নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এডিস মশা নিধনের কার্যক্রমে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ জনগণ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ)। তাঁদের অভিযোগ অভিজাত এলাকাগুলোয় নিয়মিত স্প্রে চালানো হলেও অনুন্নত এবং বস্তি এলাকাগুলোয় এই কার্যক্রম প্রায় অনুপস্থিত।
আজ রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সিরডাপ অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ)-এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ও প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ অভিযোগ তুলে ধরেন বক্তারা।
বিপিএমসিএর সভাপতি এম এ মুবিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) সহসভাপতি অধ্যাপক মো. জাফরউল্লাহ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. হুমায়ূন কবির তালুকদার এবং বিপিএমসিএ’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক মো. জাফরউল্লাহ চৌধুরী মূল প্রবন্ধে বলেন, ‘২০২৪ সালে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছর ডেঙ্গুর কারণে ৪৬৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৯০ হাজার ৭৯৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, নিয়মিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা এবং জনগণকে সচেতন করা অত্যন্ত জরুরি। এই রোগ মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। এ ছাড়াও পরিত্যক্ত আবর্জনায় মশা বংশবিস্তার ঘটায়। যেমন ডাবের খোসা, পুরোনো টায়ার। জনসাধারণকে প্রয়োজনে অর্থের বিনিময়ে হলেও এসব জিনিস কুড়িয়ে সিটি করপোরেশনের কাছে জমা দিতে উৎসাহ প্রদানের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক মো. হুমায়ূন কবির তালুকদার বলেন, জীবনের মূল্য কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনীয় নয়। করোনার মতো মহামারিকে আমরা পরাস্ত করেছি। কিন্তু ডেঙ্গুর মতো সমস্যা এত বছরেও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারের পাশাপাশি জনগণের সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
বিপিএমসিএ’র সভাপতি এম এ মুবিন খান জানান, ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে সংগঠনটি সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সচেতনতামূলক সেমিনার, লিফলেট বিতরণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের কার্যক্রম শুধু সরকারের ওপর নির্ভর না করে সর্বসাধারণেরই চালানো উচিত।
বক্তারা আরও বলেন, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই প্রধান সমাধান। মশার বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যসেবা খাত, স্থানীয় প্রশাসন এবং জনগণের মধ্যে সমন্বয় ও সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
বৈঠকের বক্তারা একমত হন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদি এবং সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সহযোগিতা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়িয়ে ডেঙ্গুর মতো প্রাণঘাতী রোগ প্রতিরোধ সম্ভব।
এডিস মশা নিধনের কার্যক্রমে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ জনগণ বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ)। তাঁদের অভিযোগ অভিজাত এলাকাগুলোয় নিয়মিত স্প্রে চালানো হলেও অনুন্নত এবং বস্তি এলাকাগুলোয় এই কার্যক্রম প্রায় অনুপস্থিত।
আজ রোববার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সিরডাপ অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ)-এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ও প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ অভিযোগ তুলে ধরেন বক্তারা।
বিপিএমসিএর সভাপতি এম এ মুবিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) সহসভাপতি অধ্যাপক মো. জাফরউল্লাহ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ চিকিৎসা শিক্ষা অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. হুমায়ূন কবির তালুকদার এবং বিপিএমসিএ’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক মো. জাফরউল্লাহ চৌধুরী মূল প্রবন্ধে বলেন, ‘২০২৪ সালে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছর ডেঙ্গুর কারণে ৪৬৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৯০ হাজার ৭৯৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, নিয়মিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা এবং জনগণকে সচেতন করা অত্যন্ত জরুরি। এই রোগ মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। এ ছাড়াও পরিত্যক্ত আবর্জনায় মশা বংশবিস্তার ঘটায়। যেমন ডাবের খোসা, পুরোনো টায়ার। জনসাধারণকে প্রয়োজনে অর্থের বিনিময়ে হলেও এসব জিনিস কুড়িয়ে সিটি করপোরেশনের কাছে জমা দিতে উৎসাহ প্রদানের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক মো. হুমায়ূন কবির তালুকদার বলেন, জীবনের মূল্য কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনীয় নয়। করোনার মতো মহামারিকে আমরা পরাস্ত করেছি। কিন্তু ডেঙ্গুর মতো সমস্যা এত বছরেও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারের পাশাপাশি জনগণের সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
বিপিএমসিএ’র সভাপতি এম এ মুবিন খান জানান, ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে সংগঠনটি সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সচেতনতামূলক সেমিনার, লিফলেট বিতরণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের কার্যক্রম শুধু সরকারের ওপর নির্ভর না করে সর্বসাধারণেরই চালানো উচিত।
বক্তারা আরও বলেন, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই প্রধান সমাধান। মশার বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যসেবা খাত, স্থানীয় প্রশাসন এবং জনগণের মধ্যে সমন্বয় ও সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
বৈঠকের বক্তারা একমত হন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদি এবং সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সহযোগিতা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়িয়ে ডেঙ্গুর মতো প্রাণঘাতী রোগ প্রতিরোধ সম্ভব।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
১৭ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
১৭ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
১৭ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে