ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
গত বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে অভিযুক্ত নেতা–কর্মীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন বক্তব্যের পর সেদিন রাতেই বক্তব্য প্রত্যাহার ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।
তবে গতকাল শুক্রবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের পর আওয়ামী লীগের ২৫ থেকে ৩০ জনের একদল নেতা–কর্মী রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় মিছিল করে। সেই মিছিল থেকে নেতা–কর্মীকে স্থানীয়রা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
এরই মধ্যে, রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল—দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওতে বিপুলসংখ্যক তরুণ–যুবককে রাতের বেলা সড়কে মিছিল করতে দেখা যায়। মিছিল থেকে ‘শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান শোনা যায়।
𝐒𝐡𝐞𝐢𝐤𝐡 𝐇𝐚𝐬𝐢𝐧𝐚 নামের ফেসবুক পেজ থেকে শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা ৪৯ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘এই মুহূর্তে উত্তপ্ত ধানমন্ডি ৩২! স্লোগানে মুখরিত, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু!’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শনিবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ভিডিওটি ৬৪ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং রিঅ্যাকশন পড়েছে ৩ হাজার ২০০। পোস্টে ৩৬৭টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৪৬১। এসব কমেন্টে অনেকেই ভিডিওটি সত্য মনে করেছে। Shohid Khan নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা সরকার বারবার দরকার।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Md Delowar Hossan Molla লিখেছে, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।’ (বানান অপরিবর্তিত)
‘Nuyed Miah’, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ ও ‘চট্রগ্রাম বিভাগ ছাত্রলীগ’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে Md Imran Hassan নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি (আর্কাইভ) পাওয়া যায়। এটি ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। এর সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর রাস্তা, ল্যাম্পপোস্ট, মিছিলে থাকা ব্যক্তিদের সারি, পোশাকের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিওর ক্যাপশন থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামের তরুণ আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে রাজধানীতে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল করে।
এই ভিডিওতে, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ইসকনের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘জঙ্গিবাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘ইসকনের আস্তানা, ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ইসকন তুই জঙ্গি, ফ্যাসিবাদের সঙ্গী’, এমন স্লোগান শোনা যায়।
পুরো ভিডিওতে কোথাও ‘শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়িনাই’, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান শোনা যায়নি।
Md Imran Hassan নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা ভিডিওটির ক্যাপশনের তথ্য ফেসবুকে সার্চ করে একই তারিখে Omar Faruk Habib ও Ashik Ahmed নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একই দৃশ্যে একই তথ্য পাওয়া যায়।
এসব তথ্যসূত্র গুগলে সার্চ করে দৈনিক কালের কণ্ঠে ২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) শিক্ষার্থীরা সেদিন রাত ৯টার দিকে বিক্ষোভ করে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে আদালতে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সময় আদালতের পাশেই একটি গলিতে তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে একদল দুর্বৃত্ত কুপিয়ে হত্যা করে। এর প্রতিবাদে সেদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়।
সুতরাং, রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে বিশাল বিক্ষোভ বলে যে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে সেটি আওয়ামী লীগের মিছিল নয়। প্রকৃতপক্ষে, ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বরের। চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার প্রতিবাদে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের দৃশ্য এটি। এই বিক্ষোভের ভিডিওটি সম্পাদনা করে অডিওতে আওয়ামী লীগের স্লোগান জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে অভিযুক্ত নেতা–কর্মীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন বক্তব্যের পর সেদিন রাতেই বক্তব্য প্রত্যাহার ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।
তবে গতকাল শুক্রবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের পর আওয়ামী লীগের ২৫ থেকে ৩০ জনের একদল নেতা–কর্মী রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় মিছিল করে। সেই মিছিল থেকে নেতা–কর্মীকে স্থানীয়রা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
এরই মধ্যে, রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল—দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওতে বিপুলসংখ্যক তরুণ–যুবককে রাতের বেলা সড়কে মিছিল করতে দেখা যায়। মিছিল থেকে ‘শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান শোনা যায়।
𝐒𝐡𝐞𝐢𝐤𝐡 𝐇𝐚𝐬𝐢𝐧𝐚 নামের ফেসবুক পেজ থেকে শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা ৪৯ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘এই মুহূর্তে উত্তপ্ত ধানমন্ডি ৩২! স্লোগানে মুখরিত, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু!’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শনিবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ভিডিওটি ৬৪ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং রিঅ্যাকশন পড়েছে ৩ হাজার ২০০। পোস্টে ৩৬৭টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৪৬১। এসব কমেন্টে অনেকেই ভিডিওটি সত্য মনে করেছে। Shohid Khan নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা সরকার বারবার দরকার।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Md Delowar Hossan Molla লিখেছে, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।’ (বানান অপরিবর্তিত)
‘Nuyed Miah’, ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ ও ‘চট্রগ্রাম বিভাগ ছাত্রলীগ’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেও প্রায় একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে Md Imran Hassan নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি (আর্কাইভ) পাওয়া যায়। এটি ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। এর সঙ্গে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর রাস্তা, ল্যাম্পপোস্ট, মিছিলে থাকা ব্যক্তিদের সারি, পোশাকের সাদৃশ্য পাওয়া যায়।
ভিডিওর ক্যাপশন থেকে জানা যায়, চট্টগ্রামের তরুণ আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে রাজধানীতে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল করে।
এই ভিডিওতে, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ইসকনের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘জঙ্গিবাদের আস্তানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘ইসকনের আস্তানা, ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ইসকন তুই জঙ্গি, ফ্যাসিবাদের সঙ্গী’, এমন স্লোগান শোনা যায়।
পুরো ভিডিওতে কোথাও ‘শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়িনাই’, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান শোনা যায়নি।
Md Imran Hassan নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা ভিডিওটির ক্যাপশনের তথ্য ফেসবুকে সার্চ করে একই তারিখে Omar Faruk Habib ও Ashik Ahmed নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একই দৃশ্যে একই তথ্য পাওয়া যায়।
এসব তথ্যসূত্র গুগলে সার্চ করে দৈনিক কালের কণ্ঠে ২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) শিক্ষার্থীরা সেদিন রাত ৯টার দিকে বিক্ষোভ করে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে আদালতে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর তাঁর অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ সময় আদালতের পাশেই একটি গলিতে তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে একদল দুর্বৃত্ত কুপিয়ে হত্যা করে। এর প্রতিবাদে সেদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়।
সুতরাং, রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর এলাকায় গতকাল শুক্রবার রাতে বিশাল বিক্ষোভ বলে যে ভিডিওটি ছড়ানো হয়েছে সেটি আওয়ামী লীগের মিছিল নয়। প্রকৃতপক্ষে, ভিডিওটি ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বরের। চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যার প্রতিবাদে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের দৃশ্য এটি। এই বিক্ষোভের ভিডিওটি সম্পাদনা করে অডিওতে আওয়ামী লীগের স্লোগান জুড়ে দিয়ে প্রচার করা হচ্ছে।
১০ বছরের এক ছেলেকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে—এই দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে। হালকা ঝাপসা ভিডিওতে দেখা যায়, রাতের বেলায় লাল রঙের হাফপ্যান্ট পরা একজনকে বেশ কয়েকজন মিলে লাঠিসোঁটা দিয়ে পেটাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয় গত ৭ মার্চ সন্ধ্যায় চেন্নাইতে একটি ইফতার পার্টির আয়োজন করেন। এতে স্থানীয় ১৫টি মসজিদের ইমামসহ প্রায় ৩ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন বলে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে এসেছে।
২১ ঘণ্টা আগেমাছ খাওয়ার পর দুধ পান করলে ত্বকের সমস্যা হয়—এমন ধারণা অনেকের। কিন্তু আসলেই কি মাছ খাওয়ার পর দুধ পান করলে ত্বকের সমস্যা হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
২ দিন আগেশাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রবাসীর স্বর্ণ চুরি হয়েছে— এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগে