ফিচার ডেস্ক
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, পেটের চর্বি এড়াতে ফাস্ট ফুড, মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত মাংসের পাশাপাশি শর্করা এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার সীমিত করতে হবে। পেটের মেদ কমানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপায় আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যায়ামের পরিমাণ বাড়ানো, মানসিক চাপ কম নেওয়া, অ্যালকোহল গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, সামগ্রিক খাদ্যাভ্যাস সঠিক রাখা। সামগ্রিক খাদ্যাভ্যাস সঠিক রাখার ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা কিছু খাবার বাদ দেওয়ার কথা বলেন।
পপকর্ন
পপকর্ন অতিরিক্ত চর্বিসমৃদ্ধ খাবার, যা হৃদ্রোগ, স্ট্রোক, পেটের চর্বিসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য দায়ী। এর বদলে দই, ফল বা বাদামের মতো স্বাস্থ্যকর হালকা খাবার বেছে নেওয়া উচিত। এই খাবারগুলোয় ওমেগা-৩ রয়েছে, যা প্রদাহ এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকিও কমাবে।
পেস্ট্রি
সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও প্যাকেটজাত পেস্ট্রিতে উচ্চ মাত্রার চর্বি ও যুক্ত শর্করা থাকে। এগুলো ওজন বৃদ্ধি ও শরীরে চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। তাই পেটের মেদ কমাতে পেস্ট্রি বা কেকজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে ট্রান্স ফ্যাটের শোষণ কমাতে গমের আটা বা বাদামি চালের আটা ব্যবহার করে বাড়িতে পেস্ট্রি তৈরি করতে পারেন। এই উপাদানগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে, যা দীর্ঘ সময় শক্তি জোগায়।
চিনিযুক্ত সিরিয়াল
চিনিযুক্ত যেকোনো খাবার চর্বি বাড়ায়। চিনিযুক্ত পরিপূরক শর্করাসমৃদ্ধ খাবার শরীরে প্রচুর ক্যালরি যোগ করে বলে পেটের চর্বি বেড়ে যায়। এ ধরনের সিরিয়ালে প্রোটিন ও আঁশের পরিমাণ কম থাকে বা থাকে না। ফলে দ্রুত ক্ষুধা লাগে এবং খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে চর্বি বাড়ে।
প্রক্রিয়াজাত মাংস
গরুর মাংস, পাপরিকা এবং মরিচ দিয়ে তৈরি পেপারনি, সসেজ, টিনজাত ও প্রি-প্যাকেজ করা মাংস এবং বেকনের মতো প্রক্রিয়াজাত মাংস ওজন বাড়াতে ভূমিকা রাখে। প্রক্রিয়াজাত মাংস ঘন ঘন খাওয়ার সঙ্গে কলোরেক্টাল ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিও বেশি থাকে। পরিমাণমতো কম প্রক্রিয়াজাত মাংস, ফল ও শাকসবজি বেশি খেলে পেটে মেদ জমে না এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
সাদা রুটি
অন্যান্য খাদ্যশস্যের তুলনায় সাদা রুটি এবং পরিশোধিত আটার রুটিতে আঁশ ও পুষ্টির অভাব থাকে। পরিশোধিত আটার সাদা রুটি খাওয়া পেটের চর্বি বাড়ার সঙ্গে যুক্ত। খাবারে আঁশের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য সাদা রুটির চেয়ে লালচে বা আঁশযুক্ত আটার রুটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদেরা।
ডুবো তেলে ভাজা খাবার
ডুবো তেলে দ্রুত ভাজা খাবার নিয়মিত খাওয়া হলে পেটের চর্বি বাড়তে পারে। এগুলোকে অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। এ ধরনের খাবার ভিসারাল ফ্যাট বা পেট, যেমন লিভার, অগ্ন্যাশয় এবং অন্ত্রে জমা হওয়া চর্বি বাড়ায়।
আইসক্রিম
নিয়মিত আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। আইসক্রিমে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এর লোভনীয় ফ্লেভারের কারণে একবারে পরিমাণের চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলা হয়। তবে মাঝেমধ্যে খেতে চাইলে কম চিনিযুক্ত আইসক্রিম কিংবা প্রাকৃতিক উপাদান, যেমন কলা, আম বা অ্যাভোকাডো দিয়ে ঘরে তৈরি ফলের আইসক্রিম খাওয়া ভালো।
চিনির সিরাপ
ফলের ক্যানডি বা চকলেটের মতো চিনিযুক্ত খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে পেটে চর্বি জমে যেতে পারে। কারণ, এতে উচ্চ পরিমাণে যুক্ত শর্করা, কম আঁশ ও প্রোটিন থাকে। ক্যানডির ক্যালরি বেশিক্ষণ শক্তি না জুগিয়ে বরং ওজন বাড়াতে পারে।
সূত্র: ইট দিস নট দ্যাট, ইয়াহু লাইফস্টাইল
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, পেটের চর্বি এড়াতে ফাস্ট ফুড, মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত মাংসের পাশাপাশি শর্করা এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার সীমিত করতে হবে। পেটের মেদ কমানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপায় আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যায়ামের পরিমাণ বাড়ানো, মানসিক চাপ কম নেওয়া, অ্যালকোহল গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, সামগ্রিক খাদ্যাভ্যাস সঠিক রাখা। সামগ্রিক খাদ্যাভ্যাস সঠিক রাখার ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা কিছু খাবার বাদ দেওয়ার কথা বলেন।
