অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের অন্তত ২৬ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে সুস্থ নেই কিংবা সংকটাপন্ন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেপিয়েন ল্যাবস প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মোট ৭১টি দেশকে নিয়ে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
সেপিয়েন ল্যাবস প্রকাশিত ‘মেন্টাল স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন-২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশে বিশ্বের ৭১টি দেশের মধ্যে ৫৩ তম অবস্থানে আছে। এই গবেষণা অনুসারে, বাংলাদেশের মেন্টাল হেলথ কোশেন্ট বা এমএইচকিউ স্কোর ৬২। যা আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের চেয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশের ২৬ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
বিশ্বের ৭১টি দেশের ১৩টি ভাষার মোট ৫ লাখ লোকের ওপর গবেষণার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে সেপিয়েন ল্যাব। প্রতিবেদন অনুসারে, জরিপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে মানসিকভাবে সবচেয়ে বেশি সুস্থ দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলঙ্কা। দেশটির মাত্র ১৪ শতাংশ লোক মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
শ্রীলঙ্কা ছাড়া এই তালিকার শীর্ষের কয়েকটি দেশ হলো—ইতালি, জর্জিয়া, নাইজেরিয়া ও আর্মেনিয়া। আর তলানিতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ আছে উজবেকিস্তান। এর পরপরই আছে, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল ও তাজিকিস্তান।
দক্ষিণ এশিয়ার অপর দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান বাংলাদেশের চেয়েও নিচে। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ৬০ ও ৫৫। এই দুটি দেশে যথাক্রমে ৩০ ও ২৮ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত কিংবা সুস্থ থাকার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, ফিলিস্তিনে আগ্রাসন চালানো ইসরায়েল এই তালিকার শীর্ষ ১০ এর মধ্যেই আছে। দেশটির অবস্থান ওপরের দিক থেকে দশম। দেশটিতে মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন। মধ্যপ্রাচ্যের দুই দেশ সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ২৫ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে সুস্থ নেই কিংবা সুস্থ থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশের অন্তত ২৬ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে সুস্থ নেই কিংবা সংকটাপন্ন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেপিয়েন ল্যাবস প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মোট ৭১টি দেশকে নিয়ে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
সেপিয়েন ল্যাবস প্রকাশিত ‘মেন্টাল স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন-২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলাদেশে বিশ্বের ৭১টি দেশের মধ্যে ৫৩ তম অবস্থানে আছে। এই গবেষণা অনুসারে, বাংলাদেশের মেন্টাল হেলথ কোশেন্ট বা এমএইচকিউ স্কোর ৬২। যা আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের চেয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশের ২৬ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
বিশ্বের ৭১টি দেশের ১৩টি ভাষার মোট ৫ লাখ লোকের ওপর গবেষণার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে সেপিয়েন ল্যাব। প্রতিবেদন অনুসারে, জরিপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে মানসিকভাবে সবচেয়ে বেশি সুস্থ দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলঙ্কা। দেশটির মাত্র ১৪ শতাংশ লোক মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
শ্রীলঙ্কা ছাড়া এই তালিকার শীর্ষের কয়েকটি দেশ হলো—ইতালি, জর্জিয়া, নাইজেরিয়া ও আর্মেনিয়া। আর তলানিতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ আছে উজবেকিস্তান। এর পরপরই আছে, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল ও তাজিকিস্তান।
দক্ষিণ এশিয়ার অপর দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান বাংলাদেশের চেয়েও নিচে। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ৬০ ও ৫৫। এই দুটি দেশে যথাক্রমে ৩০ ও ২৮ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত কিংবা সুস্থ থাকার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, ফিলিস্তিনে আগ্রাসন চালানো ইসরায়েল এই তালিকার শীর্ষ ১০ এর মধ্যেই আছে। দেশটির অবস্থান ওপরের দিক থেকে দশম। দেশটিতে মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে পীড়িত বা সংকটাপন্ন। মধ্যপ্রাচ্যের দুই দেশ সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ২৫ শতাংশ মানুষ মানসিকভাবে সুস্থ নেই কিংবা সুস্থ থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে