের বিয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় এবং এই দাবির কোনো প্রমাণ নেই। আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক অনুসন্ধা
১২ ঘণ্টা আগেশরিফুল হক ডালিমের স্ত্রী দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘জন্মগতভাবে কেউ ভিলেন থাকে না, পরিস্থিতি তাকে ভিলেন বানিয়ে দেয়! আমার নিম্মি হও। আমি তোমার ডালিম হব।’ ভিডিওতে আরও দাবি করা হয়েছে, শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলে শেখ কামাল শরিফুল হক ডালিমের স্ত্রী নিম্মিকে বন্দী
১ দিন আগেসন্তান প্রসবের সময় একজন নারী কেমন ব্যথা অনুভব করেন তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে একটি তথ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। তা হলো- একজন স্বাভাবিক মানুষ সর্বোচ্চ ৪৫ ডেল ব্যথা সহ্য করতে পারে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর একাধিক পোস্টে দাবি করা হয়, সন্তান প্রসবের সময় নারী যে ব্যথা অনুভব করেন, তা ৫৭ ডেলের চেয়েও
১ দিন আগেচব্বিশের জুলাইয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম আলোচিত সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। গত বছরের অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন তিনি। এরই মধ্যে হাসনাত আব্দুল্লাহ আবার বিয়ে করেছেন— এমন দাবিতে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবির ক্যাপশনে লেখা, ‘আরেক টি বিয়ে করলেন হাস
২ দিন আগে