পপকর্ন
পপকর্ন অতিরিক্ত চর্বিসমৃদ্ধ খাবার, যা হৃদ্রোগ, স্ট্রোক, পেটের চর্বিসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য দায়ী। এর বদলে দই, ফল বা বাদামের মতো স্বাস্থ্যকর হালকা খাবার বেছে নেওয়া উচিত। এই খাবারগুলোয় ওমেগা-৩ রয়েছে, যা প্রদাহ এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকিও কমাবে।
পেস্ট্রি
সুস্বাদু হওয়া সত্ত্বেও প্যাকেটজাত পেস্ট্রিতে উচ্চ মাত্রার চর্বি ও যুক্ত শর্করা থাকে। এগুলো ওজন বৃদ্ধি ও শরীরে চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। তাই পেটের মেদ কমাতে পেস্ট্রি বা কেকজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তবে ট্রান্স ফ্যাটের শোষণ কমাতে গমের আটা বা বাদামি চালের আটা ব্যবহার করে বাড়িতে পেস্ট্রি তৈরি করতে পারেন। এই উপাদানগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে, যা দীর্ঘ সময় শক্তি জোগায়।
চিনিযুক্ত সিরিয়াল
চিনিযুক্ত যেকোনো খাবার চর্বি বাড়ায়। চিনিযুক্ত পরিপূরক শর্করাসমৃদ্ধ খাবার শরীরে প্রচুর ক্যালরি যোগ করে বলে পেটের চর্বি বেড়ে যায়। এ ধরনের সিরিয়ালে প্রোটিন ও আঁশের পরিমাণ কম থাকে বা থাকে না। ফলে দ্রুত ক্ষুধা লাগে এবং খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে চর্বি বাড়ে।
প্রক্রিয়াজাত মাংস
গরুর মাংস, পাপরিকা এবং মরিচ দিয়ে তৈরি পেপারনি, সসেজ, টিনজাত ও প্রি-প্যাকেজ করা মাংস এবং বেকনের মতো প্রক্রিয়াজাত মাংস ওজন বাড়াতে ভূমিকা রাখে। প্রক্রিয়াজাত মাংস ঘন ঘন খাওয়ার সঙ্গে কলোরেক্টাল ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিও বেশি থাকে। পরিমাণমতো কম প্রক্রিয়াজাত মাংস, ফল ও শাকসবজি বেশি খেলে পেটে মেদ জমে না এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
সাদা রুটি
অন্যান্য খাদ্যশস্যের তুলনায় সাদা রুটি এবং পরিশোধিত আটার রুটিতে আঁশ ও পুষ্টির অভাব থাকে। পরিশোধিত আটার সাদা রুটি খাওয়া পেটের চর্বি বাড়ার সঙ্গে যুক্ত। খাবারে আঁশের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য সাদা রুটির চেয়ে লালচে বা আঁশযুক্ত আটার রুটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদেরা।
ডুবো তেলে ভাজা খাবার
ডুবো তেলে দ্রুত ভাজা খাবার নিয়মিত খাওয়া হলে পেটের চর্বি বাড়তে পারে। এগুলোকে অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। এ ধরনের খাবার ভিসারাল ফ্যাট বা পেট, যেমন লিভার, অগ্ন্যাশয় এবং অন্ত্রে জমা হওয়া চর্বি বাড়ায়।
আইসক্রিম
নিয়মিত আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। আইসক্রিমে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এর লোভনীয় ফ্লেভারের কারণে একবারে পরিমাণের চেয়ে বেশি খেয়ে ফেলা হয়। তবে মাঝেমধ্যে খেতে চাইলে কম চিনিযুক্ত আইসক্রিম কিংবা প্রাকৃতিক উপাদান, যেমন কলা, আম বা অ্যাভোকাডো দিয়ে ঘরে তৈরি ফলের আইসক্রিম খাওয়া ভালো।
চিনির সিরাপ
ফলের ক্যানডি বা চকলেটের মতো চিনিযুক্ত খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে পেটে চর্বি জমে যেতে পারে। কারণ, এতে উচ্চ পরিমাণে যুক্ত শর্করা, কম আঁশ ও প্রোটিন থাকে। ক্যানডির ক্যালরি বেশিক্ষণ শক্তি না জুগিয়ে বরং ওজন বাড়াতে পারে।
সূত্র: ইট দিস নট দ্যাট, ইয়াহু লাইফস্টাইল
ক্যানসারের টিকা নিয়ে সুখবর দিচ্ছে রাশিয়া। দেশটির গামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, তারা চলতি বছরের গ্রীষ্মে ক্যানসারের টিকার অনুমোদন পাবে। আগামী সেপ্টেম্বরে এই টিকা রোগীদের দেওয়া শুরু হতে পারে।
২ দিন আগেস্বাস্থ্যসেবাকে জনমুখী করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব দিতে গঠিত সংস্কার কমিশন ওষুধের প্রাপ্যতা, চিকিৎসা শিক্ষার মান ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনার ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। কমিশন ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেবে।
৪ দিন আগেশিশুদের কানে ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। সাধারণত ৬ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে কানের সংক্রমণ বেশি হতে দেখা যায়। তিন বছরের কম বয়সী শতকরা ৩০ ভাগ শিশু কোনো না কোনো কারণে কানে ব্যথায় ভুগে থাকে।
৬ দিন আগেদিন দিন ডিমেনশিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে এর চিকিৎসাপদ্ধতি এবং ওষুধ সহজলভ্য করার বিভিন্ন গবেষণা। এবার স্কটল্যান্ডের গবেষকেরা তৈরি করেছেন একটি বিশেষ এআই টুল। এটি চোখ পরীক্ষার মাধ্যমে ডিমেনশিয়ার প্রাথমিক লক্ষণগুলো শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
৬ দিন আগে