আধুনিক জীবনধারায় চুলের যত্নে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। শুধু দামি হলেই হবে না, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।
চুলে শ্যাম্পু ব্যবহারের ব্যাপারে আমরা সবাই কম বেশি ওয়াকিবহাল থাকলেও কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই আনাড়ি। অথচ চুলের সঠিক যত্নের জন্য সঠিকভাবে কন্ডিশনার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। কন্ডিশনার চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল করে। ঝরঝরে ও উজ্জ্বল চুলের জন্য কন্ডিশনারের কোনো বিকল্প নেই। সাধারণভাবে ব্যবহার সহজ মনে হলেও কিছু বিষয় না মানলে সঠিকভাবে চুলে কাজ করবে না কন্ডিশনার।
চুলের গোড়ায় কন্ডিশনার ব্যবহার
কন্ডিশনার ব্যবহারের সাধারণ ও বহুল প্রচলিত ভুল হলো চুলের গোড়ায় ব্যবহার করা। শ্যাম্পু মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখে আর কন্ডিশনার চুলের আগার যত্ন নেয়। শ্যাম্পু করার মাধ্যমে মাথার ত্বকে থাকা চুলের প্রসাধনীর অবশিষ্টাংশ ও তেল দূর হয়। চুলের গোড়ায় কন্ডিশনার ব্যবহার করা হলে পুনরায় এসব মাথার ত্বকে জমাট বাঁধে। ফলে চুল মলিন, চিমসে লাগে দেখতে। তাই কন্ডিশনার চুলের গোড়ায় নয় বরং আগায় ব্যবহার করতে হয়।
ভুল ভাবে ব্যবহার
কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কেবল কোথায় ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয় বরং কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে সেটাও খেয়াল রাখা জরুরি। কেবল হাতে কন্ডিশনার নিয়ে চুলে কোনো রকমে তা লাগালেই হয় না। চুলের জটযুক্ত, ক্ষতিগ্রস্ত ও বেশি চাপ পড়ে এমন অংশে ভালো মতো কন্ডিশনার লাগাতে হবে। চুলে ভালো মতো কন্ডিশনার মাখতে প্রথমে কন্ডিশনার লাগিয়ে মোটা দাঁতের চিরুনি বা আঙুল দিয়ে জট ছাড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। কন্ডিশনার ব্যবহারের পরে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো।
ঠিকমতো শোষিত না হওয়া
কন্ডিশনার ব্যবহারের পরে কেউ সঙ্গে সঙ্গেই তা ধুয়ে ফেলেন কেউ বা ২০ মিনিট অপেক্ষা করেন। চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরে কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হয় যেন তা চুলে শোষিত হয়।
অতিরিক্ত বা অল্প ব্যবহার
চুল ধোয়ার পরে কেউ সামান্য, কেউবা বেশি পরিমাণে কন্ডিশনার ব্যবহার করেন। চুল ধোয়ার পরে যদি তা ভারী মনে হয়, তাহলে বুঝতে হবে পরিমাণে বেশি কন্ডিশনার ব্যবহার করা হয়েছে। আর শুষ্ক মনে হলে বুঝতে হবে পরিমাণে কম ব্যবহার করা হয়েছে।
চুলে কন্ডিশনার মেখে আঙুলের সাহায্যে আঁচড়ে নিন, এতে সব চুলে তা ছড়িয়ে যাবে। তবে যাদের চুল বেশি পাতলা ও সিল্কি তাদের প্রতিবার কন্ডিশনার ব্যবহার না করাই উচিত। সঠিক উপায়ে কন্ডিশনার ব্যবহার করা হলে চুলে লক্ষণীয় পার্থক্য দেখা দেখা দেয়। চুল হয়ে ওঠে সজীব, সিল্কি ও ঝরঝরে।
লেখক: অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবদুল হাই, চর্ম, যৌন ও অ্যালার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ, জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
আধুনিক জীবনধারায় চুলের যত্নে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। শুধু দামি হলেই হবে না, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।
চুলে শ্যাম্পু ব্যবহারের ব্যাপারে আমরা সবাই কম বেশি ওয়াকিবহাল থাকলেও কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই আনাড়ি। অথচ চুলের সঠিক যত্নের জন্য সঠিকভাবে কন্ডিশনার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। কন্ডিশনার চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল করে। ঝরঝরে ও উজ্জ্বল চুলের জন্য কন্ডিশনারের কোনো বিকল্প নেই। সাধারণভাবে ব্যবহার সহজ মনে হলেও কিছু বিষয় না মানলে সঠিকভাবে চুলে কাজ করবে না কন্ডিশনার।
