যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি দশ শিশুর মধ্যে একটিই অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডারে (এডিএইচডি) ভোগে। অর্থাৎ দেশটির ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১১ শতাংশ শিশুর মধ্যেই অতিচঞ্চলতা ও অমনযোগের সমস্যা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সেন্টার ফর হেলথ স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
২০২০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মার্কিন পরিবারের প্রতিনিধিত্বকারী নমুনা সদস্যদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে এবং ফোনে পরিচালিত সাক্ষাৎকার থেকে এই প্রতিবেদনের উপাত্ত নেওয়া হয়েছিল।
এডিএইচডি হলো একটি মানসিক স্বাস্থ্যগত জটিলতা। এ ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের বিকাশ এবং ক্রিয়াকলাপের পার্থক্যের কারণে শিশুরা অমনোযোগী, অত্যধিক সক্রিয় এবং আবেগপ্রবণ হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এডিএইচডিতে আক্রান্ত কোনো শিশুর সঙ্গে মুখোমুখি কথা বললেও সে শোনে না, কাজ এবং অন্যান্য কার্যক্রম গুছিয়ে করা তার জন্য কঠিন হতে পারে, বসে থাকার সময়টাতেও সে অস্থির থাকে এবং অতিরিক্ত কথা বলে।
অবশ্য বেশির ভাগ শিশুর মধ্যেই এই ধরনের আচরণ লক্ষ্য করা যায়। তবে এডিএইচডি আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক প্রকট হয়।
আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে শৈশবেই এর লক্ষণ দেখা যায়। তবে এটি কৈশোর এবং পরবর্তী জীবনেও প্রভাব ফেলতে পারে। শিশুর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলো পরিবর্তিত হতে থাকে। গবেষকেরা বলছেন, মেয়েদের তুলনায় ছেলে শিশুদের মধ্যে এডিএইচডি আক্রান্তের হার বেশি। যেদিকে মেয়েদের মধ্যে এ জাতীয় রোগে আক্রান্তের হার ৮ শতাংশ, ছেলেদের মধ্যে তা ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। ১২ বছর বা এর বেশি বয়সের কিশোরদের মধ্যে এডিএইচডি শনাক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
এডিএইচডিতে আক্রান্ত হওয়ার জন্য কোনো একক কারণ না পাওয়া গেলেও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, এর পেছনে জিনগত কারণ থাকতে পারে। এডিএইচডিতে আক্রান্ত শিশুদের বাবা–মা বা কোনো আত্মীয়স্বজনের মধ্যে এ রোগ থাকতে পারে। এডিএইচডির কোনো প্রতিকার নেই, তবে চিকিৎসার মাধ্যমে মাত্রা কমিয়ে শিশুর স্বাভাবিক কাজ করার সক্ষমতা বিকাশ করা সম্ভব। এর চিকিৎসা হতে পারে—ওষুধ সেবন, থেরাপি (পারিবারিক, মনস্তাত্ত্বিক বা আচরণগত), বাবা–মায়ের প্রশিক্ষণ এবং শিশুদের শ্রেণিকক্ষের থাকার ব্যবস্থা করা।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি দশ শিশুর মধ্যে একটিই অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডারে (এডিএইচডি) ভোগে। অর্থাৎ দেশটির ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১১ শতাংশ শিশুর মধ্যেই অতিচঞ্চলতা ও অমনযোগের সমস্যা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সেন্টার ফর হেলথ স্ট্যাটিসটিকসের প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
২০২০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মার্কিন পরিবারের প্রতিনিধিত্বকারী নমুনা সদস্যদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে এবং ফোনে পরিচালিত সাক্ষাৎকার থেকে এই প্রতিবেদনের উপাত্ত নেওয়া হয়েছিল।
এডিএইচডি হলো একটি মানসিক স্বাস্থ্যগত জটিলতা। এ ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের বিকাশ এবং ক্রিয়াকলাপের পার্থক্যের কারণে শিশুরা অমনোযোগী, অত্যধিক সক্রিয় এবং আবেগপ্রবণ হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এডিএইচডিতে আক্রান্ত কোনো শিশুর সঙ্গে মুখোমুখি কথা বললেও সে শোনে না, কাজ এবং অন্যান্য কার্যক্রম গুছিয়ে করা তার জন্য কঠিন হতে পারে, বসে থাকার সময়টাতেও সে অস্থির থাকে এবং অতিরিক্ত কথা বলে।
অবশ্য বেশির ভাগ শিশুর মধ্যেই এই ধরনের আচরণ লক্ষ্য করা যায়। তবে এডিএইচডি আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক প্রকট হয়।
আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে শৈশবেই এর লক্ষণ দেখা যায়। তবে এটি কৈশোর এবং পরবর্তী জীবনেও প্রভাব ফেলতে পারে। শিশুর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলো পরিবর্তিত হতে থাকে। গবেষকেরা বলছেন, মেয়েদের তুলনায় ছেলে শিশুদের মধ্যে এডিএইচডি আক্রান্তের হার বেশি। যেদিকে মেয়েদের মধ্যে এ জাতীয় রোগে আক্রান্তের হার ৮ শতাংশ, ছেলেদের মধ্যে তা ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। ১২ বছর বা এর বেশি বয়সের কিশোরদের মধ্যে এডিএইচডি শনাক্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
এডিএইচডিতে আক্রান্ত হওয়ার জন্য কোনো একক কারণ না পাওয়া গেলেও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, এর পেছনে জিনগত কারণ থাকতে পারে। এডিএইচডিতে আক্রান্ত শিশুদের বাবা–মা বা কোনো আত্মীয়স্বজনের মধ্যে এ রোগ থাকতে পারে। এডিএইচডির কোনো প্রতিকার নেই, তবে চিকিৎসার মাধ্যমে মাত্রা কমিয়ে শিশুর স্বাভাবিক কাজ করার সক্ষমতা বিকাশ করা সম্ভব। এর চিকিৎসা হতে পারে—ওষুধ সেবন, থেরাপি (পারিবারিক, মনস্তাত্ত্বিক বা আচরণগত), বাবা–মায়ের প্রশিক্ষণ এবং শিশুদের শ্রেণিকক্ষের থাকার ব্যবস্থা করা।
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, ইদানীং আশপাশের অনেকে হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। কেউ কেউ এটাকে সিজনাল অ্যালার্জি হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। আবার অনেকের ধারণা, বয়সের কারণে হয়তো এসব লেগে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই সাধারণ উপসর্গগুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পেতে কী করা জরুরি, তা কি আমরা জানি? আবার কখন চিকিৎসা...
৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৫ ঘণ্টা আগে৭০ বছরেও আপনি শারীরিকভাবে কতটা সুস্থ থাকবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করে মধ্য়বয়সে কী খাচ্ছেন তার ওপর। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির টি এইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণায় এমনই এক তথ্য উঠে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেখাবার কেবল শরীরের জ্বালানি নয়, এটি মনেরও খাদ্য। আমাদের প্রতিদিনের খাবার শুধু পেট ভরায় না, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আবেগ, মনোভাব, মানসিক স্থিতি ও একাগ্রতার ওপর। একটা ভালো খাবার যেমন মুখে হাসি এনে দিতে পারে, তেমনি খাওয়ার অনুপযোগী কিছুদিনের আনন্দ কেড়ে নিতে পারে। তাই খাবার হওয়া চাই শরীর ও মনের সঙ্গে...
৫ ঘণ্টা আগে