চুলের গোড়ায় কন্ডিশনার ব্যবহার
কন্ডিশনার ব্যবহারের সাধারণ ও বহুল প্রচলিত ভুল হলো চুলের গোড়ায় ব্যবহার করা। শ্যাম্পু মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখে আর কন্ডিশনার চুলের আগার যত্ন নেয়। শ্যাম্পু করার মাধ্যমে মাথার ত্বকে থাকা চুলের প্রসাধনীর অবশিষ্টাংশ ও তেল দূর হয়। চুলের গোড়ায় কন্ডিশনার ব্যবহার করা হলে পুনরায় এসব মাথার ত্বকে জমাট বাঁধে। ফলে চুল মলিন, চিমসে লাগে দেখতে। তাই কন্ডিশনার চুলের গোড়ায় নয় বরং আগায় ব্যবহার করতে হয়।
ভুল ভাবে ব্যবহার
কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কেবল কোথায় ব্যবহার করা হচ্ছে তা নয় বরং কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে সেটাও খেয়াল রাখা জরুরি। কেবল হাতে কন্ডিশনার নিয়ে চুলে কোনো রকমে তা লাগালেই হয় না। চুলের জটযুক্ত, ক্ষতিগ্রস্ত ও বেশি চাপ পড়ে এমন অংশে ভালো মতো কন্ডিশনার লাগাতে হবে। চুলে ভালো মতো কন্ডিশনার মাখতে প্রথমে কন্ডিশনার লাগিয়ে মোটা দাঁতের চিরুনি বা আঙুল দিয়ে জট ছাড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। কন্ডিশনার ব্যবহারের পরে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো।
ঠিকমতো শোষিত না হওয়া
কন্ডিশনার ব্যবহারের পরে কেউ সঙ্গে সঙ্গেই তা ধুয়ে ফেলেন কেউ বা ২০ মিনিট অপেক্ষা করেন। চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরে কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হয় যেন তা চুলে শোষিত হয়।
অতিরিক্ত বা অল্প ব্যবহার
চুল ধোয়ার পরে কেউ সামান্য, কেউবা বেশি পরিমাণে কন্ডিশনার ব্যবহার করেন। চুল ধোয়ার পরে যদি তা ভারী মনে হয়, তাহলে বুঝতে হবে পরিমাণে বেশি কন্ডিশনার ব্যবহার করা হয়েছে। আর শুষ্ক মনে হলে বুঝতে হবে পরিমাণে কম ব্যবহার করা হয়েছে।
চুলে কন্ডিশনার মেখে আঙুলের সাহায্যে আঁচড়ে নিন, এতে সব চুলে তা ছড়িয়ে যাবে। তবে যাদের চুল বেশি পাতলা ও সিল্কি তাদের প্রতিবার কন্ডিশনার ব্যবহার না করাই উচিত। সঠিক উপায়ে কন্ডিশনার ব্যবহার করা হলে চুলে লক্ষণীয় পার্থক্য দেখা দেখা দেয়। চুল হয়ে ওঠে সজীব, সিল্কি ও ঝরঝরে।
লেখক: অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবদুল হাই, চর্ম, যৌন ও অ্যালার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ, জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, ইদানীং আশপাশের অনেকে হাঁচি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। কেউ কেউ এটাকে সিজনাল অ্যালার্জি হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। আবার অনেকের ধারণা, বয়সের কারণে হয়তো এসব লেগে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই সাধারণ উপসর্গগুলো দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আরাম পেতে কী করা জরুরি, তা কি আমরা জানি? আবার কখন চিকিৎসা...
৭ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৭ ঘণ্টা আগে৭০ বছরেও আপনি শারীরিকভাবে কতটা সুস্থ থাকবেন, তা অনেকটাই নির্ভর করে মধ্য়বয়সে কী খাচ্ছেন তার ওপর। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির টি এইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষকদের নেতৃত্বে পরিচালিত একটি গবেষণায় এমনই এক তথ্য উঠে এসেছে।
৭ ঘণ্টা আগেখাবার কেবল শরীরের জ্বালানি নয়, এটি মনেরও খাদ্য। আমাদের প্রতিদিনের খাবার শুধু পেট ভরায় না, এর সরাসরি প্রভাব পড়ে আবেগ, মনোভাব, মানসিক স্থিতি ও একাগ্রতার ওপর। একটা ভালো খাবার যেমন মুখে হাসি এনে দিতে পারে, তেমনি খাওয়ার অনুপযোগী কিছুদিনের আনন্দ কেড়ে নিতে পারে। তাই খাবার হওয়া চাই শরীর ও মনের সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে